রামগঞ্জে দেবরের দোকানে তালা দিলো ভাবী।
লক্ষ্মীপুরে রামগঞ্জে দেবরের দোকান ঘরে ভাবীর তালা দেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। অভিযুক্ত বাভী ১নং কানঞ্চনপুর ইউনিয়নের কাটাখালী ওয়াবদা রাস্তা গ্রামের ব্রাহ্মপাড়া খন্দকার বাড়ির আজাদের স্ত্রী ও মিজানের ভাবী। জানা যায়, ( ৪ভাই ১বোন) আজাদ ও মিজানুর রহমান শিমু দুইজন আপন সহদোর। তাদের বাবার রেখে যাওয়া ব্যবসা প্রতিষ্ঠান নিয়ে দুই ভাইয়ের মধ্যে দ্বন্দ্ব চলছে। সম্প্রতি ভাবী আমেনা বেগম দেবর মিজানুর রহমান শিমু দোকানে তালা লাগিয়ে দিয়েছে। এতে বিপাকে পড়েছেন দোকান ঘরের ভাড়াটিয়া ব্যবসায়ী।
ইউসুফ হুজুর ও বাসুমিয়া, এ বিষয়ে জানান: আমিরুলা, নবীর হোসেন,ইউপি সদস্য, আকবর আলী, ইউপি সদস্য রহমতুলা,ইউনুস ভূঁইয়া, ডা: আব্দুস সালাম ,আব্দুল করিম,জসিম,সিলিম,১৫ থেকে ২০ জন ভাড়াটিয়া সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে তালা লাগিয়ে দেয় আমেনা বেগম ভোক্তভোগী দেবর মিজানুর রহমান শিমু বলেন, আমি নিরাপত্তাহীনতার মধ্যে থাকতেছি আমি একজন সৌদি প্রবাসী। বাবার ছোট একটা চায়ের দোকানে ছিলো। বিদেশ যাওয়ার পূর্বে এ দোকান চালিয়ে সংসার চালাতাম। বাবা মারা যাওয়ার পর আমি দোকান টাকে আদা পাকা করি । এবং পানি উন্নয়ন বোর্ডের কাছ থেকে আমার নামে লিজ নিয়ে ও আমার নামে পিডিবির মিটার এনেছি দোকান টি ভাড়া দিয়ে বিদেশে চলে যাই।
কিছুদিন ধরে আমার মেজো ভাই আজাদ এর স্ত্রী আমেনা
২০জন ভাড়াটিয়া সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে তালা লাগিয়ে দেয়। এই নিয়ে কয়েক বার আমাদের ভাইদের মধ্যে সমঝোতা হয়। কিন্তু ভাবী তা মানতে রাজি না কথায় কথায় বাড়িতে হাটবাজারে সে নিজেকে ১৫টি বাড়ির আওয়ামী লীগের সভাপতি দাবি করে, শিমু যদি দোকানের তালা খুলে তার বিদেশ যাওয়া বন্ধ করে দেবো ও গলা কেটে হত্যার লাশ গুম করে রাখবো হুমকি দেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে
এই নিয়ে কয়েক বার গ্রাম্য সালিশ হলেও ভাবী কাউকে মানে না। সে আমার দোকান থেকে ভাড়াটিয়া দের বের করে দিয়ে তালা লাগিয়ে দিয়েছে।
সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল খালেক ও বর্তমান ইউপি সদস্য ইমরান বলেন, এই যায়গায় ৪০ বছর ধরে মিজানুর রহমান শিমু তার বাবা দোকান ঘর নির্মাণ করে ব্যবসা করে। মিজানের বাবার মৃত্যুর পর থেকে সে দোকান ঘরটির জমি
লিজ এনে দোকান ঘরটি আদা পাকা করে। কিছুদিন সে নিজে দোকানদারী করে সংসার চালাতেন। পরবর্তীতে দোকানটি ভাড়া দিয়ে বিদেশ চলে যায়।
ইতিমধ্যে আমেনা বেগম দোকান ঘরটি নিজের দাবি করেন ও ১৫ থেকে ২০ জন ভাড়াটিয়া সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে তালা লাগিয়ে দেয় আমেনা অভিযুক্ত ভাবী আমেনা বেগম বলেন, আমি ১৫টি বাড়ির আওয়ামী লীগের সভাপতি তালা দেওয়ার কথা স্বীকার করে বলেন আমি এই জায়গা লিজ এনেছি। এটা নিয়ে আমি মামলাও করেছি। তবে লিজের কোন কাগজ দেখাতে পারেনি তিনি আদালতকে সংবাদকর্মীদের কে