শিরোনাম
Outdoor Wicker Furniture – Browse Wicker Patio Sets on Sale! in West Babylon, New York Patio Umbrella – crestlive products in Belvidere, New Jersey সরকারি সম্পত্তি(বিলে)মাটি কাটায় বাধা গ্রাম পুলিশের পরিবারের উপর হামলা, আহত ৩। উল্লাপাড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজ ছাত্রীর মৃত্যু। কালিয়াকৈরে পরিবেশ অধিদপ্তর ও ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে ২টি কারখানাকে জরিমান। বেগম খালেদা জিয়ার ভাগ্নে তুহিনের মুক্তির দাবীতে ডিমলায় বিক্ষোভ মিছিল। রাষ্ট্র সংস্কারে ৩১ দফা ও জনসম্পৃক্ততায় কালিয়াকৈরে ক্যাম্পেইন ও লিফলেট বিতরণ। ঠাকুরগাঁওয়ে জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবসে বিনামুল্যে স্বাস্থ্যসেবা। নারী বিষয়ক সংস্কার আইন বাতিলের দাবিতে হেফাজতে ইসলামের বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ সমাবেশ। গৃহবধু হত্যা মামলার আসামী না ধরলে বালিয়াডাঙ্গী থানা ঘেরাও করার ঘোষণা।
বৃহস্পতিবার, ১৫ মে ২০২৫, ০৭:৪০ অপরাহ্ন

ইন্দোনেশিয়ার তরুণীর সাথে বাংলাদেশী যুবকের ফেসবুকে প্রেম ; অবশেষে বিয়ে।

মোঃ সোহেল হোসেন,লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধিঃ / ২৭৪ বার পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ৮ মার্চ, ২০২২

ইন্দোনেশিয়ার তরুণীর সাথে বাংলাদেশী যুবকের ফেসবুকে প্রেম ; অবশেষে বিয়ে।


লক্ষ্মীপুর রায়পুর উপজেলার ছুটে এসেছেন প্রেমের টানে ফানিয়া আইঅপ্রেনিয়া ইন্দোনেশিয়ান এক তরুণী । সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে রায়পুরের রাসেল আহমেদের সঙ্গে তার প্রেম সম্পর্ক গড়ে উঠে। এই সম্পর্ক থেকেই সোমবার (৭সাত মার্চ) বিকেলে ফানিয়া ঢাকায় আসে। সেখান থেকে রাতে রায়পুরের রাখালিয়া গ্রামে রাসেলের বাড়িতে আসেন। অবশ্য রাসেল তাকে বিমানবন্দর থেকে নিয়ে এসেছেন। এদিকে ফানিয়াও রাসেলের আত্মীয়দের সঙ্গে বেশ আনন্দে সময় কাটাচ্ছেন। মঙ্গলবার (৮আট মার্চ) সকালে রাসেল ও তার আত্মীয়দের সঙ্গে গল্প করতে দেখা যায়।

ফানিয়া ইন্দোনেশিয়ার দিপক এলাকার পাউদি হেলমি ও ফিসুনয়াদি ইসনা ওয়াপির মেয়ে। তিনি সেখানকার একটি কল সেন্টারে চাকরি করেন।

রাসেল আহমেদ রাখালিয়া গ্রামের মনির হোসেনের ছেলে ও পেশায় গার্মেন্টস ব্যবসায়ী।

রাসেলের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ফেসবুক ব্যবহারের সময় প্রায় ৪চার বছর আগে ফানিয়ার সঙ্গে তার বন্ধুত্ব হয়। এরপর থেকে তাদের প্রতিদিনই কথা হতো। ভিডিও কলে দু’জনের দেখা হতো প্রতিদিন। সম্প্রতি তারা বিয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এজন্য ফারিয়া বাংলাদেশে এসেছেন। গ্রামের বাড়িতে আসার পর থেকে আশপাশের লোকজন তাকে দেখার জন্য ভীড় জমাচ্ছে।

রাসেল বলেন, আমরা বিয়ে করবো। ফানিয়াকে নিয়ে এখানেই স্থায়ীভাবে বসবাসের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। তবে এটি সময়ের ব্যাপাফ। কারণ ফানিয়া এখন ২দুই’মাসের জন্য এসেছে। তাকে আবার ইন্দোনেশিয়া চলে যেতে হবে। পরবর্তীতে তাকে স্থায়ীভাবে বাংলাদেশের থাকার জন্য ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ফানিয়া বলেন, রাসেলকে আমি অনেক বেশি ভালোবাসি। তাকে বিয়ে করে স্থায়ীভাবে বাংলাদেশে থাকবো বিলে সিদ্ধান্ত নিয়েছি।

তবে আপাতত আমাকে আবার দেশে ফিরে যেতে হবে। মা-বাবাকে বিয়ের বিষয়টি জানিয়েছি। তারাও সম্মতি দিয়েছেন। ফানিয়া বলেন, এখানকার মানুষ খুব অতিথি পরায়ন। সবাই খুব মিশুক। আমার দারুণ সময় কাটছে। আমি বাংলা ভাষা বুঝতে পারি। তবে অল্প কিছু শব্দ বলতে পারি। ধীরে ধীরে বাংলা ভাষা আয়ত্ব করে সবাইকে তাক লাগিয়ে দেবো।

রাসেল আহমেদের মা বিলকিস বেগম বলেন, মেয়েটি খুব মিশুক। রাসেলকে ভালোবেসে সে অনেক দূর থেকে ছুটে এসেছ। সত্যিই এটি অবাক করা ঘটনা। আসার পর থেকেই আমাদের সঙ্গে পরিবারের সদস্যদের মতো মিশে গেছে। স্থানীয়দের সাথেও কথা বলে নিজেকে সবার সঙ্গে মিশিয়ে নিচ্ছেন


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো খবর