এ বিষয়ে উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মাওলানা জিন্নাত আলীর ছেলে ইলিয়াস কবীর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে লিখেছেন, আমার ভাতিজার জানাজার নামাজের প্রস্তুতি নেওয়া অবস্থায় আমার সন্মানিত পিতা বাঘা উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়াারম্যান মাওলানা জিন্নাত আলীকে পুলিশ সম্পুর্ণ অন্যায় ভাবে গ্রেপ্তার করে। পরিবারের সদস্যের জানাজাতে অংশ নেওয়ার মত একটি মানবিক কাজ থেকে আমার আব্বুকে গ্রেপ্তারের মত এই ন্যাক্কারজনক ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে আমার আব্বুর নিঃশর্ত মুক্তি দাবি করছি।
এছাড়া বিস্ফোরক আইনে বৃহস্পতিবার রাতে সরেরহাট গ্রামের মৃত আবদুল কুদ্দুস সরকারের ছেলে সাগর আলী সরকার (২৩), কলিগ্রামের মৃত আবু তাহেরের ছেলে মনিরুজ্জামান (৪২), ছারেত মন্ডলের ছেলে মামুন মন্ডল (৩৩), রফিকুল আলীর ছেলে রব্বেল আলী (৩৫), মুর্শিদপুর গ্রামের রেজাউল ইসলামের ছেলে জীবন আলীকে (২৪) আটক করা হয়েছে।অপর দিকে ওয়ারেন্টভূক্ত আসামী বাউসা তেথুলিয়া শিকদারপাড়া গ্রামের আবু বক্করের ছেলে মকবুল হোসেন (৫৮), মক্কেল আলী (৫৪), মক্কেল শিকদারের ছেলে জাকের আলীকে (৪৮) আটক করা হয়েছে।
এ বিষয়ে বাঘা থানার পরিদর্শক(ওসি) খায়রুল ইসলাম বলেন,
১৯০৮ সালের বিস্ফোরক আইন (সংশোধনী/
২০০২) আইনে ৬ জনকে আটক করা হয়েছে। এছাড়া ওয়ারেন্টভূক্ত আসামী ৩ জনকে আটক করা হয়েছে।