Author: admin

  • ডিমলায় বুড়ি তিস্তা নদী খননে স্থানীয়দের বাধা।

    ডিমলায় বুড়ি তিস্তা নদী খননে স্থানীয়দের বাধা।

    ডিমলা (নীলফামারী) প্রতিনিধিঃ

    নীলফামারীর ডিমলায় বুড়িতিস্তা নদী খনন কাজে বাধা প্রদান করেছেন ডিমলা সদর সহ পার্শ্ববর্তী ডোমার ও জলঢাকা উপজেলা সস্রাধিক স্থানীয় জনগন। জানা যায়, একনেকের অনুমোদনে সারাদেশে ৬৪টি জেলার অভ্যন্তরস্থ ছোট নদী, খাল এবং জলাশয় পূণঃ খননের অধিনে ক্যাট প্রকল্পের আওতায় পাউবোর অধিনে নীলফামারী পানি উন্নয়ন বোর্ডের আওতায় ডিমলা বুড়ি তিস্তা নদী পূণঃখনে দৈর্ঘ্য ৪.৫০ কিঃমিঃ ও প্রস্থ ২.৫০ কিঃমিঃ ও ব্যরেজের খনন ৯ ফিট গভীরতায় প্রায় ৯০ কোটি টাকা বরাদ্দ অনুমোদন করে একনেক সভায়। ক্যাট প্রকল্পের আওতায় সর্বনিম্ন দর দাতা হিসেবে কাজটি পায় স্টান্ডার ইঞ্জিয়ারিং কোম্পানী। ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানটি বুড়িতিস্তা নদী খননের কাজ করতে গেলে নদী পার্শ্ববর্তী তিন উপজেলার জনগন একত্রিত হয়ে নদী খনন কাজে বাধা বিঘœ সৃষ্টি করতে পারে মর্মে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান স্টান্ডার ইঞ্জিয়ারিং কোম্পানী প্রশাসনকে অবগত করে। এরই প্রেক্ষিতে নীলফামারী জেলা সহকারী কমিশনার (ভ‚মি) ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিষ্ট্রেট রিয়াজ উদ্দিন আহম্মেদ ও ডিমলা থানার অফিসার ইনচার্জ লাইছুর রহমান সহ সঙ্গীয় ফোর্স ও ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের লোকজন সেখানে উপস্থিতি ছিলেন। শনিবার (১৭ ডিসেম্বর) দুপুর ১২.৩০ ঘটিকার সময় পঁচারহাট নামক স্থানে ডিমলা সদর সহ পার্শ্ববর্তী ডোমার ও জলঢাকা উপজেলা সস্রাধিক স্থানীয় জনগন প্রশাসন ও ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের উপর বাধা দেয় ও এক পর্যায়ে বিক্ষিপ্ত সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। বিক্ষিপ্ত সংঘর্ষে ১টি মোটরসাইকেল ও ১ টি মাটিকাটা এস্কেভেটর (ভেকু) গাড়ীতে আগুন ধরিয়ে দেয়, ২টি মোটরসাইকেল ভাংচুর করে, ৬ সিলিন্ডার ৩টি মেশিন ও ৩২ গোড়া ২টি মেশিন আগুনে পুড়িয়ে দেয় এবং ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের একটি টিনের ঘর ভাংচুর করে। ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি জানান আমাদের ক্ষয়ক্ষতির পরিমান কয়েক কোটি টাকা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে ডিমলা ফায়ার সার্ভিসের একটি টিম ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার বেলায়েত হোসেন সহ ডোমার-ডিমলা সার্কেল আলী মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। বর্তমানে পরিস্থিতি স্বাভাবিক। কুঠির ডাঙ্গা গ্রামের স্থানীয় জনগন জানান, নদী খনন নিয়ে আমাদের কোন অভিযোগ নেই। তবে আমাদের আবাদী জমি খনন করতে দিব না। ম্যাপের যে নদী আছে সেটা তারা খনন করুক। ভুক্তভোগীগন বলেন, ইতি পূর্বে জমি নিয়ে মহামান্য হাইকোর্টে দুইটি মামলা এবং নীলফামারী নিম্ন আদালতে তিনটি মামলা চলমান রয়েছে। এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার বেলায়েত হোসেন ও ডোমার-ডিমলা সার্কেল আলী মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ সংবাদকর্মীদের জানান ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে। ঘটনাটি উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। পরবর্তীতে এ বিষয় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।

