শিরোনাম
Mostbet мобильная версия – играть в казино со смартфона How to effectively remove pollen from outdoor furniture মাধবপুরে বাংলা নববর্ষের আনন্দ শোভাযাত্রা। দুর্গাপুরে জামায়াতে ইসলামীর আয়োজনে জাতীয় ও স্থানীয় নির্বাচনে কেন্দ্র পরিচালক ও পোলিং এজেন্ট প্রশিক্ষণ। ডিমলায় বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা। গাঁজায় চলম ধ্বংসষজ্ঞ ও প্রানহানীর প্রতিবাদে ডিমলায় বিক্ষোভ। গাঁজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে মাধবপুরে বিক্ষোভ মিছিল। ফিলিস্তিনে ইসরায়েলের হামলার প্রতিবাদে কালিয়াকৈরে বিক্ষোভ মিছিল। ইহুদীদের সাথে হযরত মুহাম্মদ (স.) জামাকে তুলনা করায় মৌলভীবাজারে প্রতিবাদ। কালিয়াকৈর চাপাইর তুরাগ নদীতে বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার।
বুধবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৫, ১২:২৭ পূর্বাহ্ন

তাড়াশে সরিষার বাম্পার ফলনে কৃষকের মুখে হাসি-ভোরের কণ্ঠ।

মোঃ শাহিনুর রহমান,তাড়াশ(সিরাজগঞ্জ)প্রতিনিধি / ৩৭৬ বার পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : বুধবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী, ২০২১

সিরাজগঞ্জের তাড়াশে সরিষার বাম্পার ফলনে কৃষকের মুখে হাসি ফুটে উঠেছে। সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় উপজেলার পশ্চিম অংশে চলনবিলের মাঠে ব্যাপক পরিমানে সরিষা হয়েছে। কৃষি অফিস সুত্রে জানা যায় উপজেলায় এ বছর সরিষা চায়ের আবাদ করা হয়েছে ৪ হাজার ৩ শ’ ৫০ হেক্টর জমিতে। এ অঞ্চলের কৃষকেরা সাধারণত ছয়টি জাতের সরিষা আবাদ করে থাকে। সেগুলো হচ্ছে উচ্চফলনশীল (উফশী) সরিষা বারী-৯, বারী-১৪, বারী-১৫, এসএম -৭৫, টরি-৭ ও সম্পদ জাতের সরিষা।

উপজেলার বারুহাস  ইউনিয়নের কৃষক মমিন আলী বলেন , অল্প খরচ ও স্বল্প সময়ে সরিষার ফলন ঘরে তোলা যায়। ঝড় বৃষ্টি না হওয়ায় চলতি মৌসুমে সরিষার ফলনও হয়েছে বেশ। বাজারদর বেশি পাওয়ার আশা করছি আগামী মৌসুমে বেশী করে সরিষার আবাদ করবো। সরিষার বর্তমান বাজারদর প্রায় ২ হাজার থেকে ২৩শত টাকা।  এ রকম দাম পেয়ে আমরা অনেক স্বপ্ন দেখছি।

পৌরসভার বাসিন্ধা শরিফুল ইসলাম  বলেন, রোদে শুকিয়ে গুদামজাত করে পরে বিক্রি করতে পারলে সরিষার বাজার দর আরও বেশি পাওয়া যাবে । কিন্তু অভাবের তাড়নায় ফসল তুলার পরই বিক্রি করে দিতে হয়। আমরা মজুদ করতে পারি না।

এছাড়াও একাধিক কৃষক জানান, অন্যান্য ফসলের মতো সরিষা আবাদে তেমন শ্রমের প্রয়োজন হয় না। জমি থেকে পাকা সরিষা সংগ্রহ ও মাড়াই করে ফসল ঘরে তোলার জন্য পরিবারে পুরুষের পাশাপাশি নারী, বৃদ্ধ ও শিশু সদস্যরাও নিয়মিতভাবে কাজ করেন।

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা লুৎফুন্নাহার লুনা বলেন, চলতি বছরে  এই উপজেলায়  প্রায় ৪ হাজার ৩ শ’ ৫০ হেক্টর জমিতে সরিষা আবাদ করা হয়েছে। চলতি মৌসুমে আবহাওয়া ভালো থাকায় সরিষার বাম্পার ফলন হয়েছে পুরো তাড়াশ উপজেলায়। বিঘা প্রতি মাত্র ৩ চার হাজার টাকা খরচ করে প্রায় ৫ মণ করে সরিষার ফলন পাচ্ছেন চাষিরা। অল্প খরচে বেশ লাভবান হচ্ছেন উপজেলার বিভিন্ন এলাকার সরিষা চাষিরা।

 


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো খবর