শিরোনাম
실시간 메이저사이트, 풋볼스피크 추천 플랫폼 How To Handle Every MEGA Challenge With Ease Using These Tips দুর্গাপুরে জামায়াতে ইসলামীর আয়োজনে জাতীয় ও স্থানীয় নির্বাচনে কেন্দ্র পরিচালক ও পোলিং এজেন্ট প্রশিক্ষণ। ডিমলায় বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা। গাঁজায় চলম ধ্বংসষজ্ঞ ও প্রানহানীর প্রতিবাদে ডিমলায় বিক্ষোভ। গাঁজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে মাধবপুরে বিক্ষোভ মিছিল। ফিলিস্তিনে ইসরায়েলের হামলার প্রতিবাদে কালিয়াকৈরে বিক্ষোভ মিছিল। ইহুদীদের সাথে হযরত মুহাম্মদ (স.) জামাকে তুলনা করায় মৌলভীবাজারে প্রতিবাদ। কালিয়াকৈর চাপাইর তুরাগ নদীতে বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার। উল্লাপাড়ায় শ্রমিক লীগ নেতার বিরুদ্ধে গৃহবধূকে ধর্ষণের চেষ্টা অভিযোগ।
সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫, ০৮:২৭ অপরাহ্ন

কাজিপুরে প্রতিবন্ধীদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরন।

মোঃ কবির মাহমুদ,কাজিপুর(সিরাজগঞ্জ)প্রতিনিধিঃ / ২৬০ বার পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ২৭ জানুয়ারী, ২০২২

সিরাজগঞ্জের কাজিপুর উপজেলায় দুই শতাধিক বাক,বুদ্ধি, শারিরীক ও মানসিক প্রতিবন্ধীর মাঝে শীতবস্ত্র বিতরন করা হয়েছে।

২৭ শে জানুয়ারী (বৃহস্পতিবার) বিকেলে উপজেলার নাটুয়ারপাড়া ইউনিয়নে যমুনা প্রতিবন্ধী কল্যাণ সংস্হার উদ্যেগে যমুনা আহাদ আলী শেখ অটিস্টিক ও বুদ্ধি প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের দু’শতাধিক শিক্ষার্থীর মধ্যে শীতবস্ত্র হিসেবে কম্বল,সুয়েটার ও লেপ বিতরন করা হয়।

বাংলাদেশের অন্যতম তৈরী পোশাক শিল্প খাত স্ট্যান্ডার্ড গ্রুপের কর্ণধার আলহাজ্ব ইঞ্জিনিয়ার মোশারফ হোসেন ও সাংবাদিক হাবিবুল্লাহ সিদ্দীকির সহায়তায় এসব অসহায় দুঃস্হ প্রতিবন্ধীর মাঝে শীতবস্ত্র বিতরন করা হয়।

প্রচন্ড শীতের মধ্যে শীতবস্ত্র হিসেবে এসব শীতের পোশাক পেয়ে আনন্দ প্রকাশ করেছে বিশেষ প্রতিবন্ধী সম্পূর্ণ শিশু ও নানা বয়সী।

বাক প্রতিবন্ধী আশা খাতুনের মা বলেন,”স্বপনের হাত দিয়া ম্যালা কিছু পাছি,আমার ম্যাছাল (মেয়ে) এর জন্য স্বপন হুইলচেয়ার,কম্বল,নগদ টাকাও দিছে”।

আরেক শারীরিক প্রতিবন্ধী সুজন বলেন,”আমি হাঁটতে পারি না,স্বপনের জন্য হুইলচেয়ার পাইছি,এখন অন্যদের মতো আমিও হাঁটতে পারি চেয়ারে বসে”।

প্রতিবন্ধী শিশুদের নিয়ে কাজ করা জাহিদুল হাসান স্বপন বলেন,” প্রথমেই আমি ঔই সমস্ত লোকজনকে ধন্যবাদ দিতে চাই,যাদের সহযোগিতার মাধ্যমেই এসব প্রতিবন্ধীদের পাশে দাঁড়াতে পারি”।

তিনি আরও বলেন,” প্রথম প্রথম আমি যখন প্রতিবন্ধীদের নিয়ে কাজ শুরু করি তখন অনেকেই হাসি তামাশা করত, মা-বাবার,ভাই-বোনদের কটু কথা শুনতে হতো।এখন আর কারও কথা খারাপ লাগে না। এসব বাচ্চাদের মুখের দিকে তাকালে সব কষ্ট ভুলে যাই।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো খবর