  • উল্লাপাড়ায় এজেন্ট ব্যাংকিং ব্যবসায়িকে গুলি করে ৫ লাখ টাকা ছিনতাই।

    উল্লাপাড়ায় এজেন্ট ব্যাংকিং ব্যবসায়িকে গুলি করে ৫ লাখ টাকা ছিনতাই।

    উল্লাপাড়া (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধিঃ

    সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় বিকাশ ও ডাচ্ বাংলা এজেন্ট ব্যাংকিং ব্যবসায়ির পায়ে গুলি করে ৫ লাখ টাকা ছিনতাই করেছে দুর্বৃত্তোরা।

    উপজেলার পৌর শহরের চৌকিদহু ব্রিজের ঢাকা  নগরবাড়ি  মহাসড়ক মেসার্স আর,এম,এস এলপিজি অটো গ্যাস ফিলিং কনভার্শন সেন্টারের সামনে ওত পেতে থাকা ছিনতাই কারীরা দুটি মোটরসাইকেল যোগে এসে গাড়ির গতি রোধ করে গুলি করে ৫ লাখ টাকা ছিনতাই করে নিয়ে যায়। সরেজমিনে, গিয়ে প্রত্যক্ষদর্শীদের কাছে থেকে জানা যায়, মোঃ তারিকুল হক মোবারক সদর ইউনিয়নের ভেন্নাবাড়ী গ্রামের হাজী জহুরুল ইসলামের ছেলে। মোঃ তারিকুল হক( মোবারক) দীর্ঘদিন হলো বিকাশ ডাচ্ বাংলা এজেন্ট ব্যবসা করে আসছিল।

    শুক্রবার সারাদিন বাজারের বিভিন্ন দোকান থেকে টাকা কালেকশন করে মোটরসাইকেল যোগে বাড়ি ফিরছিলেন  সন্ধ্যা সারে ৭ ঘটিকার সময় উল্লাপাড়া মেসার্স আর,এম,এস এলপিজি অটো গ্যাস ফিলিং কনভার্শন সেন্টারের সামনে এলে ছিনতাইকারীরা মোটরসাইকেলের গতিরোধ করে তারিকুল হক মোবারককে গুলি করে তার কাছে থাকা ৫ লাখ টাকা ছিনতাই করে নিয়ে যায়। ঘটনাস্হল থেকে মোঃ তারিকুল হক মোবারককে উদ্ধার করে  সিরাজগঞ্জ সদর হাসপাতালে প্রেরন করা হয়েছে। তবে তিনি এখন আশংকা মুক্ত বলে জানিয়েছেন তার ভাই মাহমুদুল হাসান।

    প্রত্যক্ষদর্শী সুমন হোসেন জানান গুলির শব্দ শুনে আমরা এগিয়ে এসে দেখি ছিনতাইকারীর  তারিকুল হকের পায়ে গুলি করেছে রক্ত ঝরছে। ভুক্তভোগী তারিকুল হকের সঙ্গে কথা তিনি বলেন, আমি আাগে বিকাশ ডাচ্ বাংলা এজেন্ট ব্যাংকিং চাকুরী করতাম। এখন আমি নিজে ব্যবসা করি। টাকা পয়সা নিয়ে চলাচল তো আজকে নতুন কিছু নয়।এরকম ঘটনা তো এর আগে ঘটেনি। আজকে সারাদিন বাজারে থেকে প্রায়( ৫.৫০.০০০) হাজার  টাকা কালেকশন করে বাড়ি ফিরছিলাম হঠাৎ দুটি মোটরসাইকেল আমার মোটরসাইকেল গতিরোধ করে ৪ জন আমাকে কিল-ঘুষি মারতে থাকে এবং বলে যা-কিছু আছে দিয়ে দে নইলে গুলি করে দিব টাকা দিতে না চাইলে ধস্তাধস্তির একপর্যায়ে আমার পায়ে গুলি করে টাকা ছিনতাই করে নিয়ে যায়। দুটি মোটরসাইকেল যোগে ৬ জন লোক ছিল বলে তিনি জানান। তার চিৎকারে আশপাশের লোকজন এসে তাকে চিকিৎসার জন্য প্রথমে শ্রীকোলা মোড়ে অবস্থিত ইসলামিয়া হাসপাতালে নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে উন্নত চিকিৎসার জন্য সিরাজগঞ্জ সদর হাসপাতালে প্রেরন করা হয়েছে।

