বাংলাদেশের গ্রামীণ স্থানীয় সরকার কাঠামোর মধ্যে সবচেয়ে সুপ্রাচীন ও অধিকতর কার্যকর প্রতিষ্ঠান হচ্ছে ইউনিয়ন পরিষদ। আর ইউনিয়ন পরিষদের অগ্রসৈনিক তথা প্রাণভোমরা হচ্ছেন ইউপি সচিব। যাঁরা সৃষ্টিলগ্ন থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত নিরলস ও অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে সব ধরনের অর্পিত দায়িত্ব পালন করে আসছেন।
কবির ভাষায় একটু না বললেই নই “মানুষ ভজলে সোনার মানুষ হবি চ্আর সেই মানবতার দৃষ্টান্ত স্হাপন করে কাজ করে চলেছেন রাজবাড়ী জেলার গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়া ইউনিয়ন পরিষদের সচিব গরীব অসহায় মেহনতী মানুষের বন্ধু হিসাবে পরিচিত মুখ তৈয়বুর রহমান।
তিনি ইতিমধ্যে এই ইউনিয়ন বাসীর মধ্যে একজন মানবিক মানুষ হিসেবে পরিচিত লাভ করেছে। ইউনিয়ন বাসীর মধ্যে কাঙ্ক্ষিত সেবা তিনি যথা সময়ে পৌঁছে দিচ্ছেন। তার কাছে ইউনিয়ন বাসী যে কাজ নিয়ে আসছেন সেই কাজ যথাসময়ে হয়ে যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন ইউনিয়ন বাসী।
সারা দেশ যখন করোনায় ভাইরাসের আতঙ্কে ভুগছে । লকডাউনে মানুষ যখন গৃহবন্দী। তখন অসহায়, গরীব, দিনমজুর মানুষের পাশে নিজের জীবনকে ঝুঁকির মধ্যে রেখে জনগণের সেবা দিয়ে গেছেন তিনি।
দৌলতদিয়া ইউনিয়ন পরিষদের ইউপি সচিব তৈয়বুর রহমানের সাথে কথা হলে তিনি বলেন, ছোটবেলা থেকেই আমার মানসিকতা ছিল সাধারণ মানুষকে সহযোগিতা করা মানুষকে ভালোবাসা। সেই ধারাবাহিকতায় মহান আল্লাহতালা আমার একটি সুন্দর চাকরি মিলিয়ে দিয়েছে। ইউপি সচিব থাকা অবস্থায় আমার ইউনিয়ন বাসীর মধ্যে আমি আমার কাঙ্খিত সেবা দিয়ে যাচ্ছি।