Author: admin

  • নাগরপুরে গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পে সড়ক নির্মাণ কাজ অনুমোদন-এমপি টিটু।

    নাগরপুরে গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পে সড়ক নির্মাণ কাজ অনুমোদন-এমপি টিটু।

    টাঙ্গাইলের নাগরপুর উপজেলায় গুরুত্বপূর্ণ গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পে মোট ৫ টি নতুন সড়ক নির্মাণ কাজ অনুমোদন পেয়েছে। এতে বিভিন্ন স্কীমে মোট প্রায় ৮ কোটি টাকার উন্নয়ন বরাদ্দ অনুমোদন দিয়েছে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর। উক্ত সড়ক সমূহের উন্নয়নের ফলে সংশ্লিষ্ট গ্রামীণ এলাকায় যাতায়াতের ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন সাধিত হবে।

    গ্রামীণ অবকাঠামো প্রকল্পে উন্নয়ন বরাদ্দ অনুমোদন প্রসঙ্গে টাঙ্গাইল ৬ (নাগরপুর-দেলদুয়ার) আসনের সংসদ সদস্য আহসানুল ইসলাম টিটু এমপি বলেন, নাগরপুরে মোট ৫ টি সড়ক উন্নয়নে অর্থ বরাদ্দ অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। অতিদ্রুত এইসব সড়কে কাজ শুরু হবে। নাগরপুর বাসীর পক্ষ থেকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা’র প্রতি বিশেষ ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।

    উল্লেখ্য, গত ১৭ জুলাই স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর টাঙ্গাইল জেলা উন্নয়ন প্রকল্পে নাগরপুর উপজেলায় ৫ টি সড়কের জন্য মোট ৭,৯৯,৯০,২৪৪ টাকা বরাদ্দ অনুমোদন করে। এতে উপজেলার ভেংগুলিয়া- হেরেন্ডেপাড়া মাঝি পাড়া বটগাছ ভায়া ভেঙ্গুলিয়া খেয়াঘাট রাস্তা বিসি দ্বারা উন্নয়ন (চেই: ২১৯০-৩৪৩০ মিঃ), কোনড়া- বাগজান রাস্তা বিসি দ্বারা উন্নয়ন (চেই: ৬০০-২৫০২ মিঃ), ধুবড়িয়া-চৌহালী সড়ক- বিষমপুর ভায়া চকগদাধর রাস্তা বিসি দ্বারা উন্নয়ন (চেই: ১৫০০-৩৩০০ মিঃ), গয়হাটা ইউপিসি অফিস-বেকড়া ভিলেজ রাস্তা বিসি দ্বারা উন্নয়ন (চেই: ১৭৫০-২৩৪৫ মিঃ), ভাদ্রা আরএইচডি-টেপরি রাস্তা বিসি দ্বারা উন্নয়ন (চেই: ৫৬০-২০৬০ মিঃ) কাজ বাস্তবায়ন হবে।

