১৪ দিনের লকডাউনে দেশের সকল সরকারী বেসরকারি কল কারখানা বন্ধ ঘোষণা করেছে সরকার।কর্মস্থল বন্ধের কথা শুনে পরিবারের সদস্যদের সাথে ঈদ উদযাপন করেছেন কর্মকতা কর্মচারীরা।
কিন্তু গতকাল হঠাৎ ঘোষনা হয় রবিবার থেকে সকল শিল্প কল কারখানা খোলা হবে, এমন ঘোষণার পর বিপাকে পড়েছে দক্ষিণাঞ্চলের কয়েক হাজার শ্রমিক।
অবশেষে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ভোলা থেকে ঢাকা ও চট্রগ্রাম যাওয়ার বর্তমান গুরুত্বপূর্ণ সদর দরজা হলো ভোলার বন্দরনগরী হিসেবে পরিচিত ইলিশা ফেরিঘাট।শুক্রবার ঘোষণার পর থেকেই ফেরিঘাটে যাত্রীদের ভীর চোঁখে পরার মত ছিলো।
আজ শনিবার ভোর থেকে হাজার হাজার যাত্রী ঘাটে এসে ভীর করলে কোস্টগার্ড, নৌ পুলিশ, ইলিশা ফাঁড়ির পুলিশ ঘাটে স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করার চেষ্টা করেও তারা ব্যর্থ হয়।অবশেষে গাদাগাদি করে গাড়ী ছাড়া শুধু যাত্রী সকাল আনুমানিক ১০ টার দিকে ইলিশাঘাট থেকে কৃষাণী নামের একটি ফেরি ছেড়ে যায়।
অন্যদিকে উত্তাল মেঘনায় ফেরি যাত্রীদের জন্য যতটা নিরাপদ তার চেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ ট্রলার স্পিডবোঢ, ঘাটের একটি চক্র টাকার বিনিময়ে প্রশাসন কে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে যাত্রী পারাপার করছে, যে কোন মুহুত্বে ঘটতে পারে দুর্ঘটনা।
তবে প্রশাসনের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে অবৈধ ট্রলার স্পিডবোঢ এর বিরুদ্ধে তারা জিরোট্রলারেন্সে রয়েছেন।
ইলিশা ফাঁড়ির ইনচার্জ আনিসুর রহমান জানান, লকডাউনে স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করতে আমরা শতভাগ চেষ্টা করেছি কিন্তু যাত্রীদের চাপে সম্ভব হয়নি।