মাধবপুর(হবিগঞ্জ)প্রতিনিধিঃ
হবিগঞ্জর মাধবপুর উপজলার শাহজাহানপুর ইউনিয়নর পরমানদপুর গ্রামের মৃত আব্বাস আলীর ছেলে আবুল কালাম আজাদ এলাকায় তিনি সিলেট মহানগর যুবলীগ নেতা বলে পরিচয় দেয়। স্থানীয় ও জাতীয় নির্বাচনে নেতা পরিচয়ে এলাকায় ঘুর বেড়ান। সাধারন মানুষও তাকে নেতা মনে করেন। রাজনৈতিক দলের পরিচয়ে করেন মাদক ও চোরাচালান ব্যবসা করেন। মাদক ব্যবসা করতে গিয় একাধিকবার মাদকসহ পুলিশের হাত গ্রপ্তার হয়ে কারাগারে গিয়েছেন। । সর্বশেষ গত ২৬ জানুয়ারি বাহুবল থানায় চিনি ভর্তি একটি ট্রাক ও একটি কাভার্ডভ্যান সহ বাহুবল থানা পুলিশের হাতে গ্রপ্তার হয়েছেন।
এলাকায় নেতা পরিচিত আবুল কালাম আজাদ বাহুবল থানায় গ্রেপ্তার হওয়ার পর তার আসল রুপ মানুষর কাছে বেরিয় পড়ছে। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, আবুল কালামের পিতা আবাস মিয়া পেশায় একজন রিকশা চালক ছিলেন। তার ছেলে আবুল কালাম গত ১৫ বছর আগে হঠাৎ করে অনেক টাকার মালিক হয়ে যায়। কি মানুষের চোখ পড়ার মতো তার বৈধ আয়ের কোন উৎস ছিলনা।
পুলিশের একাধিক সূত্রে জানা গেছে, ২০০৭ সালের ৮ মার্চ সিলেট কতোয়ালী থানায় কালামের নামে ছিনতাইয়র মামলা হয়। সিলেট কতোয়ালী থানা মামলা নং ৩৫। ২০১৯ সালর ৩০ জুলাই সিলেট এসএমপি বিমানবন্দর থানায় তার বিরুদ্ধ মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা হয়। মামলা নং ৩৮।
সর্বশেষ গত ২৬ জানুয়ারি বাহুবল থানায় দুই ট্রাক ভর্তি চোরাই চিনিসহ বাহুবল থানা পুলিশ তাক গ্রপ্তার করেছে। এ ঘটনায় বাহুবল থানায় মামলা হয়েছে। মামলা নং ৮। বাহুবল থানার পুলিশ পরিদর্শক তদন্ত আলী আকবর বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, দুই ট্রাক চোরাই চিনিসহ আবুল কালাম আজাদকে গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠানোহয়েছে। তার বিরুদ্ধে মাদক ও ছিনতাইসহ একাধিক মামলা রয়ছ।