  • লংগদুতে ভালো কাজের পুরষ্কার পেলেন এস আই মশিউর ও সাহাবুর।

    লংগদুতে ভালো কাজের পুরষ্কার পেলেন এস আই মশিউর ও সাহাবুর।

    রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পুলিশের মাসিক আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি, জঙ্গি দমন, ডেঙ্গু জ্বরের প্রকোপ থেকে রক্ষার জন্য বিভিন্ন সচেতনতা, অস্ত্র ও মাদক উদ্ধার, সাইবার ক্রাইম, গ্রেফতারী পরোয়ানা তামিল, কমিউনিটি ও বিট পুলিশিং কার্যক্রম জোরদার, স্পর্শকাতর মামলা সমূহের অগ্রগতি, জেলার গোয়েন্দা কার্যক্রম জোরদারসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা ও দিক নির্দেশনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
    সোমবার ১৭ জুলাই ২০২৩ খ্রি রাঙ্গামাটি জেলা পুলিশের মাসিক অপরাধ পর্যালোচনা সভা পুলিশ সুপার মীর আবু তৌহিদ, বিপিএম (বার) এর সভাপতিত্বে পুলিশ সুপারের কার্যালয় সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত হয়।
    সভায় পুলিশ সুপার জেলার আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি, জঙ্গি দমন, ডেঙ্গু জ্বরের প্রকোপ থেকে রক্ষার জন্য বিভিন্ন সচেতনতা, অস্ত্র ও মাদক উদ্ধার, সাইবার ক্রাইম, গ্রেফতারী পরোয়ানা তামিল, কমিউনিটি ও বিট পুলিশিং কার্যক্রম জোরদার, স্পর্শকাতর মামলা সমূহের অগ্রগতি, জেলার গোয়েন্দা কার্যক্রম জোরদারসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করেন এবং প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা প্রদান করেন।
    এসময় পুলিশ সুপার ভালো কাজের স্বীকৃতি স্বরূপ ০৫ জনকে নগদ অর্থ পুরস্কার প্রদান করেন।
    ১। প্রতারণা মামলার এজাহারনামীয় ০৮ জন আসামী গ্রেফতারসহ নগদ ৩,১২,৫০০/- টাকা উদ্ধার এবং ধর্ষণ মামলার ০২ জন আসামীকে গ্রেফতারে ভূমিকা ও ০১ টি পরোয়ানা নিষ্পত্তির জন্য জেলার শ্রেষ্ঠ আসামী গ্রেফতারকারী অফিসার লংগদু থানার এসআই (নি:) জনাব মো: মশিউর আলম।
    ২। ধর্ষণ মামলার এজাহারনামীয় ০২ জন আসামী গ্রেফতার এবং ০৩ টি পরোয়ানা নিষ্পত্তির জন্য জেলার শ্রেষ্ঠ তদন্তকারী অফিসার লংগদু থানার এসআই (নি:) মোহাম্মদ শাহাবুর আলম।
    ৩। ০৬ টি সাজা পরোয়ানাভুক্ত পলাতক আসামীকে গ্রেফতারে মূল ভূমিকা, নিখোঁজ ০৩ জন ভিকটিম উদ্ধার এবং ১০ টি হারানো মোবাইল উদ্ধারে বিশেষ অবদান রাখায় জেলার তথ্য প্রযুক্তির মাধ্যমে শ্রেষ্ঠ সহায়তাকারী অফিসার সাইবার ক্রাইম মনিটরিং সেলের এসআই (নি:) জনাব মাসুদ রানা।
    ৪। পিকআপ ভ্যানে গুরুতর আহত শিশুকে মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে দ্রুত সময়ের মধ্যে হাসপাতালে নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসার ব্যবস্থা করায় জেলার শ্রেষ্ঠ মানবিক পুলিশ সদস্য ট্রাফিক কনস্টেবল জনাব নুরুল আলম।
    ৫। জেলার ট্রাফিক পুলিশকে ট্রাফিক ব্যবস্থাপনায়র কাজে সহায়তা করায় বাকপ্রতিবন্ধী জনাব মোহাম্মদ শাহীন’কে ভালো কাজের স্বীকৃতি স্বরূপ অর্থ পুরস্কার প্রদান করেন।
    এসময় রাঙ্গামাটি জেলা পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণসহ সকল থানার অফিসার ইনচার্জগণ উপস্থিত ছিলেন।
  • বেসরকারী শিক্ষা ব্যবস্থা জাতীয় করনের দাবিতে শ্রীমঙ্গলে শিক্ষকদের আলোচনা সভা ও মানববন্ধন।

    বেসরকারী শিক্ষা ব্যবস্থা জাতীয় করনের দাবিতে শ্রীমঙ্গলে শিক্ষকদের আলোচনা সভা ও মানববন্ধন।

    মাধ্যমিক শিক্ষা জাতীয়করণের দাবিতে দেশের চলমান আন্দোলনে সংহতি প্রকাশ করে শ্রীমঙ্গল উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির আয়োজনে আলোচনা সভা ও মানববন্ধন হয়েছে। সোমবার ১৭ জুলাই ২০২৩ ইং, শ্রীমঙ্গল শহরের শাহ্ মোস্তফা জে. আই উচ্চ বিদ্যালয়ে সকাল ১১টা থেকে শুরু করে বিকাল ৪টা পর্যন্ত জাতীয়করণের বিষয় নিয়ে শিক্ষকদের আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়, পরে এই বিদ্যালয়ের সামন থেকে বিক্ষোভ মিছিল করে শ্রীমঙ্গল চৌমুহনা চত্বরে এসে মানববন্ধন করেন।
    এ সময় শ্রীমঙ্গল উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির সভাপতি, ভূনবীর দশরথ স্কুল অ্যান্ড কলেজের প্রধান শিক্ষক ঝলক কান্তি চক্রবর্তী’র সভাপতিত্বে ও শ্রীমঙ্গল উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোঃ শামছুল আলম এবং শ্রীমঙ্গল উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মোঃ আখতার হোসেন এর যৌথ সঞ্চালনায় আলোচনা সভা অনুষ্ঠানে উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন, বাংলাদেশ বেসরকারী শিক্ষক কর্মচারী ফোরাম এর কেন্দ্রীয় কমিটির সিনিয়র সহ-সভাপতি বিপ্লব কান্তি দাশ, বাংলাদেশ বেসরকারী শিক্ষক কর্মচারী ফোরাম এর কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কামরুজ্জামান, বাংলাদেশ বেসরকারী শিক্ষক কর্মচারী ফোরাম এর কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জ্যোতিষ মজুমদার, শ্রীমঙ্গল উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির সিনিয়র সহ-সভাপতি ও আবদুল ওহাব উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক খালিদ মোঃ আব্দুল বাছিত, ভিক্টোরিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক অয়ন চৌধুরী, হুগলিয়া হাজী মনসব উল্লাহ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ কামরুল হাসান, সাতগাঁও উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক অনুপ দত্ত, প্রধান শিক্ষক সমিতি শ্রীমঙ্গলের সভাপতি ও কাকিয়া বাজার উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ নোমান আহমেদ সিদ্দিকী, বাংলাদেশ বেসরকারী শিক্ষক কর্মচারী ফোরাম শ্রীমঙ্গলের সভাপতি ও বেগম রাসুলজান আ: বরী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বিমান বর্ধন, মির্জাপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক তপন রক্ষিত, মনাই উন্না আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সৌমেন্দ্র দাশ, ধোবার হাট বাজার উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক কৃপেশ দেব, সিনিয়র সহ-সভাপতি মোঃ নূরুল হক-সহ অন্যান্য শিক্ষক-শিক্ষিকা ও কর্মচারীবৃন্দ প্রমুখ।
    শ্রীমঙ্গলের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষক নেতারা বলেন, বাংলাদেশ স্বাধীনের ৫২ বছর পার হলেও এমপিওভুক্ত শিক্ষক সমাজের বঞ্চনা আর বৈষম্যের অবসান হয়নি। সকল বৈষম্য দূরীকরণে এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণের বিকল্প নেই। যদিও শিক্ষক সংগঠনগুলোর মতানৈক্যের কারণে শিক্ষক সমাজে হতাশা বিরাজ করছিল। জাতীয়করণের এক দফা দাবিতে সকল শিক্ষক সংগঠন এক ছায়াতলে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে চলমান আন্দোলন কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করেছেন।
    শিক্ষক নেতারা বলেন, এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা মাত্র ২৫ শতাংশ উৎসব ভাতা, ১০০০ টাকা বাড়ি ভাড়া ও ৫০০ টাকা চিকিৎসা ভাতা পান। অথচ একই কারিকুলামের অধীনে একই সিলেবাসের কাজে নিয়োজিত থেকেও
    আর্থিক সুবিধার ক্ষেত্রে সরকারি ও বেসরকারি শিক্ষক-কর্মচারীদের মধ্যে রয়েছে পাহাড় সমান বৈষম্য। বেসরকারি শিক্ষক-কর্মচারীদের অবসরে যাওয়ার পর অবসর সুবিধা ও কল্যাণ ট্রাস্টের টাকা পেতে বছরের পর বছর অপেক্ষা করতে হয়। এছাড়া বিগত কয়েক বছর যাবত অবসর সুবিধা ও কল্যাণ ট্রাস্ট খাতে শিক্ষক-কর্মচারীদের বেতন থেকে ৪ শতাংশ কেটে নেওয়া হচ্ছে। জাতীয়করণ না করা পর্যন্ত শিক্ষকরা রাজপথে আন্দোলন চালিয়ে অব্যাহত রাখারও হুশিয়ারি দেন।
    প্রধানমন্ত্রীর প্রতি আহ্বান জানিয়ে শিক্ষক নেতারা বলেন, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা আপনি মাধ্যমিক শিক্ষা জাতীয়করণের মাধ্যমে আমাদের দাবী মেনে নিন।
    তারা আরো বলেন, আমাদের এক দফা এবং দাবি একটিই আমাদের জাতীয়করণ করতে হবে। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আমরা প্রতিদিন রাজপথেই আন্দোলন চালিয়ে যাব। এমনকি যতদিন পর্যন্ত দাবি মেনে নেয়া না হয়, ততদিন পর্যন্ত আমরা আন্দোলন চালিয়ে যাব।
  • রামপালে তারুণ্যের অগ্রযাত্রা সমাবেশ সফলের লক্ষ্যে যুবলীগের প্রস্তুতি সভা।

    রামপালে তারুণ্যের অগ্রযাত্রা সমাবেশ সফলের লক্ষ্যে যুবলীগের প্রস্তুতি সভা।

    বাগেরহাটের রামপালে বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ কেন্দ্র ঘোষিত বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী দেশরত্ন
    শেখ হাসিনার অধীনে উন্নয়ন অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে আগামী (২০ জুলাই) খুলনা বিভাগীয় ‘তারুণ্যের অগ্রযাত্রা” সমাবেশ সফল করার লক্ষ্যে রামপাল উপজেলা আওয়ামী যুবলীগের প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
    (১৭ জুলাই) সোমবার বেলা ১১ টায় রামপাল উপজেলা যুবলীগের আয়োজনে উপজেলা  অডিটোরিয়ামে এ প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত হয়।
    উপজেলা যুবলীগের সভাপতি ও উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান মোঃ নূরুল হক লিপন’র সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক শেখ মনির আহমেদ প্রিন্স’র সঞ্চালনায় প্রস্তুতি সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় যুবলীগের উপ-গ্রন্থনা ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক এ্যাড. শেখ নবিরুজ্জামান বাবু।
    বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাগেরহাট সদর উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম আহবায়ক কাজী জাহিদ সরোয়ার টিটু।
    অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা যুবলীগের সহ-সভাপতি মোঃ আবুল কালাম আজাদ,  যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শেখ মনিরুজ্জামান(মনি), উপজেলা যুবলীগের দপ্তর সম্পাদক মোঃ দেলোয়ার হোসেন, প্রচার সম্পাদক মোঃ গোলাম ইয়াছিন রাজুসহ উপজেলা ও বিভিন্ন ইউনিয়ন থেকে আগত যুবলীগের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
    উল্লেখ্য আগামী ২০ জুলাই খুলনায় বিভাগীয় “তারুণ্যের জয়যাত্রা” সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে।উক্ত সমাবেশ বিপুল জনসমাগম ও উপস্থিতির মাধ্যমে সফল করা হবে মর্মে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা  হয়।
  • ডিমলায় তিনটি ইউনিয়নে ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হলেন যারা।

    ডিমলায় তিনটি ইউনিয়নে ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হলেন যারা।

    নীলফামারীর ডিমলায় তিন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে তিনটি ইউনিয়নে গত ১৭ জুলাই (সোমবার) নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে পুরুষ ও মহিলা ভোটাররা সকাল ৮টা হইতে বিকাল ৪ টা পর্যন্ত নিজ নিজ পছন্দনীয় প্রার্থীকে নির্ভয়ে ভোট প্রদান করে। দিনব্যাপি কোথাও কোন অপ্রীতিকর বিশৃংখলা ছাড়াই সুষ্ঠ,অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে প্রিজাইডিং অফিসার, পোলিং, পুলিশ ও আনছার বাহিনীর সদস্যরা সুষ্ঠ ভাবে নির্বাচন পরিচালনা করে। স্থানীয় সংবাদকর্মীগন সার্বক্ষনিক নির্বাচন পর্যবেক্ষন করেন। ভোট গ্রহন শেষে পৃথক পৃথক ইউনিয়নের দায়িত্বে থাকা রির্টানিং অফিসারগন বেসরকারী ভাবে ফলাফল ঘোষনা করে।

