Author: admin
-
কলেজ শিক্ষার্থী নাইমের খুনীদের শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ-মানববন্ধন।
নিজস্ব প্রতিবেদক,জালাল উদ্দিন। মৌলভীবাজার সরকারি মহিলা কলেজের ডিগ্রি (পাস) ১ম বর্ষের শিক্ষার্থী রেজাউল করিম নাইমের নৃশংস হত্যাকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন করেছে মৌলভীবাজার সরকারি মহিলা কলেজের শিক্ষার্থীরা।বৃহস্পতিবার ২৩ নভেম্বর ২০২৩ইং, সকাল সাড়ে ১১ টার সময় কলেজ প্রাঙ্গন থেকে মিছিল শুরু হয়ে জেলা জজ কোর্ট সম্মুর্খে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।এ সময় শিক্ষার্থী জাহেদা জান্নাত এর সভাপতিত্বে ও নাজমিন আক্তার তাহিবার সঞ্চালনায় মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন, শিক্ষার্থী জেমি বেগম, তাহমিনা ইসলাম, লাবনী সুলতানা, সুমাইয়া আক্তার, রিপা বেগম, নিসাত আক্তার, সামিয়া, মনীষা, জান্নাতুল প্রমুখ। মানববন্ধনে সংহতি রাখেন মৌলভীবাজার সরকারি কলেজের শিক্ষার্থীরা।মানববন্ধনে উপস্থিত সকল শিক্ষার্থীরা জানান, ডিগ্রি ১ম বর্ষের রেজাউল করিম নাইমকে নৃশংস হত্যাকারী সকল ঘাতকদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করেন। বিচারের দীর্ঘসূত্রার ঘুরপাকে যেন নাঈমের হত্যাকারীরা রেহাই না পায় আর যাতে কোন শিক্ষার্থী এরকম নৃশংস হত্যার শিকার না হয় সেই দাবি তাদের।উল্লেখ্য, গত মঙ্গলবার ০৭ নভেম্বর ২০২৩ইং, সন্ধ্যা সাতটার সময় মৌলভীবাজার সদর উপজেলার চাঁদনী ঘাট ইউনিয়নের পাহাড় বর্ষিজোড়া গ্রামে নিজ বাসায় বাবা – মা ও বোনের সামনে ফেসবুক আইডি খুলাকে কেন্দ্র করে কথা-কাটাকাটির জেরে একই এলাকার নুরুল ইসলাম গংরা হামলা চালিয়ে কলেজছাত্র নাইমকে কুপিয়ে জখম করে। পরে সে মারা যায়। -
উল্লাপাড়ায় দক্ষিণ পুস্তিগাছা বনানী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের শেখ রাসেল ল্যাবে-চুরি।
উল্লাপাড়া (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধিঃ সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ার রামকৃষ্ণপুর ইউনিয়নে দক্ষিণ পুস্তিগাছা বনানী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাব থেকে গত ১২ নভেম্বর গভীর রাতে ১৩ টি ল্যাপটপ ও ল্যাপটপ চার্জার,১৩ টি মাউচ ১ টি স্ট্যান,১২ টি কি-বোর্ড ১টি স্ট্যানসহ ক্যামেরা,১ টি প্রিন্টার,১ টি হ্যাপ এ্যান্ড সুইজসহ বেশ কিছু ইলেকট্রনিকস সামগ্রী চুরির অভিযোগ উঠেছে। ঘটনার পরের দিন এ বিষয়ে উক্ত বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এস এম আমিনুল হক সলঙ্গা থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেন।অভিযোগের প্রেক্ষিতে পুলিশ চুরি হওয়া মালামাল উদ্ধারের জন্য তৎপরতা শুরু করেন।
পুলিশের জোর তৎপরতার কারনে চোরেরা চুরি করে নিয়ে যাওয়া মালামাল ঘটনার ১০ দিন পর অর্থাৎ ২২ নভেম্বর রাতের অন্ধকারে স্কুল চত্বরে গোপনে রেখে যায়।
