শিরোনাম
রাজনীতি করতে হলে উপদেষ্টার পদ ছেড়ে মাঠে আসতে হবে-আন্দালিব পার্থ। মাধবপুরে সায়হাম গ্রুপের উদ্যোগে ইফতার ও নগদ টাকার অনুদান বিতরণ। মনু নদীতে রোহিঙ্গা নারীর মরদেহ উদ্ধার। আ.লীগের সিন্ডিকেটের অবসান-ইজারায় রাজস্ব আয় চার গুণ বৃদ্ধি! সাংবাদিক মুরাদ মিয়ার পিতা শাহানূর মিয়া মারা গেছে। মাধবপুরে বিজিবির অভিযানে ইয়াবাসহ নারী মাদক ব্যবসায়ী আটক। শ্রীমঙ্গলে চা-শ্রমিকবাহী পিকাপ উল্টে ২ শ্রমিক নিহত, আহত ১৮জন। দুর্গাপুর থানার ওসি দুরুল হোদার তৎপরতায় জনমনে প্রশান্তি। কুলাউড়া উপজেলা স্বাস্থ্যকমপ্লেক্সে চিকিৎসক-২ জন ৩৭ পদ শূন্য দূর্ভোগের শিকার রোগী। মাধবপুরে বাজার মনিটরিং: ৪ জন ব্যবসায়ীকে জরিমানা।
বুধবার, ০৫ মার্চ ২০২৫, ০৪:১৯ পূর্বাহ্ন

মনু নদীতে রোহিঙ্গা নারীর মরদেহ উদ্ধার।

রিপোটারের নাম / ৮ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ৪ মার্চ, ২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদক:মৌলভীবাজারের কুলাউড়া উপজেলায় মনু নদীতে এক ‘রোহিঙ্গা’ নারীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
মঙ্গলবার ০৪ মার্চ ২০২৫ ইং, কুলাউড়া থানার ওসি মোঃ গোলাম আপছার জানান, সোমবার (০৩ মার্চ) সন্ধ্যায় দাউদপুর এলাকায় ভারতের ত্রিপুরা সীমান্তবর্তী মনু নদীতে ভাসমান অবস্থায় লাশটি পাওয়া যায়।
পুলিশ জানায়, সুরতহালের সময় লাশের সঙ্গে মোবাইল ফোন ও কক্সবাজার রোহিঙ্গা ক্যাম্পের একটি কার্ড পাওয়া যায়। ওই কার্ডে নাম লিখা রয়েছে ফাতেমা পারভীন। তবে পুলিশ নিশ্চিত নয় যে তিনিই পারভীন।
কুলাউড়া হাজিপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য মনিরুজ্জামান হেলাল বলেন, মনু নদীতে ভাসমান অবস্থায় ওই লাশটি দেখতে পেয়ে স্থানীয়রা পুলিশকে খবর দেন। সোমবার সন্ধ্যায় পুলিশ এসে লাশ উদ্ধার করে।
তিনি বলেন, এসময় লাশের সঙ্গে একটি মোবাইল ফোন ও কক্সবাজার রোহিঙ্গা ক্যাম্পের একটি কার্ড পাওয়া যায়। ওই কার্ডে নাম লিখা রয়েছে ফাতেমা পারভীন।
এ বিষয়ে কুলাউড়া থানা এসআই এনামুল হক সাগর বলেন, সুরতহালের সময় লাশের সঙ্গে একটি মোবাইল ফোন ও একটি সাদা কাগজের কার্ড পাওয়া যায়। এই কার্ডে লেখা রয়েছে ইউএনএইচসিআর নাম্বার- ৩০৫-১৬সি০১৯৫৭। নাম- পারভীন ফাতেমা, বাবা- হারুন মোহাম্মদ। জন্ম তারিখ ০১ জুন ২০০৭। কান্টি অফ অরজিন মায়ানমার।
তিনি বলেন, লাশের সঙ্গে এই কাগজ পেলেও এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি যে মরদেহটি পারভীন ফাতেমার। অন্য কারো কার্ডও তার কাছে থাকতে পারে। এ ব্যাপারে তাদের তদন্ত চলছে।
ওসি গোলাম আপছার বলেন, লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য জেলা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। লাশের সঙ্গে কিছু ডকুমেন্ট পেলেও আপাতত লাশটি অজ্ঞাত হিসেবে রেকর্ড করা হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে অধিকতর তদন্ত চলছে।
বিষয়টি কক্সবাজার রোহিঙ্গা ক্যাম্পেও অবগত করা হয়েছে বলে এই পুলিশের কর্মকর্তা জানান।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