সিরাজগঞ্জের চৌহালী উপজেলার আলোচিত বাঘুটিয়া ইউনিয়ন পরিষদের তরুন চেয়ারম্যান আব্দুল কাহ্হার সিদ্দিকী । অল্প বয়সেই বাঘুটিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যন হয়ে এই ইউনিয়ন বাসীর মন জয় করতে সক্ষম হয়েছেন। তিনি ইউনিয়নের বিভিন্ন রাস্তা, কালভার্ট, ব্রিজ,মসজিদ,মাদ্রাসা সহ সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ব্যাপক উন্নয়ন করেছেন।
ইউনিয়নের প্রায় প্রতিটি ঘরের সুখ দুঃখের সাথী হিসাবে দিন রাত অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন তরুণ এই চেয়ারম্যান। ভিজিএফ কার্ড, বয়স্ক ভাতার টাকা সহ সকল প্রকার অনুদান যথাযথ বন্টনের ব্যবস্থা নিজ হাতেই নিশ্চিত করে থাকেন বলে জানা গিয়েছে। সমগ্র ইউনিয়নে সাধারন মানুষের বিপদে আপদে সর্বদা পাশে থেকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেন।
এলাকায় জুয়া, নেশা,মাদ্রকের আখড়া নিজের চেষ্টায় আইন-শৃখলা বাহিনির সহায়তায় বন্ধ করেছেন প্রায়।
বাঘুটিয়া ইউনিয়ন ছিনতাইকারী, চোর ডাকাত ও অপরাধীদের আখড়া হিসাবে পরিচিত ছিলো চৌহালী উপজেলার বাঘুটিয়া ইউনিয়ন ! কিন্তু তরুন সাহসী ও আ’লীগের ত্রাণ বিষয়ক সম্পাদক ও ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল কাহ্হার সিদ্দিকী চেয়ারম্যান নির্বাচিত হবার পর থেকে অপরাধের বিরুদ্ধে জিহাদ ঘোষনা করেন এবং যে কোন অন্যায়কারী বা অপরাধীকে নিজে ধরে পুলিশে দিয়েছেন। এখন বাঘুটিয়া ইউনিয়ন চৌহালী উপজেলায় একটি আদর্শ ইউনিয়ন বলে পরিচিত।
বাঘুটিয়া ইউনিয়নে স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসায় পড়ুয়া শতাধিক ছাত্র ছাত্রীদের লেখা পড়ার ব্যয় ভার বহন করে যাচ্ছেন তিনি। বহুকালের জটিল ও কঠিন বিচার গুলো উভয় পক্ষের মাঝে তার নিজস্ব সততা বুদ্ধি দিয়ে সুন্দর ভাবে মিমাংসা করে যাচ্ছেন তিনি।
একজন মানুষ তার ইউনিয়নে অসুস্থ বা মারা গেলে খবর পাওয়ার সাথে সাথেই ছুটে যান বাড়িতে আত্নীয় স্বজনদের শান্তনা দিতে।
ইউনিয়নের যেকোন ব্যক্তিই অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন, সেখানেই ছুটে যান বর্তমান সফল ৭ নং ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল কাহার সিদ্দিকী । একটি ইউনিয়নে দিন রাত মানুষের মাঝে এভাবে নিজেকে বিলীন করে মানবতার ফেরিওয়ালা গরীব অসহায় মানুষের মনে জায়গা করে নিয়েছেন।
এলাকাবাসীর দাবী, গরীবের চেয়ারম্যান আব্দুল কাহার সিদ্দিকী যতদিন জীবিত থাকবে ততোদিন বাঘুটিয়া চেয়ারম্যান হিসাবে তাকেই রায় দিবেন।
একজন মুরব্বির কাছে আগামী নির্বাচনে কাহ্হার ভাই কি বিজয়ী হতে পারবে কিনা জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন,এটি এখন বলা যাবেনা কারন কাহার সিদ্দিকীর সেবা এতটাই গভীরতা লাভ করেছে যে,এমন মানুষটিকে কে ভোট দিবেনা এটিই আমরা ভাবতে পারছি না।
যেখানে সমস্যা সেখানেই কাহ্হার সিদ্দিকী তার মাঝেই সমাধান এটিই আমাদের চেয়ারম্যান।
একজন বৃদ্ধ মুরব্বী কাহ্হার চেয়ারম্যান সম্পর্কে বলেন, করোনা কালে মানুষ যখন না খেয়ে দিনযাপন করতো । তখন বর্তমান ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল কাহ্হার সিদ্দিকী সার্বিক সাহায্য সহযোগীতা এলাকায় বিভিন্ন খাবার সামগ্রী নিয়ে ছুটে বেড়ায় ৷ গরীব অসহায়কে বুকে নিতে, সাহায্য করতে। আমরা বাঘুটিয়া ইউনিয়নবাসী আব্দুল কাহার সিদ্দিকীকে আজীবন চেয়ারম্যানের দায়িত্বে পাবো বলে সকলের বিশ্বাস করে।
এ বিষয়ে ইউপি চেয়ারম্যান , কাহ্হার সিদ্দিকী বলেন , আমার দাদা এবং আমার মরহুম বাবা সাইদুর রহমান লাল মিয়া এই বাঘুটিয়া ইউনিয়নের সেবা করেছে ৷ আমি তার ছেলে হিসেবে চেয়ারম্যান না একজন সেবক হিসেবে পাশে থাকব ৷