এ বিষয়ে প্রধান শিক্ষক জানান ১২ নভেম্বর সকালে স্কুলের শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাবের দরজা ভাঙ্গা দেখতে পাই এবং ল্যাবে থাকা সকল সামগ্রী চুরি হয়ে গেছে। অনেক খোঁজাখুঁজি পর চুরি হওয়া সামগ্রী না পেয়ে সলঙ্গা থানায় অভিযোগ করি। পুলিশ চুরি হওয়া মালামাল উদ্ধারের জন্য তদন্ত শুরু করেন।পরে চোরেরা মালামালগুলো রাতের অন্ধকারে গোপনে স্কুলের আঙ্গিনায় রেখে যায়। স্কুল কর্তৃপক্ষ চোরদের খুঁজে সনাক্ত করার পর আইনের কাছে সোপর্দ করার জন্য জোর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।
উল্লাপাড়া উপজেলা শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাব পরিদর্শক ও সহকারী প্রোগ্রামার মোঃ রাহেন বাদশা জানান, চুরি যাওয়া মালামাল চোরেরা স্কুলে ফিরিয়ে দিয়ে গেছে এ ঘটনা সত্যিই বিরল। তবে এই চোররা কারা তাদের খুঁজে বের করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সলঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ এনামুল হক জানান পুলিশের তৎপরতার কারনেই হয়তো স্কুলের চুরি হওয়া মালামাল চোরেরা হজম করতে না পেরে রাতের অন্ধকারে গোপনে ফিরিয়ে দিয়ে গেছে।স্কুল কর্তৃপক্ষ মামলা দিলে চোরদের খুঁজে বের করে শাস্তির আওতায় আনা হবে।
-
আদিবাসী খাসিয়ারা নাচ-গানে বর্ষ বিদায় ও বর্ষবরণ অনুষ্ঠান উদযাপন।
নাচে গানে সাজ সাজরবে আদিবাসী খাসিয়া সম্প্রদায়েরা উদযাপন করলো ঐতিহ্যবাহী ১২৪তম “খাসি সেংকুট স্নেম ” বা বর্ষ বিদায় ও বর্ষবরণ অনুষ্ঠান।বৃহস্পতিবার(২৩নভেম্বর) দিনব্যাপী মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জের মাগুরছড়া খাসিয়া পুঞ্জিতে খাসিয়া সম্প্রদায়ের ঐতিহ্যবাহী এ বর্ষবিদায় ও বর্ষবরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। খাসিয়া ভাষায় বর্ষ বিদায়কে বলেন ‘খাসি সেং কুটস্নেম’ (Khasi Seng Kutsnem)।খাসিয়া সম্প্রদায়ের পাশাপাশি এই বর্ষবরণ অনুষ্ঠানে বাঙালি ও বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার মানুষসহ দেশী-বিদেশী পর্যটকরা অংশগ্রহণ করেন। বর্ষপুঞ্জি অনুযায়ী ১২৪তম বর্ষকে বিদায় ও ১২৫তম বর্ষকে বরণ করে নিলেন খাসিয়া জনগোষ্ঠী।ব্রিটিশ শাসন আমল থেকে ভারতের মেঘালয় রাজ্যে ২৩ নভেম্বর খাসি বর্ষ বিদায় ‘খাসি সেঙ কুটস্যাম’ পালন করা হয়। ২৪ নভেম্বর শুক্রবার থেকে শুরু হবে খাসি বর্ষ বরণ।খাসিয়া সম্প্রদায়ের ঐতিহ্যবাহী এ উৎসবে সিলেট অঞ্চলের বসবাসরত খাসিয়া পুঞ্জির প্রতিনিধিরা অংশগ্রহণ করেন। আয়োজক কমিটির পক্ষ থেকে সকল পুঞ্জি প্রধানকে পাগরী পড়িয়ে সম্মাননা জানানো হয় এবং আমন্ত্রিত অতিথিদের উত্তরীয় পরিয়ে দেয়া হয়।
