লালমনিরহাট জেলার কালীগঞ্জ উপজেলার ৮নং কাকিনা ইউনিয়ন এ ৪ ও ৫ নং ওয়ার্ডের মধ্যবর্তী সীমানা তথা প্রাক্তন মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান (সংরক্ষিত মহিলা আসন) ৪,৫ ও ৬ নং ওয়ার্ড কাকিনা ইউ পি জনাবা ফুলজান নেছা ও পার্শ্ববর্তী আঃ মতিন (অটো চালক) দুই বাড়ীর মধ্য দিয়ে বয়ে যাওয়া কাকিনা চাপারতল থেকে পাঁচমাথা বাজার হয়ে সুকানদিঘী যাতায়াতের এ রাস্তাটি যদিও পাঁকা হয়েছে, কিন্তু পাঁচমাথা বাজারের ঠিক মধ্যবর্তী থেকে পূর্ব দিকে আনুমানিক ৩ থেকে ৪শ মিটার রাস্তাটি কাচা রয়ে যায়। এ রাস্তার দুপাশে দুই বাড়ীর লোকজন আইল বেঁধে রাখেন যাতে উক্ত রাস্তাটিতে বৃষ্টির পানি নেমে যেতে না পারে।
একটু বৃষ্টি হলেই এ রাস্তাটিতে হাটু পানি অবদি জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয় যা উক্ত বাজারের মানুষের জন্য একটি দুর্ভোগের মহা কারণ।
এ রাস্তা দিয়ে বাজারের মানুষজন নামুড়ী বাজার হয়ে জেলা সদর লালমনিরহাট ও শিয়ালখাওয়া বাজার সহ বিভিন্ন স্থানে যাতায়াত করে থাকেন।
যাতায়াতে সৃষ্টি জলাবদ্ধতার কারণে মানুষকে পারি দিতে হয় বিপদ সিমার মধ্য দিয়ে।
দীর্ঘ দিন ধরে রাস্তাটি অবহেলিত হয়ে পরে রয়েছে যা পরেনি কোন উর্ধতন কর্মকর্তার চোখে। একটু বৃষ্টি হলেই এলাকার মানুষ মনের ক্ষোভে ঐ রাস্তায় ধানের চারা লাগানো শুরু করে। এবং চলাচলে বিভিন্ন ধরনের বিঘ্ন ঘটার কারণে আজ ১৬ ই জুন সকালে এলাকাবাসী মিলে রাস্তাটির দুই ধার কেটে নালা তৈরী করেছেন এবং উক্ত নালা হতে মাটি তুলে সরু একটি রাস্তায় পরিনত করেছেন যাতে শুধু মানুষ পায়ে হেটে চলাচল করতে সক্ষম।
উক্ত রাস্তাটি দিয়ে কোন রিক্সা ভ্যান চলাচল অসম্ভব হয়ে পরেছে, পূর্বে এ রাস্তাটি নিয়ে বিভিন্ন সোস্যাল মিডিয়াতে বিভিন্ন ধরনের পোস্ট বা নিউজ প্রকাশ হলেও হয়নি রাস্তাটির উন্নয়নমূলক কোন কাজ।
এলাকাবাসীর দাবী উক্ত রাস্তাটি সংস্কার হলে হয়তো তাদের দুর্ভোগের দিন শেষ হতো। এলাকার সকলেই মিলে এল জি ই ডি কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করছেন, যেন উক্ত রাস্তাটির অসমাপ্ত কাঁচা অংশটুকু পাঁকা করে এলাকার জনদুর্ভোগ থেকে মুক্তি দেন।