    উল্লাপাড়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নজরুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেন।তিনি এ ব্যাপারে গণমাধ্যমকে বলেন এ বিষয়ে মামলার প্রস্তুতি চলছে।

  • উল্লাপাড়ায় বিএডিসি’র নলকূপ স্থাপনকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের ব্যাপক সংঘর্ষ।

    উল্লাপাড়ায় বিএডিসি’র নলকূপ স্থাপনকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের ব্যাপক সংঘর্ষ।

    উল্লাপাড়া (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধিঃ

    সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় বিএ ডিসির গভীর নলকূপ স্হাপনকে কেন্দ্র করে দুই দল গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষ হামলা ভাংচুরের ঘটনায় মোঃ মজনু বাদী হয়ে ৮ জনকে আসামি করে চাঁদা বাজির মামলা দায়ের করেন।

    মামলা সুত্রে জানা যায় উপজেলার উধুনিয়া ইউনিয়নের ভায়ড়া গ্রামের ১৪৬ মৌজার আরএস খতিয়ান নং- ০১ আরএস দাগ নং- ৫৬৩ এবং আরএস খতিয়ান নং- ১২৯ আরএস দাগ নং- ৭৪৪ ভায়ড়া গ্রামবাসীর মালিকানাধীন দুটি গভীর নলকূপ রয়েছে। নলকূপ দুটি গ্রামবাসী সমবায়ের ভিত্তিতে ডিজেল ইঞ্জিনের মাধ্যমে পরিচালনা করা বস্থায় গ্রামের কতিপয় ব্যক্তি গ্রামবাসীকে ভুল বুঝিয়ে গভীর নলকূপ দুটি বিএডি সির নিকট হস্তান্তর করে বিনা খরচায় বৈদ্যুতিক সংযোগ পাবার আশ্বাস দিয়ে বিএডিসি বরাবর আবেদন করে।

    এ ঘটনার পর থেকেই গ্রামের সাধারণত মানুষ দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে যায়। এবং বিরোধের সুত্রপাত হয়। ঘটনার একপর্যায়ে গত ১৪/১২/২০২২ ইং তারিখ বুধবার সন্ধ্যা ৭ ঘটি কার দিকে আবদুল মজিদের নেতৃত্বে ভায়ড়া গ্রামের মোঃ ছাকোয়াত হোসেনের ছেলে, মোঃ মনিরুল ইসলাম, আহসান আলী সরকারের ছেলে মোঃ মাসুদ পারভেজ, ও মিলন সরকার, মৃত আবুল হোসেনের ছেলে, মোঃ আলহাজ্ব আলী, মৃত জয়নালের ছেলে, মোঃ ছাকোয়াত হোসন,মোঃ জাবেদ আলীর ছেলে, মোঃ মোমিন খন্দকার, মৃত আবুল হোসেনের ছেলে আব্বাস সহ অজ্ঞাত ৭/৮ জন হাতে লোহার রড,কাঠের বাটাম,শাবল, বাঁশের লাঠি, দেশীয় অস্ত্র সস্র নিয়ে বেআইনি ভাবে বসত বাড়ির টিনের ঘরের বেড়া,দরজা, জানালা, পানির মোটরসহ বাড়ির গেট ভাংচুর করে ঘরের ভিতরে প্রবেশ করে ষ্টীলের ট্যাংক ভাঙ্গিয়া ট্যাংক থেকে দুই লাখ টাকা জোরপূর্বক ভাবে মারপিট করে নিয়ে নেয়। আমি চিৎকার করিলে পাড়ার লোকজন আগাইয়া আসিলে আসামীরা পালাইয়া যায় ।

    উল্লেখ্য আব্দুল মজিদ সরকার একজন এলাকার চিন্হিত সত্রাসী তাহার বিরুদ্ধে থানায় একাধিক মামলা রয়েছে বলে জানা যায়। জিআর নং- ২৬৭ ( উল্লা) ধারা-৪৪৭,৩২৩,৩২৬,৩৮৫,৩৭৯,১১৪,৩৪ পেনালকোড উক্ত মামলাটি বর্তমানে বিজ্ঞ আদালতে বিচারাধীন রয়েছে।

