ঝিনাইদহ কোটচাঁদপুর উপজেলার তালসার গ্রামের মৃত কাজী সাজেদুর রহমান এর ছেলে কে,এ,এম হিলারিং (৫০)গত(৯ ই মে) সোমবার রাষ্ট্রীয় কাজে প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া ত্রাণ সামগ্রী গরীব দুঃখী ও অসহায় মানুষের মধ্যে পৌঁছে দেবার জন্য।
ঢাকা থেকে মোটর সাইকেল যোগে বাসায় ফেরার পথে দুর্ভাগ্যবশত কুষ্টিয়া বটতলা নামক স্হানে ট্রাকে তাকে চাপা দেয়। চাপা দেওয়ার পরে এলাকাবাসী উদ্ধার করে কুষ্টিয়া সদর হাসপাতালে ভর্তি করেন,পরীক্ষা-নিরীক্ষার পরে দেখা যায় পাঁ ভেঙে চার খন্ড হয়ে গেছে। কুষ্টিয়া সদর হাসপাতলে চলমান চিকিৎসা অবস্থায় করোনা ভাইরাস এর রিপোর্ট করলে পজিটিভ আসে।
পরে তাকে ঝিনাইদহ জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বাবু কনক কান্তি দাস কুষ্টিয়া সদর হাসপাতাল থেকে ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য ভর্তি করেন। গত (২৫ ই মে) করোনা ২য় টেষ্টে আল্লাহর অশেষ রহমতে নেগেটিভ আসে। পরে আবার উন্নত চিকিৎসার জন্য যশোর ইবনে সিনা হাসপাতালে পায়ের চিকিৎসার জন্য ভর্তি হন।
প্রথম অপারেশন সম্পূর্ণ হয়েছে,আরও দুইটা অপারেশন করতে হবে। তারপরও মৃত্যু শয্যায় শুয়েও তিনি আওয়ামী লীগের প্রচার- প্রচারনা চালিয়ে যাচ্ছেন,যে ব্যক্তি নিজের চিন্তা ও পরিবারের চিন্তা না করেই দলের পিছনে নিজেকে বিলিয়ে দিয়েছেন সবসময়।
আরও জানা যায় তিনি ঝিনাইদহ জেলা পরিষদের একজন সদস্য,সহ-সভাপতি মটর শ্রমিক লীগ কেন্দ্রীয় কমিটি,আহবায়ক বাংলাদেশ অনলাইন টীম বোট ঝিনাইদহ জেলা, সভাপতি ঘাতক দালাল নির্মুল কমিটি কোটচাঁদপুর থানা শাখা,সদস্য আওয়ামীলীগ কুশনা ইউনিয়ন শাখা, দলের সার্থে অনেক বার তাকে জেল ও খাটতে হয়েছে।
সর্বশেষ এখন হাসপাতালে আছেন,জনো নেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে আমার আকুল আবেদন।
কে,এ,এম হিলারিং এর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন এই পর্যন্ত বাবু কনক কান্তি দাস আমার চিকিৎসার জন্য প্রায় দেড় লক্ষ টাকা খরচ করেছে,কোটচাঁদপুর উপজেলা যুবলীগের আহবায়ক মীর মনির ও সাংবাদিক রমজান আলী ছাড়া আমার সাথে কোনো আওয়ামীলীগের নেতা কর্মী খোঁজ খবর নেইনি।
কিন্ত ঝিনাইদহ ৩ আসনের জাতীয় সংসদ সদস্য জনাব এ্যাডঃ শফিকুল আজম খাঁন চঞ্চল খোঁজ খবর নিয়েছেন বলে তিনি জানান। হিলারিং এর সাথে যোগযোগের জন্য মোবাঃনাম্বারঃ০১৭১১-২৩০৬২৪.