জানা যায়, বৃহস্পতিবার বিকেলে উপজেলার হরিনা মাষ্টার পাড়া গ্রামে মহসিনের বাড়ি থেকে বীর মুক্তিযোদ্ধা জনাব আলীর বাড়ি পর্যন্ত ৩১ লক্ষ ৩৭ হাজার ১৫৯ টাকা মূল্যো রাস্তা সংস্কারের কাজ করছিলেন ঠিকাদার ও বাঘা পৌর আ.লীগের সভাপতি আবদুল কুদ্দুস। রাস্তার কাজ নিন্মমানের হচ্ছে মর্মে, স্থানীয়রা সাংবাদিক আখতার রহমানেক অবগত করেন। আখতার রহমান বৃহস্পতিবার দুপুরে সরেজমিনে ওই স্থানে তদন্ত করতে যায়। সরেজমিন তদন্ত শেষে ফেরার পথে প্রথমে তাকে মোবাইল ফোনে ও পরে উপজেলা সদরের সামনে পৌঁছলে বিকেলে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে হাত পা ভেঙ্গে দেওয়া ও প্রাণনাশের হুমকি দেন ঠিকাদার।
এই ঘটনায় বাঘা প্রেস ক্লাবে প্রতিবাদ সভা অনুষ্টিত হয়। প্রতিবাদ সভায় সভাপতিত্ব করেন বাঘা প্রেস ক্লাবের সভাপতি আবদুল লতিফ মিঞা। প্রেস ক্লাবের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আমানুল হক আমানের পরিচালনায় বক্তব্য রাখেন সহ-সভাপতি গোলাম তোফাজ্জল কবীর মিলন, সাংগঠনিক সম্পাদক আসলাম আলী,অর্থ সম্পাদক লালন উদ্দিন, দপ্তর সম্পাদক ফজলুর রহমান মুক্তা, সদস্য শাহানুর রহমান বাবু, আবদুল হামিদ মিঞা, সুব্রত কুমার সরকার প্রমুখ।
আয়োজিত প্রতিবাদ সভায় ঠিকাদারকে গ্রেফতার করে অতিদ্রæত আইনী ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানানো হয়েছে।
এ বিষয়ে সাংবাদিক আখতার রহমান বলেন, আমার বিরদ্ধে আবদুল কুদ্দুস থানার করা অভিযোগে যে সময় উল্লেখ করা হয়েছে, সেই সময় আমি চারঘাটের ভায়ালক্ষীপুর গ্রামে একটি সংবাদ সংগ্রহে ব্যস্ত ছিলাম। তার করা অভিযোগটি ভিক্তিহীন।