  • ডিমলায় বোরো ধানের বীজ ও সার বিতরনের শুভ উদ্ভোধন।

    ডিমলায় বোরো ধানের বীজ ও সার বিতরনের শুভ উদ্ভোধন।

    ডিমলা (নীলফামারী) প্রতিনিধিঃ

    নীলফামারীর ডিমলায় বিনামুল্যে কৃষকদের মাঝে বোরো হাইব্রীড ও উফশী জাতের ধানের উচ্চ ফলনশীল বীজ, রাসায়নিক সার বিতরনের শুভ উদ্ভোধন করা হয়।

    সোমবার (১২ ডিসেম্বর) সকাল ১১ টায় ডিমলা উপজেলা কৃষি সমম্প্রসারন অধিদপ্তরের আয়োজনে উপজেলা পরিষদ চত্বরে উপ-সহকারী উদ্ভিদ সংরক্ষন অফিসার মোঃ নাজমুল হক এর সঞ্চালনায় উপজেলা নির্বাহী অফিসার বেলায়েত হোসেন এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন নীলফামারী-১ ( ডোমার- ডিমলা) আসনের সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব আফতাব উদ্দীন সরকার, বিশেষ অতিথি ছিলেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ তবিবুল ইসলাম, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ সেকেন্দার আলী, ভাইচ চেয়ারম্যান বাবু নীরেন্দ্র নাথ রায়, মহিলা ভাইচ চেয়ারম্যান মোছাঃ আয়েশা সিদ্দিকা, উপ-সহকারী কৃষি অফিসার মোঃ শাহিনুর ইসলাম, মোঃ আঃ খালেক, মোঃ ফরিদ হোসেন, মোঃ গোলাম ফারুক ও মোঃ মমিনুর রহমান।

    এ সময় বক্তারা বলেন কৃষিই আমাদের প্রাণ তাই কৃষকদের এগিয়ে নিতে সরকারী ভাবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বিনামুল্যে সার, বীজ, কম খরচে উৎপাদন বৃদ্ধিতে ৫০% ভূতুর্কীতে আধুনিক কৃষি যন্ত্রপাতি সহ সার্বিক সহযোগিতা করে আসছে। দশটি ইউনিয়নের কৃষকদের মাঝে ২০২২-২৩ অর্থ বছরের রবি মৌসুমে প্রণোদনার কর্মসূচির আওতায় বোরো হাইব্রীড ও উফশী জাতের ধানের উচ্চ ফলনশীল বীজ ব্যবহারের মাধ্যমে উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকের মাঝে ২ কেজি হাইব্রীড ধান বীজ, ৫ কেজি উচ্চ ফলনশীল উফশী ধান বীজ , বিএডিসির ১০ কেজি ডিএপি সার, ১০ কেজি পটাশ (এমওপি) সার ও বীজ বিতরন করা হয় । ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকেরা রবি মৌসুমে প্রণোদনার বিনামুল্যে বীজ ও সার পেয়ে অত্যন্ত খুশি।

    এসময় বালাপাড়া ইউনিয়নের কৃষক আব্দুল হামিদ জানান উপজেলা কৃষি সমম্প্রসারন অধিদপ্তররের সহযোগিতায় কৃষকরা উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে দেশকে এগিয়ে নিতে সর্বাত্মক সহযোগিতা করবে। উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ মোঃ সেকেন্দার আলী জানান গত বছর বোরো ধানের ফলন আশানুরূপ ভালো ও ন্যার্য মুল্য পাওয়ায় এবারে বোরো ধান চাষে কৃষকদের আগ্রহ বেড়েছে। রবি মৌসুমে চাষাবাদের বিষয়ে আমরা কৃষকদের দোড় গোড়ায় পরামর্শ দিচ্ছি। এছাড়াও মাঠ পর্যায়ে ও যেকোনো পরামর্শের জন্য উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তাগন নিরলস ভাবে কাজ করছে।

  • ডিমলায় পাক হানাদার মুক্ত দিবস পালন।

    ডিমলায় পাক হানাদার মুক্ত দিবস পালন।

    ডিমলা (নীলফামারী) প্রতিনিধি :

    ১১ই ডিসেম্বর ১৭৭১ সাল। আজ এই দিনে ডিমলা উপজেলার মুক্তিযোদ্ধারা পাক হানাদার বাহিনীর সাথে মুখোমুখি সংঘর্ষে পাক হানাদার বাহিনীকে হটিয়ে ডিমলাকে পাক হানাদার মুক্ত করে। এ উপলক্ষ্যে আজ ১১ ডিসেম্বর সকাল ১০ টায় ডিমলা বিজয় চত্বরের স্মৃতিস্তম্ভে মুক্তিযোদ্ধাদের প্রকৃত চেতনায় পাক হানাদার মুক্ত দিবস পালন করেছেন ডিমলা উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ড, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ও জনতা। এ সময় একটি বর্নাঢ্য র‌্যালী শহর প্রদক্ষিন শেষে বিজয় চত্বরে একটি আলোচনা সভা করে।

