শিরোনাম
실시간 메이저사이트, 풋볼스피크 추천 플랫폼 How To Handle Every MEGA Challenge With Ease Using These Tips দুর্গাপুরে জামায়াতে ইসলামীর আয়োজনে জাতীয় ও স্থানীয় নির্বাচনে কেন্দ্র পরিচালক ও পোলিং এজেন্ট প্রশিক্ষণ। ডিমলায় বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা। গাঁজায় চলম ধ্বংসষজ্ঞ ও প্রানহানীর প্রতিবাদে ডিমলায় বিক্ষোভ। গাঁজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে মাধবপুরে বিক্ষোভ মিছিল। ফিলিস্তিনে ইসরায়েলের হামলার প্রতিবাদে কালিয়াকৈরে বিক্ষোভ মিছিল। ইহুদীদের সাথে হযরত মুহাম্মদ (স.) জামাকে তুলনা করায় মৌলভীবাজারে প্রতিবাদ। কালিয়াকৈর চাপাইর তুরাগ নদীতে বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার। উল্লাপাড়ায় শ্রমিক লীগ নেতার বিরুদ্ধে গৃহবধূকে ধর্ষণের চেষ্টা অভিযোগ।
সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫, ০৬:১৭ অপরাহ্ন

বেলকুচিতে প্রশংসা পত্র পেতে গুনতে হচ্ছে পাঁচশত টাকা।

সবুজ সরকার,বেলকুচি(সিরাজগঞ্জ)প্রতিনিধিঃ / ৪০৬ বার পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ৪ মার্চ, ২০২২

বেলকুচিতে প্রশংসা পত্র পেতে গুনতে হচ্ছে পাঁচশত টাকা।


সিরাজগঞ্জের বেলকুচি উপজেলায় ডি এস এ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হয়রত আলীর বিরুদ্ধে প্রশংসা পত্র উত্তোলনে এসএসসি পাস করা শিক্ষার্থীদের নিকট থেকে ৫ শত টাকা করে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের মাঝে ক্ষোভ বিরাজ করছে।

বিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, ২০২১ সালে এসএসসি পরীক্ষায় ১৩৫ জন অংশ গ্রহন করেন তার মধ্যে ১২৭ জন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন কলেজে ভর্তির জন্য বিদ্যালয়ে তাদের পাশের প্রশংসা পত্র নিতে আসলে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হয়রত আলী বিদ্যালয়ে আলমারীর কেনার নামে জন প্রতি ৫ শত টাকা করে পকেট ফিস উত্তোলনে করেন। এ পর্যন্ত ৬০ জন শিক্ষার্থীর কাছ থেকে ৫ শত টাকা করে আদায় করেছেন। অনেক শিক্ষার্থী ৫ শত টাকা দিতে অপারগতা প্রকাশ করলে তাদের প্রশংসা পত্র দেওয়া হবে না বলে ছাপ জানিয়ে দেওয়া হয়।

শাহাপুর গ্রামের অভিভাবক ঠান্ডু সরকার জানান, আমাদের এলাকায় বেশির ভাগ মানুষ গরীব। এছাড়াও কলেজে ভর্তি করাতে হিম শিম খাচ্ছি। বিদ্যালয়ের আলমারী কেনার নামে পকেট ভরছেন তারা।

এ বিষয়ে প্রধান শিক্ষক হয়রত আলীর কাছে অতিরিক্ত ফিস নেয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি সত্যতা স্বীকার করে বলেন, এটা তেমন কিছু না। সব স্কুলেই নিয়ে থাকে। আমরা এই স্কুলের আলমারী কেনার জন্য উন্নয়ন বাবদ ফিস নিচ্ছি।

অত্র বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি আব্দুল হামিদ আকন্দ জানান, এই বিদ্যালয়ের অবস্থা তেমন ভালো না। উন্নয়নের জন্য শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে টাকা নেওয়া হচ্ছে।

এ বিষয়ে বেলকুচি উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা গোলাম রেজা জানান, যদি কোন প্রতিষ্ঠান প্রশংসা পত্র নিতে টাকা নিয়ে থাকে এ বিষয়ে লিখিত অভিযোগ পেলে প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো খবর