    উপজেলা নির্বাচন অফিস সুত্রে জানা যায়, ৪নং খগাখড়িবাড়ী ইউনিয়নে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মোঃ জাহাঙ্গীর আলম বিজয়ী হয়েছেন। তিনি ৬৫০১ ভোটে বিজয়ী তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দী চশমা প্রতীকের প্রার্থী মোঃ রবিউল ইসলাম লিথন (স্বতন্ত্র) পেয়েছেন ৫৭৬৮ ভোট।

    ৫নং গয়াবাড়ী ইউনিয়নে আনারস প্রতীকের প্রার্থী মোঃ শরিফ ইবনে ফয়সাল মুন (স্বতন্ত্র) বিজয়ী হয়েছেন। তিনি ৪৫৪৬ ভোটে বিজয়ী তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দী মটর সাইকেল প্রতীকের প্রার্থী মোঃ রকনুজ্জামান (স্বতন্ত্র) পেয়েছেন ৩০২৬ ভোট, অটোরিক্সা প্রতীকের প্রার্থী সাবেক চেয়ারম্যান মোঃ সামসুল হক (স্বতন্ত্র) পেয়েছেন ২৪৯৬ ভোট, বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মোঃ আমজাদ হোসেন সরকার পেয়েছেন ১৮৬৯ ভোট।

    ৯নং টেপাখড়িবাড়ী ইউনিয়নে আনারস প্রতীকের প্রার্থী সাবেক চেয়ারম্যান মোঃ রবিউল ইসলাম সাহিন (স্বতন্ত্র) বিজয়ী হয়েছেন। তিনি ৪৯১৩ ভোটে বিজয়ী তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দী চশমা প্রতীকের প্রার্থী সাবেক চেয়ারম্যান মোঃ ময়নুল হক (স্বতন্ত্র) পেয়েছেন ৪৬৯৩ ভোট, বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মোঃ রফিকুল ইসলাম পেয়েছেন ৬৮০ ভোট।

    এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাচন অফিসার, সৈয়দপুর, নীলফামারী ও রিটার্নিং অফিসার মোঃ আব্দুল কুদ্দুস সরকার বলেন, উপজেলার তিনটি ইউপি নির্বাচন কেন্দ্রে বা কেন্দ্রের আশপাশে কোন প্রকার বিশৃংখলা ও সহিংশতা ছাড়াই স্বত্বস্ফুর্ত, শান্তিপূর্ণ, সুষ্ঠ, অবাধ,নিরপেক্ষ এবং উৎসব মুখর পরিবেশে ভোট গ্রহন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

  • ডিমলায় ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আ’লীগ-১টি,স্বতন্ত্র-২টিতে বিজয়ী।

    ডিমলায় ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আ’লীগ-১টি,স্বতন্ত্র-২টিতে বিজয়ী।

    নীলফামারীর ডিমলায় আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ১৭ জুলাই (সোমবার) ৩টি ইউনিয়নে ইউনিয়ন পরিষদের  নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে পুরুষ ও মহিলা ভোটাররা সকাল ৮টা হইতে বিকাল ৪ টা পর্যন্ত নিজ নিজ পছন্দের প্রার্থীকে ভোট প্রদান করেছে। দিনব্যাপি কোথাও কোন অপ্রীতিকর বিশৃংখলা ছাড়াই সুষ্ঠ,অবাধ ও নিরপেক্ষ ভাবে নির্বাচন শেষ করেছেন প্রিজাইডিং,পোলিং অফিসারগণ।তাদের সহযোগী হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছেন পুলিশ ও আনছার বাহিনীর সদস্যরা। স্থানীয় সংবাদকর্মীগন সার্বক্ষনিক নির্বাচন পর্যবেক্ষন করেছেন। ভোট গ্রহন শেষে পৃথক পৃথক ইউনিয়নের দায়িত্বে থাকা রির্টানিং অফিসারগণ বেসরকারী ভাবে ফলাফল ঘোষনা করে।