জানা যায়, সেং কুটস্নেম বা বর্ষ বিদায় খাসিয়াদের একটি সার্বজনীন উৎসব। প্রাচীন খাসিয়া সমাজে দেবতার প্রতি সন্তুষ্টি প্রকাশের মধ্য দিয়েই এ উৎসব পালিত হতো। প্রতি বছরের ন্যায় এবারও কমলগঞ্জ উপজেলার মাগুরছড়া পুঞ্জির খেলার মাঠে নানা সমাহারে এ উৎসবের আয়োজন করা হয়।মাগুরছড়া ফুটবল মাঠের একপ্রান্তে বাঁশের খুঁটির ওপর প্রাকৃতিক পরিবেশে নারিকেল গাছের পাতার দিয়ে ছাউনী দিয়ে আলোচনা সভার মঞ্চ তৈরি করা হয়। এ মঞ্চে বৃহত্তর সিলেট আদিবাসী ফোরামের কো-চেয়ারম্যান ও মাগুরছড়া খাসিয়া পুঞ্জি প্রধান জিডিসন প্রধান সুচিয়াং’র সভাপতিত্বে ও লাউয়াছড়া খাসিয়া পুঞ্জি প্রধান ফিলা পত্মীর সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কমলগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জয়নাল আবেদীন, কমলগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ সঞ্জয় চক্রবর্তী,শ্রীমঙ্গল উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান মিতালী দত্ত, শ্রীমঙ্গল কাথলিক মিশনের পালপুরোহিত ড.ফাদার জেমস শ্যামল গমেজ সিএসসি, বাংলাদেশ মণিপুরী সমাজ কল্যাণ সমিতির সভাপতি, বীর মুক্তিযোদ্ধা আনন্দ মোহন সিংহ প্রমুখ।
বর্ষবরণ ও বিদায় অনুষ্ঠানে খাসিয়ারা তাদের প্রাচীন ইতিহাস ও ঐতিহ্যবাহী পোশাক পরিধান করে আদি পাহাড়ি নৃত্য ও গান করেন। পাশাপাশি তাদের জীবিকার প্রধান উৎসব জুম চাষ এবং জীবন-জীবিকার বিভিন্ন পদ্ধতি নৃত্যের মাধ্যমে তুলে ধরেন।
সেং কুটস্নেম উৎসবের দিনব্যাপী সবাই মিলে মাছ শিকার, ঐতিহ্যগত খেলাধুলা, ঐতিহ্যগত পোষাক পরিধান, সাংস্কৃতিক পরিবেশনাসহ ঐতিহ্যবাহী খাবার খেয়ে আনন্দ করে নিজেদের সামাজিক সম্পর্কে সুদৃঢ় করতে অঙ্গীকারবদ্ধ হন।
সেং কুটস্নেম উপলক্ষে বৃহস্পতিবার সকাল থেকে মাগুরছড়া পুঞ্জির মাঠে বসে ঐতিহ্যগত মেলা। মেলায় খাসিয়া জনগোষ্ঠীর লোকেরা বসেন বাহারি পণ্যের পসরা নিয়ে। বিভিন্ন স্টলে খাসিয়াদের ঐতিহ্যবাহী পোশাক, পান, তীর, ধনুকসহ বাঁশ-বেতের জিনিসপত্র সাজিয়ে রাখা হয়। খাসিয়া তরুণ প্রজন্মের পাশাপাশি, বাংলাদেশে খাসিয়াদের প্রাচীন ইতিহাস ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি তুলে ধরা ও পরিচয় করিয়ে দেওয়ার জন্য বর্ষ বরণ ও বিদায় অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
পাত্রখোলা হাজারীবাগ খাসিয়া পুঞ্জি প্রধান প্রিচিংলী সুংঙ সুচিয়াং বলেন এ ঐতিহ্যগত খাসি অনুষ্ঠান ও ঐতিহ্যগত সরঞ্জামগুলো সংরক্ষণ জন্য একটি রিসোর্ট সেন্টার প্রয়োজন বলে সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্র পরিচালকের কাছে আহবান করেন। -
শ্রীমঙ্গলে ধান ক্ষেত থেকে ১৩ কেজি ওজনের অজগর উদ্ধার।
নিজস্ব প্রতিবেদক,মোঃ জালাল উদ্দিন। মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল উপজেলায় ধান ক্ষেত থেকে প্রায় ১০ ফুট লম্বা একটি অজগর সাপ উদ্ধার করেছে বন্যপ্রাণী সেবা ফাউন্ডেশন।বৃহস্পতিবার ২৩ নভেম্বর ২০২৩ইং, সকালে শ্রীমঙ্গল উপজেলার ৩ নং সদর ইউনিয়নের ভাড়াউড়া গ্রামে জ্যোতিষ বৈদ্য নামের এক ব্যক্তির ধান ক্ষেতে ধান কাটতে গিয়ে বিশাল আকৃতির একটি অজগর সাপ দেখতে পায় কৃষকরা।পরে শ্রীমঙ্গলস্থ বাংলাদেশ বন্যপ্রাণী সেবা ফাউন্ডেশনে খবর দেন স্থানীয়রা। খবর পেয়ে বন্যপ্রাণী সেবা ফাউন্ডেশনের পরিচালক স্বপন দেব সজল গিয়ে অক্ষত অবস্থায় ধান ক্ষেত থেকে অজগর সাপটিকে উদ্ধার করেন।সজল দেব জানান, উদ্ধারকৃত আজগর সাপটি প্রায় ১০ ফুট লম্বা ও ১৩ কেজি ওজনের। সাপটিকে বন বিভাগ কতৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। বিকেলে বন বিভাগ লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানের বনে অবমুক্ত করবে বলে জানা যায়। -
ঠাকুরগাঁওয়ে ৬৮ লাখ টাকার মাদকদ্রব্য ধ্বংস।
“মুজিব বর্ষের অঙ্গীকার, সুরক্ষিত রাখিব বর্ডার” এই মুলমন্ত্রকে সামনে রেখে ঠাকুরগাঁও ৫০ বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ’র (বিজিবি) অভিযানে উদ্ধারকৃত প্রায় ৬৮ লাখ টাকা মূল্যের ফেন্সিডিল, মদ, গাজা, ট্যাপেন্টাডল ট্যাবলেট সহ ১১ প্রকার মাদক ধ্বংস করা হয়েছে।এ উপলক্ষে বৃহস্পতিবার ৫০ বিজিবি ব্যাটালিয়ন দপ্তরের মাঠে আলোচনা সভা ও মাদকদ্রব্য ধ্বংসের আয়োজন করা হয়।আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, রংপুর রিজিয়নের রিজিয়ন কমান্ডার, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল খোন্দকার শফিকুজ্জামান, পিএসসি। এছাড়া ৫০ বিজিবি’র অধিনায়ক লে: কর্নেল তানজীর আহম্মেদ আটককৃত মাদকদ্রব্যের পরিসংখ্যান তুলে ধরেন। সভায় ঠাকুরগাঁও সেক্টর কমান্ডার, বিজিবি সৈনিক, অসামরিক সদস্যবৃন্দ, ইলেকট্রিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। আলোচনা শেষে বুলডোজার চালিয়ে ও পুড়িয়ে এসব মাদকদ্রব্য ধ্বংস করা হয়।উল্লেখ্য, ২০১৮ থেকে ২০২৩ সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত প্রায় ৬৮ লাখ টাকার মাদকদ্রব্যের মধ্যে ছিল ১০ হাজার ৭৭৭ বোতল ফেন্সিডিল, এক হাজার ৮২ বোতল বিদেশি মদ, ১২ কেজি গাঁজা, বাংলা মদ সাড়ে ৩ লিটার, ইয়াবা ট্যাবলেট ৩৭৬ পিস, ট্যাপেন্টাডল ট্যাবলেট ১০ হাজার ৩৯৮ পিস সহ আরো কয়েক প্রকার মাদক। -
লক্ষ্মীপুরে কবর থেকে ছেলের লাশের কঙ্কাল তুলে পিতার প্রতিবাদ।
লক্ষ্মীপুর রায়পুর উপজেলতে ছেলে হত্যার বিচার ও প্রধান আসামিকে গ্রেফতারের দাবিতে কবর থেকে লাশের কঙ্কাল তুলে তিন ঘণ্টা বাজার প্রদক্ষিণ করেছেন দিনমজুর পিতা মনির হোসেন। পরে ইউএনওর নির্দেশে ইউপি চেয়ারম্যান ও ওয়ার্ড সদস্য কঙ্কালকে পুনরায় কবর দেওয়া হয়। এই ঘটনায় উপজেলা জুড়ে তোলপাড় শুরু হয়।
বুধবার (২২ নভেম্বর) দুপুর ১২টার সময় ৮নং দক্ষিণ চরবংশী ইউনিয়নের মিয়ারহাট এলাকা মেঘনার পাড়ে এই ঘটনা ঘটে।
গ্রামবাসীরা জানান, গতকাল মঙ্গলবার (২১ নভেম্বর) বিকালে নিহত রাসেলের পিতা মনিরকে মারধর করে তার সহোদর ভাই বাবুল বেপারি। এই সময় মনির চিৎকার করে বলেন, বাবুলই তার ছেলেকে হত্যা করেছে। রাহুল নামের একজনকে ফাঁসিয়ে বাবুল ও একই ইউপির ৮নং ওয়ার্ডের সদস্য নজরুল টাকা ও জমি আত্মসাৎ করেছেন। ওই সময়ে জমি ও ১২ লাখ টাকা দেওয়ার লোভ দেখিয়ে নজরুলের সহযোগিতায় বাবুল বেপারি এক নং আসামি আওয়ামী লীগ নেতা শাহজালাল রাহুলসহ অন্য আসামিদের উচ্চ আদালত থেকে জামিন পাইয়ে দেন।
