এ সময় আক্তার শেখ (৫০), মোঃ নাসির দায় (৬০), মোঃ কাশেম শেখ(২৫), ফয়সাল শেখ(২২), হাসান শেখ (৩২), মোঃ মহিদ শেখ(২৫), আফিরুন বেগম (৩০), পারুল বেগম(৪৫), ময়না বেগমসহ ৮/১০ জন গুরুতর আহত হয়। এ খবর সংঘর্ষের খবর এএসআই সাইফুল ইসলাম ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন এবং আহতদের উদ্ধার করে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালসহ বিভিন্ন চিকিৎসা কেন্দ্রে চিকিৎসার জন্য প্রেরণ করেন। এসময় উপজেলার প্রসাদনগর গ্রামের হুমায়ুন মোল্লা’র পুত্র মিসকাত মোল্লা (৩০), বর্ণি (উত্তরপাড়া) গ্রামের আঃ হামিদ শেখ’র পুত্র মোঃ রোকন উদ্দিন শেখ (৪৫), কাষ্টবাড়িয়া গ্রামের মাহাজিব শেখ’র পুত্র সোহেল পারভেজ বাবু(৩১), কালিকাপ্রসাদ গ্রামের মোঃ শওকত ইজারাদার’র পুত্র মোঃ হোসেন ইজারাদার(২৪), প্রসাদনগর গ্রামের রুহুল আমিন ইজারাদার’র পুত্র মোঃ রনি ইজারাদার(২৮), কালিকাপ্রসাদ গ্রামের মোঃ নুরু ইজারাদার’র পুত্র মোঃ ওলি ইজারাদার(৪২), চিত্রা (খামঘাটা) গ্রামের হাসেম আলী শেখ’র পুত্র মোঃ হাফিজুর রহমান(৩৩) কে পুলিশ আটক করে।
রামপাল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এস. এম. আশরাফুল আলম জানান, কৈগরদাসকাঠি গ্রামে কিশোর ফয়সালকে মাছ চুরির অপবাদ দিয়ে ওলিয়ার মেম্বারের লোকজন আটকে নির্যাতন করে। ফয়সালকে তার পরিবারের লোকজন উদ্ধার করতে গেলে দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এ ঘটনায় ফয়সালের মাতা চম্পা খাতুন বাদী হয়ে থানায় মামলা দায়ের করেছেন এবং আসামি ৭ জনকে গ্রেফতার করে বাগেরহাট জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। বর্তমানে এলাকার পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে।