নিকাহ রেজিষ্টারে জালিয়াতি করা হয়েছে মর্মে উলিপুর গ্রামের মৃত কছির খাঁর ছেলে মোঃ আঃ মালেক,খুটিগাছা গ্রামের মৃত আবু হানিফ মিঞার ছেলে মোঃ গোলাম রাব্বানী ও মোঃ জয়নাল আবেদীনের ছেলে মোঃ আব্দুস সালাম ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোকাম সিরাজগঞ্জের নোটারী পাবলিকের কার্যালয়ে হলফনামা দিয়ে বলেন, উলিপুর গ্রামের মোঃ আরশেদ আলীর ছেলে মোঃ মোতালেব হোসেনের সহিত একই গ্রামের মোঃ আবু বক্কারের মেয়ে মোছাঃ হাবিবা খাতুন (সুমি)’র বিবাহ হয় আলোচনা সাপেÿে। সবার মধ্যে আলোচনা করে ১ লÿ ২০ হাজার টাকা দেন মোহর ধার্য করে নিকাহ রেজিষ্টারে লিপিবদ্ধ করা হয়। বিবাহের সময় কাবিলনামার ১৩নং কলামে দেনমোহরানার ঘর ফাঁকা রেখে নিকাহ রেজিষ্টার কাবিলনামার সকল ঘর পুর করে বর ও কনের স্বাÿর গ্রহন করে বিবাহ সম্পন্ন করা হয়।
এ ব্যাপারে তাড়াশ সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বাবুল শেখ মোকাম বিজ্ঞ তাড়াশ থানা জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আমলী আদালত সিরাজগঞ্জের মামলা ৮৪/২০২০ তদন্ত্ম করে ১৮-১-২০২১ তারিখে প্রতিবেদন দাখিল করেন।দাখিলে উলেস্নখ করেন কাজি মোঃ মোবারক হোসেনকে ৩বার নোটিশ করার পরেও তিনি আমার কার্যালয়ে হাজির হন নি। এছাড়াও গোপনে ও প্রকাশ্যে তদন্ত্ম করে দেখা যায় ১ লাখ ২০ হাজার টাকা কাবিল লেখার সময় ইউপি সদস্য বর্তমান পৌরসভার কাউন্সিলর আব্দুস সালাম উপস্থিত ছিলেন। ১ লাখ ২০ হাজার টাকা লেখার সময় ঘর একটু ফাঁকা রাখা হয়। এতে পরিলক্ষিত হয় য়ে, কাজি সাহেব তার নিজের ভাতিজির কারনে দেন মোহরের পরিমান ১ লাখ ২০ হাজার টাকার পরিবর্তে ১২ লাখ ২০ হাজার টাকা করেছেন। এছাড়াও আমার নিকট আরও প্রতিয়মান হয় যে,নামিক বাদি ও বিবাদির স্টাটাস অনুযায়ী ১২ লাখ২০ হাজার টাকার দেন মোহর ধার্য করা অস্বাভাবিক। অতিরিক্ত টাকা বাড়ানো হয়েছে।