তারা আরও বলেন, জমি ও টাকা না পেয়েই হয়তো এ কাণ্ড করতে পারেন মনির। গত ২৪ ফেব্রুয়ারি ছেলে হত্যার বিচারের দাবি জানিয়ে মানববন্ধনও করেছিলেন নিহত রাসেলের মা ফাতেমা বেগম ও পিতা মনির হোসেনসহ স্বজনরা।
৮নং চরবংশী ইউনিয়নের মিয়ারহাট এলাকা মেঘনার পাড়ে মূল খুনিকে গ্রেফতারের দাবিতে মিছিল চরবংশী ইউনিয়নের মিয়ারহাট এলাকা মেঘনার পাড়ে মূল খুনিকে গ্রেফতারের দাবিতে মিছিল
তবে এই বিষয়ে জানতে চাইলে ৮ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য নজরুল ও বাবুল বেপারি তাদের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।
ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) ৬নং ওয়ার্ডের সদস্য আবুল হোসেন বলেন, নিহত কিশোর রাসেলের লাশের কঙ্কাল কবর থেকে তুলে একটি টুকরিতে করে মাথায় নিয়ে ছেলে হত্যার বিচার ও মূল হত্যাকারী বাবুলকে আটকের দাবিতে মিয়ারহাট বাজার ঘুরে বেড়ান দিনমজুর মনির হোসেন ভুট্টু বেপারি। খবর পেয়ে ইউএনওকে জানিয়ে চেয়ারম্যানসহ আমরা মনিরকে বুঝিয়ে আবার কঙ্কালগুলো কবর দিয়েছি।
উল্লেখ্য, দীর্ঘদিন ধরে আধিপত্য বিস্তার, মাছঘাট দখল ও ভাগ-বাঁটোয়ারা নিয়ে শাহজালাল রাহুল ও নজরুল ইসলাম গ্রুপের মধ্যে বিরোধ চলে আসছিল। চলতি বছরের গত ২২ ফেব্রুয়ারি সকালে চরবংশীর মিয়ারহাটের রাহুল মাছঘাটে পাশের ইউপি সদস্য নজরুল ইসলামের ভাই বাবুল বেপারির সঙ্গে আওয়ামী লীগ নেতা শাহজালাল রাহুলের মাছঘাটের ম্যানেজার ফারুক কারীর সঙ্গে বাগবিতণ্ডা ও কথা-কাটাকাটি হয়।
ইউএনওর নির্দেশে কঙ্কালকে পুনরায় কবর দেওয়া হয়
ইউএনওর নির্দেশে কঙ্কালকে পুনরায় কবর দেওয়া হয়
একপর্যায়ে দুপক্ষের মধ্যে হাতাহাতি হয়। পরে সমর্থকদের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া ও সংঘর্ষ বেধে যায়। এ সময় রাসেল হোসেন ছুরিকাঘাতে নিহত হয় এবং ১০ জন আহত হয়।এ ঘটনায় রায়পুর থানায় নিহত রাসেলের মা ফাতেমা বেগম বাদী হয়ে শাহজালাল রাহুলসহ ৯ জনকে আসামি করে একটি হত্যা মামলা করেন। ওই মামলায় শাহজালাল রাহুলসহ পাঁচ জনকে গ্রেফতার করে কারাগারে পাঠায় পুলিশ। বর্তমানে সবাই হাইকোর্ট থেকে জামিনে রয়েছেন।
এ বিষয়ে রায়পুরের হাজিমারা পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ (পুলিশ পরিদর্শক) আবুল কালাম আজাদ বলেন, ঘটনাস্থল গিয়ে মনির হোসেনকে বুঝিয়ে লাশের কঙ্কাল কবর দেওয়া হয়। কিশোর ছেলে হত্যা মামলায় বাবুল বেপারির নাম নেই। তারপরও যদি মনির বেপারি লিখিত অভিযোগ দেন তার ছোট ভাই বাবুল বেপারির বিরুদ্ধে, তাহলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে
-
মোটরসাইকেলে মুখোমুখি সংঘর্ষে স্কুলছাত্র নিহত।
ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলায় দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে একজন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও তিনজন। বৃহস্পতিবার ( ২৩ নভেম্বর) দুপুর ১২টায় ভূল্লী-গড়েয়া সড়কের তুরুকপথা বাজার এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।নিহত ওমর ফারুক (১৪) বগুলাডাঙ্গী উচ্চ বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণীর ছাত্র। তিনি সদর উপজেলার বালিয়া ইউনিয়নের উত্তর আরাজী গোপালপুর গ্রামের শুক্কুর আলীর ছেলে। আহত তিনজন হলেন কুমারপুর গ্রামের আনছারুল ইসলামের ছেলে সায়েম (১৪), কুমারপুর গ্রামের জাকেরুল ইসলামের ছেলে এমাজ আহাম্মেদ (১৪) আরেক জনের নাম পরিচয় পাওয়া যায়নি।বিষয়টি ভূল্লী থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) বিদ্যুৎ কুমার মজুমদার নিশ্চিত করেন।প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে এসআই বিদ্যুৎ কুমার মজুমদার বলেন, দুপুরে নিহত ওমর ফারুক মোটরসাইকেলে নিয়ে বিদ্যালয়ের পরিক্ষা শেষ করে বাড়ী ফেরার পথে তুরুকপথা বাজার এলাকায় অপর দিক থেকে আসা একটি মোটরসাইকেলের সঙ্গে তাঁর মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে তিনি রাস্তার ওপর ছিটকে পড়ে ঘটনাস্থলে মারা যান।এঘটনায় আরও ৩ জন গুরুত্বর আহত হন।স্থানীয় লোকজন আহতদের উদ্ধার করে ঠাকুরগাঁও আধুনিক সদর হাসপাতালে ভর্তি করেন।ভূল্লী থানার সেকেন্ড অফিসার দীন মোহাম্মদ, সড়ক দুর্ঘটনায় ১ জনের মৃত্যু ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেনএ ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি চলছে। -
মৌলভীবাজারে জমি সংক্রান্ত জেরে চাচা হাতে ভাতিজা গুরুতর আহত।
মৌলভীবাজার প্রতিনিধি :রাজনগর উপজেলায় জমি সংক্রান্ত বিরোধীদের জের ধরে চাচা ইউপি সদস্য লুৎফুর রহমান হামলায় আপন ভাতিজা কামরুল ইসলাম গুরুতর আহত হয়েছেন।এবং মারাত্মক আহত অবস্থায় তাকে মৌলভীবাজার ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
এ ঘটনায় বুধবার (২২নভেম্বর) পুলিশ ইউপি সদস্য লুৎফুর রহমানসহ ২জনকে আটক করে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, উপজেলার ফতেপুর ইউনিয়নের সদস্য তুলাপুর গ্রামের আবলুছ মিয়ার ছেলে লুৎফুর রহমানের সাথে আপন ভাতিজা কামরুল ইসলাম ও তার ভাইদের সাথে জমি সংক্রান্ত বিরোধ চলছিল। সম্প্রতি ভাতিজা তার মায়ের কাবিনে থাকা জমিতে হাল চাষ করতে গেলে লুৎফুর বাধা দেন এবং গালাগালি করেন।
এ নিয়ে তাদের মধ্যে উত্তেজনা তৈরি হয়। সোমবার (২০ নভেম্বর) রাত প্রায় ১০টায় কামরুল পাশের কুশিয়ারা নদীর তীরবর্তী খেয়াঘাট বাজারে গেলে ওই ঘটনার জেরে লুৎফুর তার উপর হামলা চালান।
তাৎক্ষনিক বাজারের লোকজন ওই ইউপি সদস্যের হাত থেকে কামরুলকে রক্ষা করে একটি দোকানে নিয়ে আসেন।
পরবর্তীতে রাত ১০ টার দিকে ভাতিজা খেয়াঘাটস্থ ওই ইউপি সদস্যের দোকানের সম্মুখ দিয়ে গেলে আবার লুৎফুর ও তার লোকজন কামরুলের উপর দেশীয় অস্ত্র নিয়ে হামলা চালায়। এতে কামরুল গুরুতর আহত হয়। তাৎক্ষনিক আহত অবস্থায় তাকে মৌলভীবাজার ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
ঘটনায় মঙ্গলবার রাতে রাজনগর থানায় ইউপি সদস্যকে প্রধান আসামি করে মামলা দায়ের করা হয়। রাজনগর থানার পুলিশ মঙ্গলবার দিবাগত রাতেই লুৎফুরকে আটক করে। পুলিশি অভিযানের খবর পেয়ে অন্য আসামিরা পালিয়ে যায়।
