শিরোনাম
Mostbet мобильная версия – играть в казино со смартфона How to effectively remove pollen from outdoor furniture মাধবপুরে বাংলা নববর্ষের আনন্দ শোভাযাত্রা। দুর্গাপুরে জামায়াতে ইসলামীর আয়োজনে জাতীয় ও স্থানীয় নির্বাচনে কেন্দ্র পরিচালক ও পোলিং এজেন্ট প্রশিক্ষণ। ডিমলায় বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা। গাঁজায় চলম ধ্বংসষজ্ঞ ও প্রানহানীর প্রতিবাদে ডিমলায় বিক্ষোভ। গাঁজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে মাধবপুরে বিক্ষোভ মিছিল। ফিলিস্তিনে ইসরায়েলের হামলার প্রতিবাদে কালিয়াকৈরে বিক্ষোভ মিছিল। ইহুদীদের সাথে হযরত মুহাম্মদ (স.) জামাকে তুলনা করায় মৌলভীবাজারে প্রতিবাদ। কালিয়াকৈর চাপাইর তুরাগ নদীতে বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার।
বুধবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৫, ০১:৫৯ পূর্বাহ্ন

কৃষকের মুখে দুঃশ্চিন্তার ছাঁপ কোল্ড ইনজুরিতে আক্রান্ত ধানের বীজতলা-ভোরের কণ্ঠ।

মোঃ জহুরুল ইসলাম,শাহজাদপুর(সিরাজগঞ্জ)প্রতিনিধি / ৪১৩ বার পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ১১ ফেব্রুয়ারী, ২০২১

সিরাজগঞ্জে শীত ও ঘনকুয়াশার কারণে যমুনার দুর্গম চরাঞ্চলসহ শাহজাদপুর উপজেলার বিভিন্ন স্থানে ইরি-বোরো ধানের বীজতলা কোল্ড ইজনুরিতে আক্রান্ত হয়ে বিবর্ণ রূপ ধারণ করেছে।

এছাড়া অনেক স্থানের বীজতলায় জৈবসার প্রয়োগে তারতম্যতা, মাটি সঠিকভাবে পচাঁতে না পারা, নিয়মিত পরিচর্যা ও উর্বরা শক্তির অভাবে এবং স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বেশি সময় ধরে বীজতলায় চারা রাখার ফলে তা নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। ক্ষতিগ্রস্থ কৃষকেরা ইরি-বোরো ধানের বীজতলা থেকে কুয়াশার পানি অপসারণ করে পলিথিন দিয়ে ঢেকে তা রক্ষা করার চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়েছেন।

অনেকে আবার অন্যত্র থেকে ধানের চারা ক্রয় করে জমিতে রোপন করতে শুরু করেছেন। এসব কারণে ক্ষতিগ্রস্থ কৃষকের মুখে দুঃশ্চিন্তার ছাঁপ পরেছে।
বৃহস্পতিবার দুপুরে উপজেলার পোরজনা ইউনিয়নের জামিরতা জোতপাড়া মহল্লার শহিদ আলী ফকির, পরশ শেখ, চরবাছরার হেকমত আলী, হাবিবুল্লাহনগর ইউনিয়নের মোক্তার হোসেন, ইসলামপুর ডায়ার আব্দুস সাত্তার, মজিবর রহমানসহ বেশ কয়েকজন কৃষক জানান, ‘বিগত বছরগুলোতে ৪০/৪৫ দিনেই তাদের বীজতলার চারাগাছ ৫ থেকে ৮ ইঞ্চি লম্বা ও সবুজ সতেজ হয়ে উঠলেও শীত ও কুয়াশার কারণে এবার চারাগাছের স্বাভাবিক বৃদ্ধি ঘটেনি।

ফলে বাধ্য হয়ে তাদের ৬০/৬৫ দিন পর এমনকি ৯০ দিন পরও চারা উত্তোলন করতে হচ্ছে । অনেকের বীজতলা পুরোপুরি নষ্ট হয়ে যাওয়ায় সাড়ে ৩’শ টাকায় ১’শ আটি (শতকরা হারে) ধানের চারা কিনতে হচ্ছে। কোল্ড ইনজুরিসহ নানা কারণে পোতাজিয়া, কায়েমপুর, পোরজনা, সোনাতুনীসহ উপজেলার প্রত্যেক ইউনিয়নেই কমবেশি বীজতলার চারাগাছ ক্ষতিগ্রস্থ হলেও এলাকার কোথাও এখনও চারার সংকট সৃষ্টি হয়নি বলে কৃষকেরা জানিয়েছেন।থ

উপজেলার সোনাতুনী ইউনিয়নের দুর্গম বাঙালা চরের তাহাজ ব্যাপারির ছেলে কৃষক আব্দুস সালাম জানান, ‘বাঙালা চরে ৩ বিঘা জমিতে ধান আবাদের জন্য ২০ কেজি ধানের চারা বুঁনেছিলাম। কিন্তু কুয়া’য় (কুয়াশা) সব নষ্ট করে দিলো। তাই বাইরে থেকে চারা কিনছি। বাঙালা চরের বেশিরভাগ কৃষকের বীজতলাই নষ্ট হয়ে যাওয়ায় আমরা ক্ষতিগ্রস্থ্য কৃষকেরা দুঃশ্চিন্তার মধ্যে রয়েছি।থ

এ বিষয়ে শাহজাদপুর কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা কৃষিবিদ আব্দুস সালাম বলেন, ‘শাহজাদপুর উপজেলার ১১থশ ৬০ হেক্টর জমিতে এবার বীজতলা তৈরি করেছে কৃষকেরা। কোল্ড ইনজুরিতে বীজতলার তেমন ক্ষতি হয়নি। স্থানীয় কৃষি বিভাগের পক্ষ থেকে কৃষকদের এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পরামর্শসহ সার্বিক সহযোগীতা করা হচ্ছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো খবর