পীরগঞ্জ(ঠাকুরগাঁও)প্রতিনিধি:মানুষ তো মানুষের জন্য, জীবন তো বাঁচার জন্য,একটু সহানুভূতি হলে ছেলেটি বেঁচে যাবে।
এই ছোট ছেলেটির নাম লিমন বয়স ১১ বছর তার বাবা ইসাহক আলী পেশায় একজন অটো চালক গ্রাম সেতরাই,থানা :পীরগঞ্জ, জেলা: ঠাকুরগাঁও।
পীরগঞ্জ এর ২নং কোষারানীগঞ্জ ইউনিয়ন বাসা ছেলেটার।
আমার বাসার সাথেই তার বাসা সম্পর্কে দিক দিয়ে
চাচাতো ভাইয়ের ছেলে। লিমন তার দুই বছরের বোনকে নিয়ে বাসার গেটের ভিতরে খেলা করতেছিল।
এমতাবস্তায় চালক রাস্তা য় না চালিয়ে ট্রাক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাড়ির গেটের পিলারে ধাক্কা মারে, ভিতরে থাকা ভাই ছোট বোনকে ছুঁড়ে দিয়ে নিজে পালানোর সময় পিলার ভেঙে তার উপরে পরে, একটি পা পুরোটাই ক্ষতবিক্ষত হয়ে আলাদা হয়ে যায়।
সাথে সাথে পীরগঞ্জ হাসপাতালে নিয়ে গেলে ডাক্তার সাথে সাথে বলে দিনাজপুর হাসপাতালে নিয়ে যেতে সেখানে পা কেটে ফেলতে বলে সবার পরামর্শ নিয়ে ঢাকার উদ্দেশ্য নিয়ে যায় পা না কেটে ভালো একটি সিদ্ধান্ত নেয় তারা ঢাকা যাওয়ার।
বর্তমান ঢাকা জাতীয় পঙ্গু হাসপাতাল ও পূনর্বাসন কেন্দ্রে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রয়েছে। এর মধ্যে একটি অপারেশনের মাধ্যমে পা জোড়া লাগানো হয়েছে । তাদের কাছে জমানো টাকা ছিল শেষ হয়ে গেছে।
আরো কয়েকটি অপারেশন হবে যা তাদের পক্ষে এই চিকিৎসা বহন করা সম্ভব নয়। এই চিকিৎসা বহন করতে ৬/৭ লক্ষ টাকা প্রয়োজন। লিমনের বাবা, মা, চাচা সমাজে সবার কাছে সাহায্য সহযোগিতা চায় তাদের একমাত্র ছেলেকে বাঁচাতে সমাজের বৃত্তবানদের সহযোগিতা চায়।
এই দিকে ছোট লিমন হাসপাতাল বেডে শুয়ে তার স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে আকুতি মিনতি করতেছে। তার বাবা আমাকে জোর দাবি করে বলে যে যা পারে সাহায্যের হাত টুকু যদি বাড়িয়ে দিত তবে আমার ছেলে লিমনকে ফিরে পেত তার হারানো পা সহ!!
আমার বিকাশ ও রকেট নাম্বার👇বিকাশ ০১৭০১০১৬৯৯৯
নগদ :০১৭৯১৮৮১৪৪৮ রুগীর চাচার👇বিকাশ+রকেট: ০১৭২৩৬৩০৭২৮