এদিকে রাজনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বিনয় ভুষন রায় বলেন, ইউপি সদস্য লুৎফুর সহ আরও ১ জনকে গ্রেফতারসহ আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে। -
চেকের পাতায় ১১ লাখ ২০ হাজার টাকা লিখে চেকডিজঅনারের মামলা ।
১ লাখ ২০ হাজার টাকার চেক জাল করে ১১লাখ ২০ হাজার টাকা উত্তোলনের অভিযোগ উঠেছে রবিউল ইসলাম (২৪) নামে এক দিনমজুরের বিরুদ্ধে।ব্যাংকে ১১ লাখ ২০হাজার টাকা না পেয়ে চেক ডিজঅনার করে আদালতে মামলা করে ওই শ্রমিক। অভিযুক্ত রবিউল ইসলাম ঠাকুরগাঁও ভুল্লী থানার বালিয়া ইউনিয়নের বগুলাডাঙ্গী এলাকার মোতালেবের ছেলে। আর ভুক্তভোগী সদরের সালন্দর এলাকার বীরমুক্তিযোদ্ধা সমারু বর্মণের মেয়ে স্কুল শিক্ষক মমতা রাণী। তবে গত ডিসেম্বরে চেকবই নিখোঁজে সদর থানায় সাধারণ ডায়রী করেন মমতা রাণী।জানা গেছে, মমতা রাণীর স্বামী কালিদাস চলতি বছরের ৬জুন একই এলাকার বজলুর রশিদের ছেলে আল মামুমের কাছে ১লাখ ২০হাজার টাকা হাওলাত নেন। এ সময় কালিদাস তার স্ত্রীর অগ্রণী ব্যাংক মুন্সিহাট শাখা ঠাকুরগাঁও (হিসাব নাম্বার-০২০০০১২০০৪৯৯৪) এর পাতায় ১লাখ ২০ হাজার টাকা অঙ্কে লিখে একটি চেক দেয় তাকে। পরবর্তীতে মামুন তার আত্মীয় রবিউলকে চেকটি দেয়। পরে রবিউল জালিয়াতির মাধ্যমে চেকে ১লাখ ২০হাজারের স্থলে ১১লাখ ২০হাজার ও ৬তারিখের স্থলে ১৬তারিখ বসিয়ে ব্যাংকে টাকা উত্তোলন করতে যায়। ব্যাংকে ১১লাখ টাকা না থাকায় গত ৮ আগস্ট চেকটি ডিজঅনার করে। কোন নোটিশ ছাড়াই গত ২৫সেপ্টেম্বরে ঠাকুরগাঁও বিজ্ঞ সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আমলী আদালতে বাদী হয়ে মমতা রানীর বিরুদ্ধে চেক জালিয়াতি ও প্রতারণার অভিযোগ তুলে মামলা করেন রবিউল।ভুক্তভোগী মমতা রাণী বলেন,গতবছরের নভেম্বরে অগ্রণী ব্যাংক মুন্সিহাট শাখা ঠাকুরগাঁও ০২০০০১২০০৪৯৯৪ হিসাব নাম্বারের একটি চেকবই হারিয়ে যায়। পরে সদর থানায় একটি সাধারণ ডায়রী করি। একদিন আল মামুন বলল আমার স্বামী তার কাছে ১লাখ ২০হাজার টাকা হাওলাত নিয়েছে। পরবর্তীতে গত এপ্রিলে স্থানীয় এক পত্রিকা অফিসে কয়েকজনের উপস্থিতিতে ৭০হাজার টাকা মামুনকে দিয়ে বাকি টাকা পরিশোধের আরো সময় চাই। এরইমধ্যে মামুনের ভাই জনি আমার স্কুলে এসে আমাকে একথ্য ভাষায় গালিগালাজ ও হুমকি দেয়। তারা প্রায় আমাকে হুমকি-ধামকি দিতে থাকে। একদিন মামুনের ভাই জনিসহ ১২জন আমার পথরোধ করে ভয় দেখিয়ে তাদের গাড়িতে তোলার চেস্টা করে। এ সময় আমার চিৎকারে লোকজন ছুটে আসলে তারা পালিয়ে যায়। এব্যাপারে ভুল্লী থানায় একটি অভিযোগও করেছি আমি।তিনি আরো বলেন, আমার স্বামী পলাতক থাকায় তার সাথে কোন যোগাযোগ হয় না। আমার চেক আল মামুনকে দিয়েছে তাও আমি জানি না। বর্তমানে আমি শিশু সন্তান ও বৃদ্ধা মাকে নিয়ে আতঙ্কে দিন পার করছি। আমার নামে যে রবিউল মামলা করেছে তা মিথ্যা ও বানোয়াট আমি তাকে চিনি না। আমি এর সুষ্ঠু বিচার দাবী করছি বিজ্ঞ আদালতের কাছে।