চন্দ্রগঞ্জে পৈএিক সম্পত্তির উপর স্থাপনা নির্মাণ কাজে বাধাঁর অভিযোগ।
লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার হাজিরপাড়া ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ডের চরচামিতা গ্রামের পশ্চিম মিজী বাড়ীর ভুক্তভোগী হাজী মৃত আব্দুল ওয়াদুদের ছেলে ফখরুল ইসলামের কাছে পাঁচ লক্ষ টাকা চাঁদা দাবি করেন বাড়ীর সামনে পৈএিক সম্পত্তির সীমানা প্রাচীর এর ভিতরে ও বাহিরে পাকা নির্মাণাধীন স্থাপনার কাজ বন্ধ করার প্রাণী হত্যা ও গুম করার হুমকি দিয়ে আসছে বিবাদীরা মো. মোহাইমেন (২৮) পিতা-মৃত তৈয়ব উল্যাহ।
এ বিষয় নিয়ে লক্ষ্মীপুর সিনিয়র জুড়িশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আমলী চন্দ্রগঞ্জ আদালতে চাঁদাবাজীর একটি মামলা দায়ের করেন যাহার নং সি আর ৬৩/২০২২ইং আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে চন্দ্রগঞ্জ থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেয়ার আদেশ দেন আদালত।
সরোজমিনে পরির্দশন ও মামলার এজাহার সূত্রে,চন্দ্রগঞ্জ থানার চরচামিতা গ্রামের হাজী মতৃ আব্দুল ওয়াদুদের ছেলে ফখরুল ইসলাম তার পৈত্রিক ও ওয়ারিশ সম্পত্তিতে বাড়ীর স্থাপনা নির্মান কাজ শুরু করেন। স্থাপনার কাজ চলাকালে এক দিনের মধ্যে দিয়ে ছালেহ আহাম্মদ পিতা-মৃত ইউনুছ মিয়া বাদী হয়ে লক্ষ্মীপুর আদালতে ১৪৪ ধারা জারি করে। এতে বন্ধ হয়ে পড়ে বাড়ী নির্মাণ কাজ।
আদালত চন্দ্রগঞ্জ থানাকে স্থিতিশীল অবস্থা বজায় রাখার আদেশ ও হাজিরপাড়া ইউনিয়নের ভূমি তঃসিলদার কে রিপোর্ট দেয়ার জন্য আদেশ করে আদালত । পরবর্তীতে তঃসিলদারের রিপোর্ট অনুযায়ী আদালত ১৪৪ মামলা খারিজ করে দেন। এর পর পুনরায় আবারো শুরু হয় নির্মাণ কাজ তবুও থেমে থাকেননি প্রতিপক্ষরা।
সাম্প্রতিক সময়ে বিবাদীরা হলেন একই এলাকার মোহাইমেন এর নেতৃত্বে ছালেহ আহাম্মদ, ইব্রাহিম, সাইফুল্যাহ, ইসমাইল, সিহাব সহ ১০/১২ জন একত্রিত হয়ে ৫পাঁচ লক্ষ টাকা চাঁদা দাবী করেন এরপর দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে গুম হত্যা করার হুমকি দেয়।বর্তমানে ফখরুল ইসলাম ও তার সহদর ভাই আবু বকর সিদ্দিক বিবাদী সন্ত্রাসী হামলার ভয়ে নিরাপত্তাহীনতায় ভূগছেন।
তারা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও প্রশাসনের কাছে এই বিষয়ে বিবাদীদের মোহাইমেন সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করলে তারা কোনো বক্তব্য দিতে রাজি হয়নি।
চন্দ্রগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) মোসলে উদ্দিন জানান, আদালতের নির্দেশ পেয়েছি ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।