    উপজেলা নির্বাচন অফিস সুত্রে জানা যায়, খগাখড়িবাড়ী ইউনিয়নে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের মনোনীত প্রার্থী মোঃ জাহাঙ্গীর আলম নৌকা প্রতীকে ৬৫০১ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দী স্বতন্ত্র প্রার্থী মোঃ রবিউল ইসলাম লিথন চশমা প্রতীকে পেয়েছেন ৫৭৬৮ ভোট,স্বতন্ত্র প্রার্থী মোঃ আনোয়ার হোসেন মোটরসাইকেল প্রতীকে পেয়েছেন ১৫৪৬ ভোট,স্বতন্ত্র প্রার্থী মোঃ রফিকুল ইসলাম আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ১১৮ ভোট।

    গয়াবাড়ী ইউনিয়নে স্বতন্ত্র প্রার্থী মোঃ শরিফ ইবনে ফয়সাল মুন আনারস প্রতীকে ৪৫৪৬ ভোট পেয়ে বেসরকারি ভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দী স্বতন্ত্র প্রার্থী মোঃরকনুজ্জামান মোটরসাইকেল প্রতীকে পেয়েছেন ৩০২৬ ভোট,স্বতন্ত্র প্রার্থী সাবেক চেয়ারম্যান মোঃ সামসুল হক অটোরিক্সা প্রতীকে পেয়েছেন ২৪৯৬ ভোট, বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের মনোনীত প্রার্থী মোঃ আমজাদ হোসেন সরকার নৌকা প্রতীকে পেয়েছেন ১৮৬৯ ভোট,স্বতন্ত্র প্রার্থী মোঃ কামরুজ্জামান চশমা প্রতীকে পেয়েছেন ১৭৩৬ ভোট,স্বতন্ত্র প্রার্থী মোঃ আনোয়ারুল হক ঘোড়া প্রতীকে পেয়েছেন ৬৪৪ ভোট,স্বতন্ত্র প্রার্থী মোঃ লুৎফর রহমান টেবিল ফ্যান প্রতীকে পেয়েছেন ৯৮ ভোট।

    টেপাখড়িবাড়ী ইউনিয়নে স্বতন্ত্র প্রার্থী সাবেক চেয়ারম্যান মোঃ রবিউল ইসলাম(শাহীন) আনারস প্রতীকে ৪৯১৩ ভোট পেয়ে পূণরায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দী চশমা প্রতীকের প্রার্থী সাবেক চেয়ারম্যান মোঃ ময়নুল হক (স্বতন্ত্র) পেয়েছেন ৪৬৯৩ ভোট, মোটরসাইকেল প্রতীকের প্রার্থী মোঃ আফছার আলী (স্বতন্ত্র) পেয়েছেন ৮৩৬ ভোট, ঘোড়া প্রতীকের প্রার্থী মোঃ হারুনুর রশিদ (স্বতন্ত্র) পেয়েছেন ৮২৬ ভোট, বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মোঃ রফিকুল ইসলাম পেয়েছেন ৬৮০ ভোট।

    এ বিষয়ে সৈয়দপুর, নীলফামারী ও রিটার্নিং অফিসার, খগাখড়িবাড়ী,গয়াবাড়ী ও টেপাখড়িবাড়ী এই তিন ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনে দায়িত্বপ্রাপ্ত অফিসার মোঃ আব্দুল কুদ্দুস সরকার জানান, উপজেলার তিনটি ইউনিয়নে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন সুষ্ঠ, অবাধ ও নিরপেক্ষ হয়েছে। নির্বাচন কেন্দ্রে বা কেন্দ্রের আশপাশে কোন প্রকার বিশৃংখলা ও সহিংশতা ছাড়াই স্বত্বস্ফুর্ত, শান্তিপূর্ণ ও উৎসব মুখর পরিবেশে ভোট গ্রহন অনুষ্ঠিত হয়েছে। বেসরকারি ভাবে ফলাফল ঘোষণা করা হয়েছে।