    আলোচনা সভায় মুক্তিযোদ্ধা সন্তান সংসদ এর সভাপতি আসাদুজ্জামান কবির জুয়েলের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নীলফামারী -১ আসনের সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা আফতাব উদ্দিন সরকার, উপজেলা নির্বাহী অফিসার বেলায়েত হোসেন, সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মোঃ সামছুল হক, আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক মোঃ আনোয়ারুল হক সরকার মিন্টুু, জেলা পরিষদ সদস্য ফেরদৌস পারভেজ, ডিমলা সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আবুল কাশেম সরকার, ডিমলা থানা অফিসার ইনচার্জ লাইছুর রহমান, পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) বিশ্বদেব রায়, বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সন্তান সংসদ রংপুর বিভাগের সভাপতি মোঃ সফিয়ার রহমান সহ স্থানীয় বীরমুক্তিযোদ্ধাগণ। এসময় বক্তরা বলেন- ডিমলার উত্তর অঞ্চলটি ছিল বর্ডার এবং মুক্তিযোদ্ধাদের অবস্থান । হানাদার বাহিনীরা ক্যাম্প তৈরী করায় মুক্তিযোদ্ধারা ডিমলাকে ৬টি কোম্পানী অঞ্চলে ভাগ করে নেন।

    ১০ অক্টোবর-১৯৭১ সালে ডিমলায় প্রথম যুদ্ধ শুরু হওয়ায় দীর্ঘ যুদ্ধে মুক্তিযোদ্ধাদের প্রাণের বিনিময়ে মুক্ত হয় ডিমলা উপজেলা। ১১ ডিসেম্বর এই দিনটি হানাদার মুক্ত দিবস হিসেবে পালন করার সময় ৭১ এর চেতনা সকলকে ধারন করার আহবান জানান।

  • বাঘা পৌর নিবার্চনে মেয়রসহ ৬ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার।

    বাঘা পৌর নিবার্চনে মেয়রসহ ৬ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার।

    বাঘা (রাজশাহী) প্রতিনিধিঃ

    রাজশাহী বাঘা পৌরসভার নির্বাচন আগামী ২৯ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হবে। এ নির্বাচনে মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন শনিবার (১০ ডিসেম্বর) ৩ জন মেয়র ও ৩ জন কাউন্সিলর প্রার্থী তাদের নিজ নিজ মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে নিয়েছেন।

    মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে করে নিয়েছেন মেয়র পদে বর্তমান মেয়র আবদুর রাজ্জাক, বাঘা পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক তফিকুল ইসলাম তফি, উপজেলা জামায়াতের আমির আব্দুল নুহু। ৫ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর পদের প্রার্থী আমিরুল ইসলাম, আশরাফুল ইসলাম, ৯ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর প্রার্থী রোকুনুজ্জান মিঠু।

    মেয়র পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ৫ জন প্রার্থীরা হলেন-আওয়ামী লীগের মনোনীত নৌকার প্রার্থী উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম সম্পাদক শাহিনুর রহমান পিন্টু, স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে জেলা আওয়ামীলীগের সদস্য ও সাবেক মেয়র আক্কাছ আলী, বাঘা পৌর জামায়াতের আমির অধ্যাপক সাইফুল ইসলাম, বাঘা পৌর বিএনপির সভাপতি কামাল হোসেন,  ব্যবসায়ী ইসরাফ্রিল হোসেন।

    এছাড়া সংরক্ষিত নারী আসনে ১৩ ও সাধারণ কাউন্সিলর পদে ৩৭ জন প্রার্থী প্রতিদ্ব›িদ্বতা করছেন।
    বিষয়টি নিশ্চিত করেন রাজশাহী জেলা নির্বাচন অফিসার ও রিটার্নিং অফিসার আবুল হোসেন।

    পৌরসভায় মোট ভোটার সংখ্যা ৩১ হাজার ৬৫৯ । এরমধ্যে পুরুষ ১৫ হাজার ৮১২ ও নারী ১৫ হাজার ৮৫৭ জন। ইভিএমের মাধ্যমে ১১টি কেন্দ্রে ভোট গ্রহন অনুষ্ঠিত হবে। প্রতীক বরাদ্দ হবে  ১১ ডিসেম্বর।

  • তাড়াশ উপজেলা প্রেসক্লাবের আহবায়ক কমিটি গঠন।

    তাড়াশ উপজেলা প্রেসক্লাবের আহবায়ক কমিটি গঠন।

    তাড়াশ(সিরাজগঞ্জ)প্রতিনিধি:

    সিরাজগঞ্জের তাড়াশে উপজেলা প্রেসক্লাবের আহবায়ক কমিটি গঠন করা হয়েছে। ৯ ডিসেম্বর সকালে উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি আলহাজ্ব মোঃ গোলাম রাব্বানীর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক শাহিনুর রহমানের সঞ্চালনায় এ আহবায়ক কমিটি গঠন করা হয়।

    উপজেলা প্রেসক্লাবের পরিচালনা কমিটির মেয়াদ শেষ হওয়ায় জরম্নরী ভিত্তিতে এই সভার আয়োজন করে। সভায় সকল সদস্যদের উপস্থিতিতে মতামতের ভিত্তিতে ৩ সদস্য বিশিষ্ঠ আহবায়ক কমিটি গঠন করা হয়।

    এতে দৈনিক সংবাদ পত্রিকার উপজেলা প্রতিনিধি মোছাঃ হোসনেয়ারা নাসরিন দোলন কে আহবায়ক ও দৈনিক নিউ নেশন ও সকালের সময় পত্রিকার উপজেলা প্রতিনিধি মোঃ মহসীন আলীকে যুগ্ম আহবায়ক এবং দৈনিক বিজনেস বাংলাদেশ পত্রিকার উপজেলা প্রতিনিধি এস এম সনজু কাদেরকে যুগ্ম আহবায়ক করা হয়।

  • তাড়াশে আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ পক্ষ ও বেগম রোকেয়া দিবস পালন।

    তাড়াশে আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ পক্ষ ও বেগম রোকেয়া দিবস পালন।

    তাড়াশ(সিরাজগঞ্জ)প্রতিনিধিঃ

    সিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলায় আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ পক্ষ ও বেগম রোকেয়া দিবস পালন উপলক্ষে জয়িতাদের সন্মাননা ও আলোচনা সভা করা হয়েছে।

    ৯ ডিসেম্বর শুক্রবার সকালে উপজেলা প্রশাসন ও মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তার কার্যালয়ের আয়োজনে উপজেলা পরিষদ হলরম্নমে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মেজবাউল করিমের সভাপতিত্বে আন্ত্মর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ পক্ষ ও বেগম রোকেয়া দিবস উদযাপন উপলক্ষে জয়িতাদের সন্মাননা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
    এ সময়”সবার মাঝে ঐক্য গড়ি- নারী ও শিশু নির্যাতন বন্ধ করি” এই শেস্নাগান সামনে নিয়ে আন্ত্মর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ পক্ষ ও বেগম রোকেয়া দিবস পালন উপলক্ষে জয়িতাদের সন্মাননা ও আলোচনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ৬৪ সিরাজগঞ্জ ৩ তাড়াশ রায়গঞ্জ ও সলঙ্গা আসনের সংসদ সদস্য অধ্যাপক ডা. মো. আব্দুল আজিজ।

    বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ মনিরম্নজ্জামান মনি,ভাইস চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন খান, প্রভাষক মর্জিনা ইসলাম,কৃষি অফিসার আল মামুন,মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা খাদিজা নাসরিনসহ অন্যান্য কর্মকর্তাবৃন্দ।

    এ অনুষ্ঠানে ৫ জন জয়িতাকে সন্মাননা ক্রেষ্ট প্রদান করা হয়।

     

  • ডিমলায় তিস্তা নদীতে জেগে উঠা বালুচড় কৃষকের কাছে এখন সোনার খনি।

    ডিমলায় তিস্তা নদীতে জেগে উঠা বালুচড় কৃষকের কাছে এখন সোনার খনি।

     ডিমলা ( নীলফামারী) প্রতিনিধি:

    নীলফামারীর ডিমলায় ভারী বর্ষণ ও উজানের পাহাড়ি ঢলে উপজেলার উপর দিয়ে বয়ে যাওয়া খর স্রোতা তিস্তা নদীর জেগে উঠা চড় কৃষকের কাছে এখন সোনার খনি। সেখানে শুধু ধু-ধু বালুচর। কয়েকমাস আগে যে নদীর বুকে অথৈই পানি আর পানি। আর এখন সেখানে পানি শুকিয়ে চড় জেগে উঠায় নতুন স্বপ্ন বুনছেন চরাঞ্চলের কৃষকরা। তাদের বুকভরা আশা চরের বালু মাটিতে ফলবে সোনার ফসল। সোনার ফসল তো নয় এ যেন সোনার খনি। ঘুচবে তিস্তার ভাঙ্গনে নিঃস্ব হওয়া মানুষের ভাগ্যের চাকা। উন্নত হবে পারিবারিক জীবন যাপন। উচ্চ শিক্ষিত হবে চরাঞ্চলের অবহেলিত পরিবারের ছেলে-মেয়ে।

    তিস্তা নদী বেষ্টিত দেশের উত্তরের জেলা নীলফামারীর ভারতীয় সীমান্তবর্তী উপজেলা ডিমলা। ডিমলা উপজেলাকে তিস্তা নদীর প্রবেশদ্বার বলা হয় । উপজেলার দশটি ইউনিয়নের ছয়টির উপর দিয়ে বয়ে গেছে তিস্তা নদী। বয়ে চলার খেয়ালিপনায় নদী তীরবর্তী এলাকার বাসিন্দাদের কাছে তিস্তা কখনো কখোনো আশীর্বাদ আবার কখনো কখোনো অভিশাপ হিসেবে আভির্ভূত হয়। বিগত কয়েক বছর ধরে দফায় দফায় বন্যা আর তিস্তা নদীর তীব্র ভাঙ্গনে দূর্যোগ নেমে এসেছে নদী তীরবর্তী এলাকার মানুষের জীবন জীবিকা ও পরিবেশে। বর্ষায় টানা বর্ষণ আর উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে সৃষ্ট বন্যায় প্রতি বছরই ক্ষয়ক্ষতির শিকার হতে হয় উপজেলার পশ্চিম ছাতনাই, পূর্ব ছাতনাই, খগাখড়িবাড়ি, গয়াবাড়ির একাংশ, টেপাখড়িবাড়ি, খালিশা চাপানি ও ঝুনাগাছ চাপানি ইউনিয়নের হাজার হাজার পরিবারের। বন্যার ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে না উঠতেই দেখা দেয় নতুন দূর্যোগ। আগ্রাসী রূপে হানা দেয় তিস্তা নদীর তীব্র ভাঙ্গন। তিস্তার তীব্র ভাঙ্গনে ফসলি জমি এখন ধূ-ধূ বালুচর। জীবন জীবিকার তাগিদে টিকে থাকতে বালুচরে চাষাবাদ করে ফসল ফলানোর সংগ্রামে নেমেছেন চরাঞ্চলের কৃষক। ধু-ধু বালুচরেই চরাঞ্চলের মানুষের নতুন স্বপ্ন বুনা। সেখানে ভুট্টা, সরিষা, গম, পেঁয়াজ, রসুন, শীতকালীন শাক-সবজি, আলু, মিষ্টি কুমড়াসহ বিভিন্ন ফসল চাষাবাদে ব্যস্ত সময় পার করছেন চরাঞ্চলের কৃষক।

    পুর্ব ছাতনাই ইউনিয়নের ঝাড়সিংহেশ্বর অঞ্চলের বিস্তীর্ণ এলাকা ও টেপাখড়িবাড়ি ইউনিয়নের চর খড়িবাড়ি মৌজার বিস্তীর্ণ এলাকার তিস্তার চরাঞ্চলে গিয়ে দেখা গেছে, কৃষকেরা নদীর বুকে ধু-ধু বালুচরে ভুট্টা, সরিষা ও গম চাষাবাদ করছেন। চর খড়িবাড়ির কৃষক মোজাম্মেল হক বলেন, আমার সব ধানিজমি সর্বগ্রাসী তিস্তা নদীর পেটে চলে গেছে। পানি শুকিয়ে যাওয়ার পর নদীতে চড় জেগেছে। আমার আর কোন জমি নেই এখন নিরুপায় হয়ে বালু জমিতে ভুট্টা আবাদ করছি। একই এলাকার হযরত আলী বলেন, আমার পনেরো বিঘা জমির মধ্যে তেরো বিঘা জমি নদীর বুকে বিলীন হয়ে গেছে। এখন মাত্র দুই বিঘা জমি রয়েছে। তা-ও বালুচর। তাতেই বীজ সার কিনে ভুট্টা চাষাবাদ করছি। খলিলুর রহমান নামের অপর এক কৃষক বলেন, আমি দুই বিঘা জমিতে পাট চাষ করে বন্যার কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছি। আমার হাতে কোন টাকা পয়সা নেই। কৃষি অফিস থেকে সরকারি কৃষি প্রণোদনার ভুট্টার বীজ, সার পেয়েছি। তাই দিয়ে এবার চরের দুই বিঘা জমিতে ভুট্টার চাষ করছি।

