বগুড়ার শেরপুরে ভবানীপুর মন্দিরের সামনে ৫ শতাংশ জমি নিয়ে বিরোধ সৃষ্টি হয়েছে।উভয় পক্ষের মধ্যে যে কোন সময় সংঘর্ষের আশঙ্কা করছে এলাকার সচেতন মহল। গত ১৮ আগস্ট বুধবার ভবানীপুর ইউনিয়নের রীঁ মহাপীঠ শ্রীশ্রী মা ভবানী মন্দিরের মূল গেইট সংলগ্ন পাঁচ শতক জমি দখলকে কেন্দ্র করে এলাকার মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছে।
ভাবানীপুর আটাইল গ্রামের মৃত ওমর আলীর ছেলে জহুরুল ইসলাম (যদু)সাবেক ২৩৪,২৩৫,২৩৬ দাগের হাল ৩৮৩ দাগের ৫ শতাংশ জমি বাংলাদেশ সরকারের কাছ থেকে লিজ নিয়ে নিয়মিত খাজনা পরিশোধ করেছেন।নতুন ডিপি/আর এস ৭১১ নং খতিয়ান তার নিজ নামে খুলে দীর্ঘদিন হলো ভোগ দখল করে আসছে।
হঠাৎ করে মন্দির কমিটির মধ্য সুবিধাভোগী হিন্দু ধর্মাবলি কতিপয় কয়েকজন সদস্য ঘরবাড়ি ভেঙ্গে দিয়ে টিনের বেড়া দিয়ে জায়গাটি দখল করতে চাইলে জমির মালিক জহুরুল ইসলামের লোকজন তাদের বাধা দেয়।
এতে উভয় পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। মন্দির কমিটির লোকজন,ঊধ্বর্তন কর্মকর্তাদের নির্দেশে থানা পুলিশ ও সহকারি কমিশনার ভূমি সাবরিনা শারমিন ঘটনাস্থলে গিয়ে উভয় পক্ষকে শান্ত করেন।
এ সময় সহকারী কমিশনার সাবরিনা শারমিন উভয়পক্ষকে ডেকে বলেন, কাগজপত্র মোতাবেক আইনগতভাবে জমির মালিককে জমি বুঝিয়ে দেওয়া হবে।
জমির মালিক দাবিদার জহুরুল ইসলাম জানান, সরকারের কাছ থেকে জমি লীজ নিয়ে ১৮ বছর ধরে দখল করে আসছি। পরবর্তীতে দীর্ঘ মেয়াদি লীজ পেয়েছি এবং এই ০৫ শতাংশ জমির উপর আদালতে একটি মামলা দায়ের হয়েছিলো। সেই মামলার ডিগ্রি আমার পক্ষেই হয়েছে।এ জমি মন্দির পাওয়ার কোন যুক্তিই হয়না।
মন্দির কমিটির সদস্য ও মন্দির দেখভালের দায়িত্ব থাকা অপূর্ব কুমার জানান, মন্দিরের সামনে ৫ শতাংশ জমি মন্দিরের। আবর্জনা পরিস্কার করে ঘেরা দেওয়ার সময় প্রতিপক্ষ বাধা দেওয়ায় কাজ বন্ধ রাখা হয়েছে। পরবর্তীতে উপজেলা প্রশাসনের সিদ্ধান্ত মোতাবেক মেনে নেওয়া হবে।
বগুড়ার শেরপুরে ভবানীপুর মন্দিরের সামনে ৫ শতাংশ জমি নিয়ে বিরোধ যে কোন সময় সংঘর্ষের আশঙ্কা করছে এলাকার সচেতন মহল। ১৮ আগস্ট বুধবার ভবানীপুর ইউনিয়নের রীঁ মহাপীঠ শ্রীশ্রী মা ভবানী মন্দিরের মূল গেইট সংলগ্ন পাঁচ শতক জমি দখলকে কেন্দ্র করে এলাকার মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছে।
ভাবানীপুর আটাইল গ্রামের মৃত ওমর আলীর ছেলে জহুরুল ইসলাম (যদু)সাবেক ২৩৪,২৩৫,২৩৬ দাগের হাল ৩৮৩ দাগের ৫ শতাংশ জমি বাংলাদেশ সরকারের কাছ থেকে লিজ নিয়ে নিয়মিত খাজনা পরিশোধ করেছেন।নতুন ডিপি/আর এস ৭১১ নং খতিয়ান তার নিজ নামে খুলে দীর্ঘদিন হলো ভোগ দখল করে আসছে।
হঠাৎ করে মন্দির কমিটির মধ্য সুবিধাভোগী হিন্দু ধর্মাবলি কতিপয় কয়েকজন সদস্য ঘরবাড়ি ভেঙ্গে দিয়ে টিনের বেড়া দিয়ে জায়গাটি দখল করতে চাইলে জমির মালিক জহুরুল ইসলামের লোকজন তাদের বাধা দেয়।
এতে উভয় পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। মন্দির কমিটির লোকজন,ঊধ্বর্তন কর্মকর্তাদের নির্দেশে থানা পুলিশ ও সহকারি কমিশনার ভূমি সাবরিনা শারমিন ঘটনাস্থলে গিয়ে উভয় পক্ষকে শান্ত করেন।
এ সময় সহকারী কমিশনার সাবরিনা শারমিন উভয়পক্ষকে ডেকে বলেন, কাগজপত্র মোতাবেক আইনগতভাবে জমির মালিককে জমি বুঝিয়ে দেওয়া হবে।
জমির মালিক দাবিদার জহুরুল ইসলাম জানান, সরকারের কাছ থেকে জমি লীজ নিয়ে ১৮ বছর ধরে দখল করে আসছি। পরবর্তীতে দীর্ঘ মেয়াদি লীজ পেয়েছি এবং এই ০৫ শতাংশ জমির উপর আদালতে একটি মামলা দায়ের হয়েছিলো। সেই মামলার ডিগ্রি আমার পক্ষেই হয়েছে।এ জমি মন্দির পাওয়ার কোন যুক্তিই হয়না।
মন্দির কমিটির সদস্য ও মন্দির দেখভালের দায়িত্ব থাকা অপূর্ব কুমার জানান, মন্দিরের সামনে ৫ শতাংশ জমি মন্দিরের। আবর্জনা পরিস্কার করে ঘেরা দেওয়ার সময় প্রতিপক্ষ বাধা দেওয়ায় কাজ বন্ধ রাখা হয়েছে। পরবর্তীতে উপজেলা প্রশাসনের সিদ্ধান্ত মোতাবেক মেনে নেওয়া হবে।