  • মাধবপুরে পুকুরের পানিতে ডুবে ফুফু ভাতিজার মৃত্যু।

    মাধবপুরে পুকুরের পানিতে ডুবে ফুফু ভাতিজার মৃত্যু।

    হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলার দলগাঁও গ্রামে পুকুরের পানিতে পড়ে গিয়ে ফুফু ও ভাতিজার মৃত্যু হয়েছে। সোমবার (১৭ জুলাই) সকাল ১১টার দিকে এই অপমৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। দুই ঘণ্টা পর তাদের লাশ পুকুরে ভেসে ওঠে। সকাল সাড়ে ১২টার দিকে পুলিশ স্থানীয়দের সহায়তায় লাশ উদ্ধার করে।
    মারা যাওয়া দুই জনের মধ্যে একজনের নাম আরিফ মিয়া (৫) এবং অন্য জনের কারিমা আক্তার (৭)। আরিফ মিয়া মাধবপুর উপজেলা বহরা ইউনিয়নের দলগাঁও গ্রামের জহির মিয়ার ছেলে এবং  একই গ্রামের কারিমা আক্তার নাজির মিয়ার মেয়ে। তারা উভয়ে আপন ফুফু এবং ভাতিজা।
    স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, আরিফ ও কারিমা সোমবার সকালে খেলতে বের হয়। অনেকক্ষণ দুই শিশুকে দেখতে না পেয়ে একপর্যায়ে পরিবারের লোকজন তাদের খোঁজ শুরু করেন। আশপাশের বাড়িঘরে সন্ধান করে না পেয়ে বাড়ির লোকজন বসতঘরের পাশে পুকুরে নেমে তাদের সন্ধান করেন। একপর্যায়ে পুকুরের পানিতে তাদের অচেতন অবস্থায় পাওয়া যায়। পরে তাদের স্থানীয় একটি বেসরকারী হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
    মাধবপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুর রাজ্জাক ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, আরিফ ও কারিমা সকালে খেলতে বের হয়ে আর ফিরে আসেনি পানিতে ডুবে দুই জনেরই মৃত্যু হয়েছে। সুরতহাল ও আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।
  • নাগরপুরে স্কুল মিল্ক ফিডিং কর্মসূচির উদ্বোধনের পর আ,লীগের সাথে মতবিনিময়।

    নাগরপুরে স্কুল মিল্ক ফিডিং কর্মসূচির উদ্বোধনের পর আ,লীগের সাথে মতবিনিময়।

    টাঙ্গাইলের নাগরপুরে প্রাণীসম্পদ ও ডেইরী উন্নয়ন প্রকল্প (এলডিডিপি) এর আওতায়  উপজেলার আগতাড়াইল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে “স্কুল মিল্ক ফিডিং” কর্মসূচির উদ্বোধন করা হয়েছে। সোমবার আগতাড়াইল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে স্কুল  মিল্ক ফিডিং কর্মসূচির উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন টাঙ্গাইল-৬ আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য আহসানুল ইসলাম টিটু এমপি। এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন নাগরপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার ওয়াহিদুজ্জামান,জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার আবুল কালাম আজাদ,জেলা প্রাণিসম্পদ অফিসার ডাক্তার মোঃ রানা মিয়া,উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিসার ডাঃ মোঃ মাহবুবুর রহমান,উপজেলা সহকারী প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার জিএম ফুয়াদ,উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান মোঃ হুমায়ুন কবীর,মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ছামিনা বেগম শিপ্রা প্রমুখ।অনুষ্ঠান শেষে শিশুদের মাঝে দুধ বিতরণ করা হয়।
    এরপর পাকুটিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী   লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দদের সাথে আ,লীগের দলীয় কার্যালয়ে মতবিনিময় করেন।
    এসময় উপস্থিত ছিলেন নাগরপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ, যুবলীগের যুগ্ম আহবায়ক মাহফুজ রানা এমবি, আনিসুজ্জামান তুহিন, স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি বাবর আল মামুন,সাধারণ সম্পাদক  ফারুক হোসেন, উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আজিম হোসেন রতন  স্থানীয় নেতা, নান্নু,আপেল সহ গণমাধ্যম কর্মী।
    বিঃদ্রঃ মাননীয় সংসদ সদস্য আহসানুল ইসলাম টিটু এমপি
    মহোদয় সাংবাদিকদের বলেন। কেদারপুর বাজারে চা চক্র ও মতবিনিময় শেষে  বিকেলে মামুদনগর ইউনিয়নে কলমাইদ ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের নেতাদের সাথে  আলোচনা সভা করবো।
    সব শেষ কলমাইদ বাজারে নেতাদের সাথে নিয়ে সাধারণ জনগনের সাথে চা চক্রের আয়োজন রয়েছে।
  • রামপালে পলাতক আসামি গ্রেফতার।

