শিরোনাম
실시간 메이저사이트, 풋볼스피크 추천 플랫폼 How To Handle Every MEGA Challenge With Ease Using These Tips দুর্গাপুরে জামায়াতে ইসলামীর আয়োজনে জাতীয় ও স্থানীয় নির্বাচনে কেন্দ্র পরিচালক ও পোলিং এজেন্ট প্রশিক্ষণ। ডিমলায় বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা। গাঁজায় চলম ধ্বংসষজ্ঞ ও প্রানহানীর প্রতিবাদে ডিমলায় বিক্ষোভ। গাঁজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে মাধবপুরে বিক্ষোভ মিছিল। ফিলিস্তিনে ইসরায়েলের হামলার প্রতিবাদে কালিয়াকৈরে বিক্ষোভ মিছিল। ইহুদীদের সাথে হযরত মুহাম্মদ (স.) জামাকে তুলনা করায় মৌলভীবাজারে প্রতিবাদ। কালিয়াকৈর চাপাইর তুরাগ নদীতে বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার। উল্লাপাড়ায় শ্রমিক লীগ নেতার বিরুদ্ধে গৃহবধূকে ধর্ষণের চেষ্টা অভিযোগ।
সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫, ০২:৩৮ পূর্বাহ্ন

তানোরে কৃষি প্রণোদনা সামগ্রী বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ।

রিপোটারের / ২৭৩ বার পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ৭ এপ্রিল, ২০২৩

তানোর(রাজশাহী)প্রতিনিধিঃ

রাজশাহীর তানোরে কৃষি প্রণোদনা সামগ্রী বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সাইফুল্লাহ আহম্মেদের বিরুদ্ধে। সেই সাথে কৃষি কর্মকর্তার শাস্তি ও জরুরী ভাবে দ্রুত বদলির দাবি জানিয়েছেন প্রকৃত কৃষকরা। গত ২০মার্চ সোমবার উপজেলার প্রায় ৪হাজার কৃষককে বিনামূল্যে কৃষি প্রণোদনা সামগ্রী বিতরণ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন স্থানীয় সংসদ সদস্য ওমর ফারুক চৌধুরী। এসময় উপস্থিত এমপির কাছে একাধিক প্রকৃত কৃষকরা কৃষি প্রণোদনা বিতরণের অনিয়ম নিয়ে অভিযোগ করেন।

কৃষকদের অভিযোগ কৃষি কর্মকর্তা তার মাঠ পর্যায়ের বিএস কর্মকর্তাদের দিয়ে নামমাত্র কৃষি প্রণোদনার তালিকা তৈরি করে প্রকৃত কৃষকদের সহায়তা প্রদান না করে নিজের ইচ্ছে মতো অকৃষকদের প্রণোদনা দিয়ে প্রতিনিয়ত সরকারি অর্থ আত্মসাৎ করে আসছেন। এমনকি কৃষক না হয়েও যাদের কৃষক বানিয়ে কৃষি প্রণোদনা দেয়া হয়েছে। তারা সকলে সেই কৃষি প্রণোদনার সার বীজ খুচরা সার ডিলারদের কাছে বিক্রি করে দিচ্ছেন। অথচ প্রকৃত কৃষকরা কৃষি প্রণোদনা সহায়তা পাচ্ছেন না। যা শুধু একমাত্র কৃষি কর্মকর্তার সেচ্ছাচারীতায় এসব অনিয়ম দূর্নীতি হচ্ছে।

জানা যায়, একজন কৃষক এক কেজি পেঁয়াজ বীজ, ২০ কেজি ডিএপি, ২০ কেজি এমওপি সার, ১০০ টাকার বালাইনাশক এবং জমি প্রস্তুতি, সেচ ও বাঁশের বেড়া তৈরিতে বিকাশের মাধ্যমে ২ হাজার ৮০০ টাকা পাবেন। সেই সঙ্গে ২ হাজার ১০০ টাকার পলিথিন ও ১৫০ টাকার নাইলনের সুতা দেওয়ার কথা ছিলো। কিন্তু সেখানেও কৃষক প্রতি বরাদ্দের ২ হাজার ১০০ টাকার পলিথিনের বদলে দিয়েছেন বড়জোর ৫০০ টাকার পলিথিন। ১৫০ টাকার নাইলনের সুতার বদলে দিয়েছেন ৬০ টাকার প্যারাসুট সুতা। আর এসব কৃষি প্রণোদনা গুলো যেসব কৃষকদের দেয়া হয়েছে তারা কেউ প্রণোদনা গুলো ব্যবহার না করে প্রায় কৃষক বিক্রি করে দিয়েছেন। যা সরেজমিনে তদন্ত করলেই বেরিয়ে আসবে এসব অনিয়ম দুর্নীতি।

তানোর পৌরসভার বেশকিছু কৃষক অভিযোগ করে বলেন, তানোর পৌরসভার দায়িত্বে থাকা উপসহকারী বিএস এমদাদুল হকের মাধ্যমে কৃষি কর্মকর্তা যোগসাজশ করে এসব কৃষি প্রণোদনার সার বীজ গুলো নামমাত্র ভুয়া কৃষকের তালিকা তৈরি করে আত্মসাৎ করে আসছেন বলেও একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছে।
এবিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সাইফুল্লাহ আহম্মেদ তার বিরুদ্ধে করা কৃষকের সব অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, আমি কৃষি কর্মকর্তা কৃষকের কিসে ভালো আর কিসে খারাপ আমি জানি,এমপি সাহেব না বুঝে কৃষকের কথায় আমাকে গালাগালি করেছে। তিনিতো আর মাঠ পর্যায়ে থাকেন না সে কি বুঝবে। আমরা সারাদিন মাঠেঘাটে থাকি কে কৃষক আর কে অকৃষক আমার চাইতে এমপি সাহেব বেসি চিনেন না। তাই আমার বিরুদ্ধে এমন মিথ্যা অভিযোগ নিয়ে আমাকে ক্ষমতার দাম্ভিকতা দিয়ে গালাগালি করেছেন। আমি বিষয়টি আমার উদ্ধর্তন কর্মকর্তাকে অবহিত করেছি,দেখা যাক তারা এমপি সাহেবের বিরুদ্ধে কি ব্যবস্থা গ্রহন করছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো খবর