শিরোনাম
실시간 메이저사이트, 풋볼스피크 추천 플랫폼 How To Handle Every MEGA Challenge With Ease Using These Tips দুর্গাপুরে জামায়াতে ইসলামীর আয়োজনে জাতীয় ও স্থানীয় নির্বাচনে কেন্দ্র পরিচালক ও পোলিং এজেন্ট প্রশিক্ষণ। ডিমলায় বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা। গাঁজায় চলম ধ্বংসষজ্ঞ ও প্রানহানীর প্রতিবাদে ডিমলায় বিক্ষোভ। গাঁজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে মাধবপুরে বিক্ষোভ মিছিল। ফিলিস্তিনে ইসরায়েলের হামলার প্রতিবাদে কালিয়াকৈরে বিক্ষোভ মিছিল। ইহুদীদের সাথে হযরত মুহাম্মদ (স.) জামাকে তুলনা করায় মৌলভীবাজারে প্রতিবাদ। কালিয়াকৈর চাপাইর তুরাগ নদীতে বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার। উল্লাপাড়ায় শ্রমিক লীগ নেতার বিরুদ্ধে গৃহবধূকে ধর্ষণের চেষ্টা অভিযোগ।
সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫, ০৫:১২ পূর্বাহ্ন

বাঘায় অধুনিক শিল্পপণ্যের জন্য মৃৎশিল্পীদের হতাশা।

মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান, বাঘা(রাজশাহী)প্রতিনিধিঃ / ৩১৬ বার পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : শনিবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২২

বাঘায় অধুনিক শিল্পপণ্যের জন্য মৃৎশিল্পীদের হতাশা।

গভীর ভালোবাসা আর মমতা শুধু মানুষের সাথে না, যার প্রতি বেশি মন দেওয়া ও সুদৃষ্টি যায় তার সাথে এমনিতে ভালসা হয়। যেমন  নিপুণ হাতে কারু কাজের মাধ্যমে তৈরি করেন নানা তৈজসপত্র। যার মাঝে ভালবাসা না থাকেল এমন কিছূ তৈরি করা কখনো সম্ভব না। আর যখন কারো সাথে ভালবাসা হয় তখন মনে হয় সেই এক মাত্র ভরসা। তেমনি মৃৎশিল্পীদের জীবন জীবিকার এক মাত্র হাতিয়ার হলো মৃত শিল্প।  কিন্তু কালের বিবর্তনে তাদের ভালোবাসার সেই জীবিকা আস্তে আস্তে কষ্টতে রুপ নিচ্ছে । বলা হচ্ছে মৃৎশিল্পের সঙ্গে জড়িত কারিগরদের কথা।

দিন যতই যাচ্ছে, ততই বাড়ছে  আধুনিকতা। আর এই আধুনিকতা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে হারিয়ে যাচ্ছে মাটির তৈরি শিল্পপণ্যগুলো। এক সময় মাটির তৈরি  তৈজসপত্রের প্রচুর প্রচলন ছিল। কিন্তু সেই তৈজসপত্রের স্থান দখল করে নিয়েছে  এ্যালুমিনিয়াম ও প্লাস্টিকের তৈরি তৈজসপত্র। তাই কাচ, প্লাস্টিক আর মেলামাইনের ভিড়ে এখন মাটির তৈরি  জিনিসপত্রগুলো প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে পারছে না।
যানা যায়, রাজশাহীর বাঘা উপজেলায়  আড়ানী সহ বিভিন্ন স্থানে শতাধিক কুমার পরিবার বসবাস করে । এরা প্রায়ই এই মৃত শিল্পের উপর নির্ভশীল । কিন্তু এই মৃত শিল্পর ব্যবহার কমে যাওয়াই ও  সঠিক দাম না পাওয়ায় বর্তমান অবস্থায় কাজ করতে হিমশিম খাচ্ছে এ সকল কারিগররা।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, মৃৎ শিল্পীরা মাটি দিয়ে তৈরি করছেন পুতুল, ফুলের টব, কুয়ার পাত, হাঁড়ি পাতিলসহ বিভিন্ন নৃত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র। পরে সেগুলোকে তারা শহরের দোকান এবং বাসা বাড়িতে বিক্রয় করে থাকেন। কিন্তু কালের বিবর্তনে মৃৎ শিল্পের ব্যবহার তেমন এখন চোখেই পড়ে না, এখন সৌখিন জিনিসপত্র এবং কুয়ার পাতই একমাত্র ভরসা।
মৃৎ শিল্পের পুরনো কারিগররা জানান, এখন মাটির তৈরি কোনো কিছু মানুষ কিনতে আসে না। আমাদের তৈরি মৃৎ-শিল্পের বাজারদর ভালো ছিল কিন্তু বর্তমান  প্লাস্টিক আর কাঁচের তৈরি বিভিন্ন ধরনের খেলনা ও শো পিস কিনতে সবাই ব্যস্ত।  প্লাস্টিক আর কাচের ব্যবহার বাড়ার কারণে আজ আমাদের ব্যবসা ধ্বংসের পথে। এতে অনেকেই পেশা ছাড়তে বাধ্য হচ্ছে।
এ বিষয়ে বাঘা উপজেলা নিবার্হী অফিসার পাপিয়া সুলতানা বলেন, কালের বিবর্তনে বর্তমান মানুষ  এ্যালুমিনিয়াম ও প্লাস্টিকের তৈরি তৈজসপত্র বেসি ব্যবহার করছেন। তাই মাটির তৈরি  জিনিসপত্রগুলো ব্যবাহার কম হওয়াই  মৃৎ শিল্পের উপজন কমে গেছে।  তাদেরকে পরামর্শ দিবো, আপনারা টেরা কোটা  বেশি বেশি তৈরি করবেন। বর্তমানে টেরা কোটার ব্যবহার বেড়ে চলেছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো খবর