শিরোনাম
실시간 메이저사이트, 풋볼스피크 추천 플랫폼 How To Handle Every MEGA Challenge With Ease Using These Tips দুর্গাপুরে জামায়াতে ইসলামীর আয়োজনে জাতীয় ও স্থানীয় নির্বাচনে কেন্দ্র পরিচালক ও পোলিং এজেন্ট প্রশিক্ষণ। ডিমলায় বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা। গাঁজায় চলম ধ্বংসষজ্ঞ ও প্রানহানীর প্রতিবাদে ডিমলায় বিক্ষোভ। গাঁজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে মাধবপুরে বিক্ষোভ মিছিল। ফিলিস্তিনে ইসরায়েলের হামলার প্রতিবাদে কালিয়াকৈরে বিক্ষোভ মিছিল। ইহুদীদের সাথে হযরত মুহাম্মদ (স.) জামাকে তুলনা করায় মৌলভীবাজারে প্রতিবাদ। কালিয়াকৈর চাপাইর তুরাগ নদীতে বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার। উল্লাপাড়ায় শ্রমিক লীগ নেতার বিরুদ্ধে গৃহবধূকে ধর্ষণের চেষ্টা অভিযোগ।
সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫, ০৬:৪৭ পূর্বাহ্ন

শত কোটি টাকা মূল্যের সরকারি পুকুর উদ্ধার মাধবপরে।

রিপোটারের / ২১৩ বার পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : রবিবার, ৫ ডিসেম্বর, ২০২১

নাহিদ মিয়া,মাধবপুর (হবিগঞ্জ) প্রতিনিধিঃ হবিগঞ্জের মাধবপুর পৌর বাজারে ওয়াকওয়েসহ দৃষ্টিনন্দন পার্ক নির্মাণের জন্য প্রায় শত কোটি টাকা মূল্যের সরকারি পুকুর অবৈধ দখলদার থেকে উদ্ধার করেছে মাধবপুর উপজেলা প্রশাসন।
জানা যায়, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট মাহবুব আলী এমপি ও হবিগঞ্জের জেলা প্রশাসক ইশরাত জাহানের নির্দেশে পুকুর উদ্ধারের জন্য উপজেলা নির্বাহী অফিসার শেখ মঈনুল ইসলাম মঈন ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. মহিউদ্দিনের নেতৃত্বে
শনিবার (১৮ নভেম্বর) থেকে কয়েক দফা উচ্ছে অভিযান চালানো হয়। সরকারি খাস জায়গায় অবৈধভাবে নির্মিত ও সম্প্রসারিত ৪০টিরও বেশি বহুতল ভবনের অবৈধ অংশ এ অভিযানের মাধ্যমে ভেঙে ফেলা হয়। এর আগে হবিগঞ্জের জেলা প্রশাসক যোগদানের পরপরই পুকুরটি পরিদর্শন করেন। অবৈধ দখলদার থেকে পুকুরটি উদ্ধারের পরপরই ৬০ লাখ টাকার টেন্ডার আহ্বান করা হয়েছে। এতে বাজারের সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য দৃষ্টিনন্দন পার্ক নির্মাণ, পুকুর খননসহ চারপাশে নির্মাণ করা হবে সীমানা প্রাচীর।
স্থানীয়রা জানান, বাজারের ব্যবসায়ীদের সুবিধার জন্য মাধবপুর বাজার প্রতিষ্ঠাকালীন সময়ে কাটিয়ারা মৌজার ১০২৭ দাগে ১ একর ৩১ দশমিক ৮৭ শতাংশ ভূমির ওপর একটি পুকুর খনন করা হয়। পরবর্তীতে পুকুরে যাওয়ার রাস্তা প্রায় বন্ধ করে পুকুরের চারপাশের মালিকরা জায়গা অবৈধভাবে দখল করে ইমারত ও দোকান ঘর নির্মাণ করে। এছাড়া দীর্ঘদিন ব্যাপী এ জায়গাটি তাদের ময়লা আবর্জনা ফেলার স্থান হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এতে পুকুরটি জনসাধারণের ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়ে।
মাধবপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ মঈনুল ইসলাম মঈন জানান, ইতোমধ্যে আমরা ৯৭-৯৮ ভাগ জায়গা অবৈধ দখল হতে মুক্ত করেছি। ভবনগুলোর অবশিষ্ট অবৈধ অংশ অপসারণের কাজ চলমান রয়েছে। উপজেলা প্রশাসনের পাশাপাশি ভবন মালিকেরা নিজ উদ্যোগেও অবৈধ অংশ অপসারণ করছেন। ইতোমধ্যে টেন্ডার প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে। সপ্তাহখানেকের মধ্যেই আমরা প্রকল্পের নির্মাণ কাজ শুরু করতে পারব বলে আশা করছি।
এ বছর পুকুর খনন ও সীমানা প্রাচীর নির্মাণ করব। মাননীয় পর্যটন প্রতিমন্ত্রী এ প্রকল্পে আরও বরাদ্দের আশ্বাস দিয়েছেন। এ বরাদ্দের মাধ্যমে উদ্ধারকৃত স্থানে দৃষ্টিনন্দন ডিজাইনের একটি পার্ক আমরা মাধবপুরবাসীকে উপহার দিতে পারব বলে আশা করি।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো খবর