রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার ছোটভাকলা ইউনিয়নে কাশিমা( কাটাখালি) গ্রামে (২০০১)সালে জনপদের দেশের প্রথম মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি সংরক্ষণ জাদুঘরটি ব্যক্তি উদ্যোগে গড়ে ওঠে।
জাদুঘরের প্রতিষ্ঠাতা মুক্তিযোদ্ধা, গোয়ালন্দ উপজেলার আওয়ামী লীগের সাবেক তিন বার এর সফল সাংগঠনিক সম্পাদক, মুক্তিযুদ্ধের উপর লেখক রাজবাড়ী জেলার কিশোর মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস, রাজবাড়ী জেলার লোকসংস্কৃতি বইয়ের তথ্য সংগ্রাহক, রক্ত খসড়া পংক্তি ও বুলেট বিদ্ব বাংলাদেশ কবিতা কাব্যগ্রন্থ বইয়ের লেখক, বঙ্গবন্ধুর আদর্শের নিরর্ভীক ত্যাগীকর্মী, মুক্তিযোদ্ধার বান্ধব চেতনার মানুষ।
জাদুঘরটি প্রতিষ্ঠার পর থেকে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।জাদুঘরের স্কুল কলেজে ও গ্রামের কৃষক শ্রমিক সর্বস্তরের সাধারণ মানুষ পরিদর্শনে আসে, জাদুঘরটিতে ৫ শতাধিক মুক্তিযুদ্ধের আলোকচিত্র, প্রমাণ্য দলিল, মুক্তিযুদ্ধের সময় বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ব্যবহারকৃত দুর্লভ্য তথ্য, রয়েছে মুক্তিযুদ্ধাদের সময়ের দেশে-বিদেশে পত্র পত্রিকার কাটিয়ে যা শিক্ষানীয় কার্যক্রম।
জাদুঘরটি পরিদর্শনে গিয়ে স্হানীয় বেশ কয়েক মুক্তিযোদ্বার সাক্ষাৎ হয়,এ বিষয়ে কথা বলে জানাযায়,তারা বলেন, এই জাদুঘরের আমরা যে মুক্তিযোদ্ধা ছিলাম নতুন প্রজন্মের সকলেই চিনে, বিভিন্ন জায়গা থেকে স্কুল কলেজের ছাত্র ছাত্রী সহ পরিবার এখানে ঘুরতে আসো শিক্ষা সফর করে।
এই জাদুঘরে মাননীয় এমপি মহোদয়, জেলা প্রশাসক, উপজেলার নির্বাহি কর্মকর্তা, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান, রাজবাড়ীর সহ রাজনৈতিক নেতা-নেত্রীবৃন্দ।মুজিব বর্ষে জাদুঘরটি সংস্কার হওয়া জরুরী মনে করে স্হানীয় সাধারণ মানুষের প্রাণের দাবি।