অভিযোগ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে আল মামুন জানান, মমতা রানীর স্বামী আমার কাছ থেকে ১লাখ ২০হাজার টাকা হাওলাত নেন। তাকে না পেয়ে তার স্ত্রীর সাথে যোগাযোগ করলে কয়েক দফায় আমাকে টাকা দেয়। তবে তার স্বামী আমাকে কোন চেক দেয়নি। আমার সাথে স্ট্যাম্পে লেখাপড়া হয়।রবিউল ইসলামের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, আমি মমতার কাছে ১১ লাখ ২০ হাজার টাকা পাই। টাকা না পেয়ে আদালতে মামলা করেছি।এ বিষয়ে ভুল্লী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ দুলাল উদ্দীন জানান, চেক জালিয়াতির অভিযোগে আদালতে মামলা চলমান। তা ছাড়া আমি নতুন। তবে শুনেছি মমতা রাণীকে একদল যুবক আটক করেছিলো। তিনি থানায় একটি লিখিত অভিযোগও দিয়েছেন। -
সিলেট-৫ আসনে আ’লীগের দলীয় মনোনয়ন জমা দিলেন জুলিয়ান চৌধুরী রাহী।
মিজানুর রহমান লাভলু,কানাইঘাট(সিলেট)প্রতিনিধিঃ
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কানাইঘাট-জকিগঞ্জ (সিলেট ৫ আসন) থেকে আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়নে প্রার্থী হতে চান তরুণ ও প্রতিশ্রুতিশীল রাজনীতিবীদ, যুক্তরাষ্ট্র নিউ জার্সি যুবলীগের সভাপতি জুলিয়ান চৌধুরী রাহী মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করে জমা দিয়েছেন।
জুলিয়ান চৌধুরী রাহী যুক্তরাষ্ট্র নিউ জার্সি যুবলীগের সভাপতি ও সাবেক ছাত্রলীগ নেতা। নির্বাচনী এলাকায় হাসপাতাল ও স্কুল প্রতিষ্ঠা, বিদ্যুতায়ন ও রাস্তাঘাট নির্মাণসহ বিভিন্ন সামাজিক কর্মকান্ডের মাধ্যমে তিনি এলাকায় নিজের সুদৃঢ় অবস্থান তৈরি করেছেন। এর আগে প্রধানমন্ত্রী ও দলীয় সভানেত্রী শেখ হাসিনা যুক্তরাষ্ট্র সফরে গেলে জুলিয়ান চৌধুরী রাহী (সিলেট-৫ আসন) থেকে নির্বাচন করার আগ্রহ প্রকাশ করেন। তখন শেখ হাসিনা তাকে এলাকায় গিয়ে কাজ করার নির্দেশ দেন।
জুলিয়ান চৌধুরী রাহী এলাকার সার্বিক উন্নয়নের মাধ্যমে শেখ হাসিনা ঘোষিত স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার কাজে অংশ নিতে তিনি প্রার্থী হতে চান।ছাত্রাবস্থায় বিভিন্ন আন্দোলন সংগ্রামে অগ্রভাগে থাকার পাশাপাশি এলাকার মানুষের পাশে ছিলেন বন্ধু হয়ে।যুক্তরাষ্ট্র তিনি যুবলীগের রাজনীতিবিদ হিসেবে পরিচিত। জুলিয়ান চৌধুরী রাহী আপাদমস্তক বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক হিসেবে যুবলীগের রাজনীতিতে অন্তঃপ্রাণ।জুলিয়ান চৌধুরী রাহী বর্তমানে দায়িত্ব পালন করছেন যুক্তরাষ্ট্র নিউ জার্সি যুবলীগের সভাপতি হিসাবে।
আওয়ামীলীগের মনোনয়ন ফরম জমাদান শেষে জুলিয়ান চৌধুরী রাহী বলেন, কানাইঘাট-জকিগঞ্জ উপজেলা বাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন যেন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণে ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার ডিজিটাল ও স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে ঐক্যবদ্ধ হয়ে নিরবিচ্ছিন্ন ভাবে কাজ করতে পারেন।