    খালিশা চাপানি ও ঝুনাগাছ চাপানী ইউনিয়নের বাইশ পুকুর ও কেল্লাপাড়া এলাকার কৃষক মোতালেব হোসেন ও দুলু শেখ জানান, এবারের বন্যায় আমাদের ২০-২৫ বিঘা জমিতে বালু পড়েছে। সেই জমিতে আমরা ভুট্টা চাষাবাদ করছি। জমিতে ভুট্টার বীজ বপনের প্রায় ২৫ দিন হয়েছে। আপাতত খেতের অবস্থা ভালোই দেখা যাচ্ছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগ দেখা না দিলে। আশাকরি এবার ফলন ভালো হবে।

    উপজেলায় তিস্তা নদীর বিস্তীর্ণ চরাঞ্চল ঘুরে কৃষকদের সাথে কথা বললে অধিকাংশ কৃষক সংবাদকর্মীকে জানান, প্রতিবছর বন্যা ও তিস্তা নদীর তীব্র ভাঙ্গনের ফলে জীবন-জীবিকায় টিকে থাকতে কঠিন সংগ্রাম করতে হচ্ছে তাদের। তিস্তার করাল গ্রাস থেকে বাঁচতে তিস্তা নদীর মহা-পরিকল্পনার বাস্তবায়ন চান নদী পাড়ের হাজারো পরিবার।

    উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ মোঃ সেকেন্দার আলী জানান গত বছর ভুট্টার ভালো ফলন ও দাম পাওয়ায় এবারে ভুট্টা চাষে কৃষকদের আগ্রহ বেড়েছে। এবার উপজেলায় ১৩ হাজার ৪ শত ৫৮ হেক্টর জমিতে ভুট্টা চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। কৃষি প্রণোদনার আওতায় ১২০ হেক্টর জমিতে নয়শত কৃষকের মাঝে ভুট্টার বীজ ও সার বিতরণ করা হয়েছে। রবি মৌসুমে চাষাবাদের বিষয়ে আমরা কৃষকদের দোড় গোড়ায় পরামর্শ দিচ্ছি। এছাড়াও মাঠ পর্যায়ে ও যেকোনো পরামর্শের জন্য উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তাগন নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছে।

  • গোদাগাড়ীতে আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ উদযাপন উপলক্ষে মানববন্ধন ও আলোচনা সভা।

    গোদাগাড়ীতে আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ উদযাপন উপলক্ষে মানববন্ধন ও আলোচনা সভা।

    গোদাগাড়ীত(রাজশাহী)প্রতিনিধিঃ

    রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলা মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর ও উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে উপজেলা প্রশাসন ও মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তার কার্যলয়ের আয়োজনে।
    ২৫ নভেম্বর হতে ১০ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ পক্ষ ও বেগম রোকেয়া দিবস-২০২২ উদযাপন উপলক্ষে মানববন্ধন ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    আজ শুক্রবার ( ৯ই ডিসেম্বর) সকাল ১০ টার দিকে উপজেলা চত্বর থেকে মানববন্ধনটি বের হয়ে ফিরোজ চত্বর ও প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিন করে উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয় ।

    উক্ত আলোচনা সভা ও মানববন্ধনে অংশগ্রহণ করেন গোদাগাড়ী উপজেলার নির্বাহী অফিসার মোঃ জানে আলম, উপজেলা চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলম, ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল মালেক।
    উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান সুফিয়া খাতুন মিলি ,সহ সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ, উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের নারী সংগঠনের উদ্যোক্তা ও মহিলা ও শিশু বিষয়ক দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও সহযোগী সংগঠন,
    ব্রাক brac অংশগ্রহণ করে এবং আব্দুল কুদ্দুস সহ তাদের সহকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

    এ সময় ওয়েভ ফাউন্ডেশনের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা ও মাঠ সংগঠকরা উপস্থিত ছিলেন ।