রাজশাহীর তানোর উপজেলার বাধাইড় ইউপির মাত্র পাঁচ বছরে জনসাধারণের জীবন মানোন্নয়ন ঘটাতে সক্ষম হয়েছেন তরুণ চেয়ারম্যান আতাউর রহমান।
চেয়ারম্যান আতাউর রহমান একমাত্র ব্যক্তি যে খুব অল্প সময়ের মধ্যে অবহেলিত নিপিড়ীত ইউপি বাসীর জীবন মানোন্নয়নে দেয়া প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন করতে সক্ষম হয়েছে। বাধাইড় ইউনিয়ন পরিষদে অতীতে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির একাধিক চেয়ারম্যান আশা যাওয়া করলেও তাঁরা তেমন কোন ইউপি বাসীর মানোন্নয়ন করতে পারেনি। বাধাইড় ইউনিয়ন একটি খরা প্রবণ এলাকা।
এই ইউনিয়নের প্রধান সমস্যা ছিলো পানি। এখানে পানির জন্য একপ্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে লাইন ধরে যেতে হতো পানি নিতে। এমনকি অনেকে পুকুরের পানি ফুটিয়ে রান্না বান্না, গোসল ও খাওয়ার জন্য ব্যবহার করতো। যা বর্তমানে নিরসন হয়েছে।
জানা গেছে, বাধাইড় ইউপির তরুণ চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আতাউর রহমান আওয়ামী লীগ দলীয় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে তার ইউপি বাসীর জন্য দিনরাত স্থানীয় সাংসদ ওমর ফারুক চৌধুরীর দিকনির্দেশনা অনুযায়ী নিরলস প্রচেষ্টা চালিয়ে আজ বাধাইড় ইউনিয়ন পরিষদকে একটি মডেল ইউনিয়ন পরিষদ হিসেবে গড়ে তুলেছেন চেয়ারম্যান আতাউর রহমান।
বাধাইড় ইউপির বেশ কয়েকটি গ্রাম ঘুরে দেখা গেছে, যেসব গ্রামে একসময় পানির তীব্র সংকট ছিলো সেইসব গ্রামে এখন দু’চারটা বাড়ি পরপর পানির মটার পাম্প স্থাপন করে দিয়েছেন চেয়ারম্যান আতাউর রহমান। ফলে বাধাইড় ইউপিতে এখন আর খরা মৌসুমে পানির জন্য আহাকার করতে হয়না ইউপি বাসীকে। শুধু পানির সমস্যা নিরসন না পাশাপাশি করেছেন পাড়া মহল্লার ভিতরে যাতায়াতের ছোট বড় কাঁচা রাস্তা গুলো ইট সলিং সহ হেরিংবন্ড রাস্তা নির্মান।
জলবায়ু নিষ্কাশনের জন্য রাস্তার পাশ দিয়ে করা হয়েছে ডেন কালভার্টের ব্যবস্থা এবং বিদ্যুৎ ঘরে ঘরে হয়েছে শতভাগ।
এতে করে খুব অল্প সময়ের মধ্যে প্রথম বারের তরুণ চেয়ারম্যান আতাউর রহমানের উন্নয়ন মূলক কাজ দেখে ব্যাপক সস্তি পেয়েছে ইউপি বাসী। বাধাইড় ইউপির বেশ কয়েকজন বলেন, যে জনপ্রতিনিধিকে রাত-দিন বিপদে পড়লে ফোন বা বাসায় গিয়ে ডাকা মাত্র ছুটে আসেন বিপদ থেকে উদ্ধার করতে। সেইতো প্রকৃত জনপ্রতিনিধি।
যেমন চেয়ারম্যান আতাউর রহমান একমাত্র ব্যাক্তি যে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে এক আঁধারে ইউপি বাসীর পাশে থেকে এখন পর্যন্ত জনসাধারণের সেবা করে চলেছেন। চেয়ারম্যান আতাউর রহমান বলেন, আমি ইউপি বাসীর ভালোবাসায় এই চেয়ারে বসে সেবা করার সুযোগ পেয়েছি। যতদিন বেঁচে থাকবো ততদিন ইউপি বাসীর পাশে থেকে তাদের সেবা করে যাবো।
যদি ইউপি বাসীর পাশে থেকে তাদের সেবাই না করতে পারি তাহলে আমি কিসের জনপ্রতিনিধি। আমি প্রতিনিয়ত আমাদের এমপি ওমর ফারুক চৌধুরীর দিকনির্দেশনায় ইউপির উন্নয়নে এগিয়ে যেতে চাই বলে জানান তিনি।