শিরোনাম
실시간 메이저사이트, 풋볼스피크 추천 플랫폼 How To Handle Every MEGA Challenge With Ease Using These Tips দুর্গাপুরে জামায়াতে ইসলামীর আয়োজনে জাতীয় ও স্থানীয় নির্বাচনে কেন্দ্র পরিচালক ও পোলিং এজেন্ট প্রশিক্ষণ। ডিমলায় বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা। গাঁজায় চলম ধ্বংসষজ্ঞ ও প্রানহানীর প্রতিবাদে ডিমলায় বিক্ষোভ। গাঁজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে মাধবপুরে বিক্ষোভ মিছিল। ফিলিস্তিনে ইসরায়েলের হামলার প্রতিবাদে কালিয়াকৈরে বিক্ষোভ মিছিল। ইহুদীদের সাথে হযরত মুহাম্মদ (স.) জামাকে তুলনা করায় মৌলভীবাজারে প্রতিবাদ। কালিয়াকৈর চাপাইর তুরাগ নদীতে বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার। উল্লাপাড়ায় শ্রমিক লীগ নেতার বিরুদ্ধে গৃহবধূকে ধর্ষণের চেষ্টা অভিযোগ।
সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫, ০৮:২৭ অপরাহ্ন

তাড়াশে নিকাহ রেজিষ্টারে কাবিলের টাকা আকাশ ছোঁয়া জেলা রেজিষ্টার অফিসে অভিযোগ।

রিপোটারের / ১৩৭ বার পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : সোমবার, ১৪ নভেম্বর, ২০২২

তাড়াশ প্রতিনিধি:

সিরাজগঞ্জের তাড়াশে বিয়ের রেজিষ্টারে কাবিলের টাকা আকাশ ছোঁয়া হয়েছে। এ ব্যাপারে জেলা নিকাহ রেজিষ্টার অফিস সহ বিভিন্ন দফতরে অভিযোগ দিয়েছেন ভুক্তভোগী ব্যক্তি। বিগত ১-৯-২০১৭ তারিখে উপজেলার তাড়াশ পৌরসভার উলিপুর গ্রামের মোঃ আরশেদ আলীর ছেলে মোঃ মোতালেব হোসেনের সহিত একই গ্রামের মোঃ আবু বক্কারের মেয়ে মোছাঃ হাবিবা খাতুন (সুমি)’র বিবাহ হয়। দেশীগ্রাম ইউনিয়ন নিকাহ রেজিষ্টার মোঃ মোবারক হোসেন কাজি বিবাহ রেজিষ্টারে ১ লাখ ২০ হাজার টাকা দেন মোহর ধার্য করে লিপিবদ্ধ করেন। এর পর থেকেই ছেলে মোঃ মোতালেব হোসেন বিবাহর রেজিষ্টারের নকল কপি চাইলে কাজি মোঃ মোবারক হোসেন তাল বাহানা করতে থাকে। এক পর্যায়ে জোড় দাবিতে বিবাহর নকল চাইলে কাজি মোঃ মোবারক হোসেন বলেন কাবিলের জাবেদা দেওয়া যাবেনা। পরে ওই গ্রামের আব্দুল মালেক কাজির কাছে ফোন দিলে কাজি মোঃ মোবারক হোসেন বলেন কাবিলের ভলিয়ম বই কোর্টে জমা দেওয়া আছে। এদিকে কাজি মোঃ মোবারক হোসেন মোছাঃ হাবিবা খাতুন (সুমি)’র নিকটতম আপন জন চাচা হওয়ায় মোঃ আবু বক্কারের সাথে যোগ সাজসে কাবিলের জাবেদানে ১২ লাখ ২০ হাজার টাকা বসিয়েছে। এ যেন আকাশ ছোঁয়ার মত। জানা গেছে, নিকাহ রেজিষ্টারে অংকে লিখা হলেও কথায় লিখা হয় নি ঘর ফাঁকা ছিল। মিথ্যা,জালিয়াতি, দুর্দান্ত্ম,দাঙ্গাবাজ ও প্রতারনা করায় এক পর্যায়ে মোঃ মোতালেব হোসেন মোকাম বিজ্ঞ তাড়াশ থানা জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আমলী আদালত সিরাজগঞ্জে অভিযোগ করেন।

নিকাহ রেজিষ্টারে জালিয়াতি করা হয়েছে মর্মে উলিপুর গ্রামের মৃত কছির খাঁর ছেলে মোঃ আঃ মালেক,খুটিগাছা গ্রামের মৃত আবু হানিফ মিঞার ছেলে মোঃ গোলাম রাব্বানী ও মোঃ জয়নাল আবেদীনের ছেলে মোঃ আব্দুস সালাম ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোকাম সিরাজগঞ্জের নোটারী পাবলিকের কার্যালয়ে হলফনামা দিয়ে বলেন, উলিপুর গ্রামের মোঃ আরশেদ আলীর ছেলে মোঃ মোতালেব হোসেনের সহিত একই গ্রামের মোঃ আবু বক্কারের মেয়ে মোছাঃ হাবিবা খাতুন (সুমি)’র বিবাহ হয় আলোচনা সাপেÿে। সবার মধ্যে আলোচনা করে ১ লÿ ২০ হাজার টাকা দেন মোহর ধার্য করে নিকাহ রেজিষ্টারে লিপিবদ্ধ করা হয়। বিবাহের সময় কাবিলনামার ১৩নং কলামে দেনমোহরানার ঘর ফাঁকা রেখে নিকাহ রেজিষ্টার কাবিলনামার সকল ঘর পুর করে বর ও কনের স্বাÿর গ্রহন করে বিবাহ সম্পন্ন করা হয়।

এ ব্যাপারে তাড়াশ সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বাবুল শেখ মোকাম বিজ্ঞ তাড়াশ থানা জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আমলী আদালত সিরাজগঞ্জের মামলা ৮৪/২০২০ তদন্ত্ম করে ১৮-১-২০২১ তারিখে প্রতিবেদন দাখিল করেন।দাখিলে উলেস্নখ করেন কাজি মোঃ মোবারক হোসেনকে ৩বার নোটিশ করার পরেও তিনি আমার কার্যালয়ে হাজির হন নি। এছাড়াও গোপনে ও প্রকাশ্যে তদন্ত্ম করে দেখা যায় ১ লাখ ২০ হাজার টাকা কাবিল লেখার সময় ইউপি সদস্য বর্তমান পৌরসভার কাউন্সিলর আব্দুস সালাম উপস্থিত ছিলেন। ১ লাখ ২০ হাজার টাকা লেখার সময় ঘর একটু ফাঁকা রাখা হয়। এতে পরিলক্ষিত হয় য়ে, কাজি সাহেব তার নিজের ভাতিজির কারনে দেন মোহরের পরিমান ১ লাখ ২০ হাজার টাকার পরিবর্তে ১২ লাখ ২০ হাজার টাকা করেছেন। এছাড়াও আমার নিকট আরও প্রতিয়মান হয় যে,নামিক বাদি ও বিবাদির স্টাটাস অনুযায়ী ১২ লাখ২০ হাজার টাকার দেন মোহর ধার্য করা অস্বাভাবিক। অতিরিক্ত টাকা বাড়ানো হয়েছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো খবর