শিরোনাম
안전한 토토사이트 이용 가이드 উল্লাপাড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজ ছাত্রীর মৃত্যু। কালিয়াকৈরে পরিবেশ অধিদপ্তর ও ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে ২টি কারখানাকে জরিমান। বেগম খালেদা জিয়ার ভাগ্নে তুহিনের মুক্তির দাবীতে ডিমলায় বিক্ষোভ মিছিল। রাষ্ট্র সংস্কারে ৩১ দফা ও জনসম্পৃক্ততায় কালিয়াকৈরে ক্যাম্পেইন ও লিফলেট বিতরণ। ঠাকুরগাঁওয়ে জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবসে বিনামুল্যে স্বাস্থ্যসেবা। নারী বিষয়ক সংস্কার আইন বাতিলের দাবিতে হেফাজতে ইসলামের বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ সমাবেশ। গৃহবধু হত্যা মামলার আসামী না ধরলে বালিয়াডাঙ্গী থানা ঘেরাও করার ঘোষণা। দুর্গাপুরে বিএনপি’র বিরুদ্ধে অপপ্রচারের প্রতিবাদে বিএনপির  বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সভা। কমলগঞ্জে বর্ণীলসাজে মণিপুরীদের ঐতিহ্যগত “লাই-হরাউবা” উৎসব।
বুধবার, ০৭ মে ২০২৫, ০১:০২ পূর্বাহ্ন

কাজিপুরে প্রতিবন্ধীদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরন।

মোঃ কবির মাহমুদ,কাজিপুর(সিরাজগঞ্জ)প্রতিনিধিঃ / ২৭২ বার পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ২৭ জানুয়ারী, ২০২২

সিরাজগঞ্জের কাজিপুর উপজেলায় দুই শতাধিক বাক,বুদ্ধি, শারিরীক ও মানসিক প্রতিবন্ধীর মাঝে শীতবস্ত্র বিতরন করা হয়েছে।

২৭ শে জানুয়ারী (বৃহস্পতিবার) বিকেলে উপজেলার নাটুয়ারপাড়া ইউনিয়নে যমুনা প্রতিবন্ধী কল্যাণ সংস্হার উদ্যেগে যমুনা আহাদ আলী শেখ অটিস্টিক ও বুদ্ধি প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের দু’শতাধিক শিক্ষার্থীর মধ্যে শীতবস্ত্র হিসেবে কম্বল,সুয়েটার ও লেপ বিতরন করা হয়।

বাংলাদেশের অন্যতম তৈরী পোশাক শিল্প খাত স্ট্যান্ডার্ড গ্রুপের কর্ণধার আলহাজ্ব ইঞ্জিনিয়ার মোশারফ হোসেন ও সাংবাদিক হাবিবুল্লাহ সিদ্দীকির সহায়তায় এসব অসহায় দুঃস্হ প্রতিবন্ধীর মাঝে শীতবস্ত্র বিতরন করা হয়।

প্রচন্ড শীতের মধ্যে শীতবস্ত্র হিসেবে এসব শীতের পোশাক পেয়ে আনন্দ প্রকাশ করেছে বিশেষ প্রতিবন্ধী সম্পূর্ণ শিশু ও নানা বয়সী।

বাক প্রতিবন্ধী আশা খাতুনের মা বলেন,”স্বপনের হাত দিয়া ম্যালা কিছু পাছি,আমার ম্যাছাল (মেয়ে) এর জন্য স্বপন হুইলচেয়ার,কম্বল,নগদ টাকাও দিছে”।

আরেক শারীরিক প্রতিবন্ধী সুজন বলেন,”আমি হাঁটতে পারি না,স্বপনের জন্য হুইলচেয়ার পাইছি,এখন অন্যদের মতো আমিও হাঁটতে পারি চেয়ারে বসে”।

প্রতিবন্ধী শিশুদের নিয়ে কাজ করা জাহিদুল হাসান স্বপন বলেন,” প্রথমেই আমি ঔই সমস্ত লোকজনকে ধন্যবাদ দিতে চাই,যাদের সহযোগিতার মাধ্যমেই এসব প্রতিবন্ধীদের পাশে দাঁড়াতে পারি”।

তিনি আরও বলেন,” প্রথম প্রথম আমি যখন প্রতিবন্ধীদের নিয়ে কাজ শুরু করি তখন অনেকেই হাসি তামাশা করত, মা-বাবার,ভাই-বোনদের কটু কথা শুনতে হতো।এখন আর কারও কথা খারাপ লাগে না। এসব বাচ্চাদের মুখের দিকে তাকালে সব কষ্ট ভুলে যাই।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো খবর