    রামপালে পলাতক আসামি গ্রেফতার।

    বাগেরহাটের রামপালে থানা পুলিশ অভিযান পরিচালনা করে সিআর ও জিআর মামলার দীর্ঘ দিনের তিন পলাতক আসামিকে গ্রেফতার করেছে।
    গ্রেফতারকৃত আসামিরা হলেন রামপাল উপজেলার রামপাল সদর ইউনিয়নের ভাগা গ্রামের শেখ মুজিবুর রহমানের পুত্র মোঃ আশরাফুল শেখ একই ইউনিয়নের বাছাড়েরহুলা গ্রামের মৃত জালাল শেখের পুত্র মোঃ জয়নাল শেখ ও দক্ষিণ বেতকাটা গ্রামের বিদ্যাধর শিকদারের পুত্র বিজন শিকদার।
    (১৬ জুলাই) রবিবার রাতে বিভিন্ন সময়ে গোপন সূত্রে খবর পেয়ে রামপাল থানা পুলিশের একটি চৌকস দল অভিযান চালিয়ে আসামিদের আটক করে।
    এ বিষয়ে রামপাল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এস. এম. আশরাফুল আলমের কাছে জানতে চাইলে তিনি আমারজমিনকে জানান,গত রাতে সিআর ও জিআর মামলার দীর্ঘ দিনের তিন পলাতক আসামিকে রামপাল থানা পুলিশ আটক করেছে এবং আসামিদের বাগেরহাট জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
  • শ্রীমঙ্গলে চা শ্রমিক(একাংশ)বর্তমান কমিটির অনিয়ম-দুর্নীতির বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন।

    শ্রীমঙ্গলে চা শ্রমিক(একাংশ)বর্তমান কমিটির অনিয়ম-দুর্নীতির বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন।

    শ্রীমঙ্গলে চা শ্রমিকদের একাংশ বর্তমান কমিটির বিরুদ্ধে বিভিন্ন অনিয়ম ও অগণতান্ত্রিক কর্মকাণ্ডের অভিযোগ এনে সংবাদ সম্মেলন করেছেন। এ সময় তারা গঠনতন্ত্র সংশোধন করে নির্বাচন করারও দাবি জানান।

    রোববার (১৬ জুলাই) দুপুরে শ্রীমঙ্গল উপজেলা প্রেসক্লাবে চা শ্রমিকদের পক্ষে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন চা শ্রমিক নেত্রী গীতা কানু।এ সময় উপস্থিত ছিলেন চা শ্রমিক বিশ্বজিৎ রিকমন, কাজল বাকতি, শংকর ভূমিজ, সুমন সাঁওতাল, পরিমল সিং বাড়াইক, লচমন রানী রাজভর, রামদয়াল গোয়ালা, মনুজ সিং বাড়াইক, মধুসূদন মুন্ডা।সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা বলেন, ‘বর্তমান কমিটির মেয়াদ শেষ হয়েছে প্রায় আড়াই বছর আগে। গঠনতন্ত্র অনুযায়ী নির্বাচনে মেয়াদ শেষ হওয়া পর যারা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে না এমন সদস্যদের দিয়ে নির্বাচন কমিশনার গঠন করে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। কিন্তু বর্তমান কমিটি গড়িমসি করে সম্পূর্ণ অবৈধভাবে আরও প্রায় এক মেয়াদ কাটায়। এখন আবারও ক্ষমতায় থাকতে নিজের মতো করে গঠনতন্ত্র সংশোধন করে নিজেদের লোক দিয়ে নির্বাচন কমিশন গঠন করেছে। গঠনতন্ত্র পুনঃসংশোধন না করে নিজেদের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট গঠনতন্ত্র দিয়ে নির্বাচন না করতে সিলেট শ্রম আদালতে মামলাও হয়েছে।
    এ সময় বক্তারা বলেন, একই সাথে এই নির্বাচনের জন্য সাধারণ শ্রমিকের শ্রম ও ঘামের উপার্জিত অর্থ থেকে ৭০ লক্ষ টাকা কর্তন করা হবে। যা তারা লুটেপুটে খাবে। তাই তারা গঠনতন্ত্র পুন সংশোধন না করে ও সমন্বিত নির্বাচন কমিশন গঠন করে নির্বাচন করার দাবি জানান।